եrՀ श्न्गूि चाहेन অবস্থায় উইল হইলে যাহার উইলকৰ্ত্তার আত্মীয় স্বজন বা বন্ধু এবং র্তাহাকে সৰ্ব্বদা দেখিতে আসেন তাহাদিগকে সাক্ষী রাখা কৰ্ত্তব্য ; যে চিকিৎসক সেই সময়ে উইলকৰ্ত্তার পীড়ার চিকিৎসা করেন, র্তাহাকেও সাক্ষী রাখা উচিত । উইল ষ্ট্যাম্প কাগজে লিখিতে হয় না, সাদ। কাগজেই লিখিলে চলে । উহা রেজিষ্টারী না করিলেও সিদ্ধ হয়, কিন্তু তথাপি রেজিষ্টারী করিয়া রাখা খুবই উচিত ; কারণ যদি বহুবৎসর পরে প্রোবেট লইতে হয়, এবং ঐ উইল সম্বন্ধে কেহ আপত্তি উত্থাপন করে তখন উহ। অনেক সময়ে প্রমাণ করা উঠিন হয়। সেইজন্য রেজিষ্টারী কয়িয়া রাখা অবহু কৰ্ত্তব্য। উইল করিয়াও পরে উইলকৰ্ত্তা উইলের লিখিত সম্পত্তি হস্তান্তর করিতে পারেন। র্তাহার মৃত্যুকালে যে সম্পত্তি থাকিবে তৎসম্বন্ধেই উইল কাৰ্য্যকর হইবে। যদি সে সময়ে কোনও সম্পত্তি না থাকে, তাহা হইলে উইল ব্যর্থ হইবে । উইলকৰ্ত্ত যদি উইলে সম্পত্তিগুলির নাম ও বর্ণনা নির্দিষ্ট করিয়া লিখিয়া থাকেন, তাহা হইলে উইল সম্পাদনের পর তিনি যদি নূতন কিছু সম্পত্তি অর্জন করেন, তৎসম্বন্ধে ঐ উইল প্রযোজ্য হইবে না, কেবলমাত্র ঐ নির্দিষ্ট সম্পত্তিগুলি সম্বন্ধে উইলটা খাটিবে ( ১৬ ইণ্ডিয়ান কেসেস ৫৫৩ ) । উত্তরাধিকার বিষয়ক ১৯২৫ সালের ৩৯ আইনের কতকগুলি ধারায় উইল সম্পাদন সম্বন্ধে অনেকগুলি প্রয়োজনীয় কথা লিখিত হইয়াছে। এই নিয়মগুলি হিন্দুগণের প্রতি প্রয়োজ্য হয় । সেইগুলি নিয়ে উদ্ধৃত হইল :– , ம কে উইল করিতে পারেন। e৯ ধারা। সাবালক ও প্রকৃতিস্থ ব্যক্তিমাত্রই উইল করিতে পারেন। স্ত্রীলোক তাহার স্ত্রীধনু সম্পত্তি উইল করিতে পারেন। বধির,
