পাতা:হেমোপাখ্যান.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হেমোপাখ্যান । ·ඊර්‍ය পুঞ্জে মক্ষিকাগণ সঘনে উপবেশন করিভেছৈ, এ কি, এমন কেন হইল ? পরে গাত্রে হস্তীর্পণ করিবণমাত্র তাছার অঙ্গ কঠিন বোধ হইল, আরো রাজতনয় ব্যাকুল চিত্তে মাড়িয়া চড়িয়া তাছার অর্ণপদ মন্তক প্রত্যেক অঙ্গ বিলক্ষণ রূপে দেখিয়া, কোন স্থানে কোন তাঘাতের চিহ্ন পাইলেন ম। কিন্তু তাছার পঞ্চস্থ হইছে এইটা নিশ্চয় বোধ ছইল । তথম রাজপুত্র বক্ষে করাঘাত করিয়া, কি সৰ্ব্বনাশ, এ কি , এই বলিয়া মূচ্ছিত হুইয়া পড়িলেন, স্পন্দন দ্বীন ! ইন্দ্রিয়গণ অবশ, চৈতন্ত রহিত হইয়া প্রায় মৃতবৎ হইলেন, জ্ঞান হয় তাহার আত্মা হৃদয়গ্রন্থি ভেদ করিয়া একেবারে প্রস্থাম করিয়াছে। ঘোর বনমধ্যে যখম তান্তরঙ্গ কি বহিরঙ্গ কেহই সেস্থালে নাই তখন তাহার নিশ্চিত প্রাণন্ত হইবার সম্ভাবন বিবেচনা করিয়া সুরপাল গন্ধৰ্ব্ব শীঘ্র সেই স্থানে আগমন করিলেন, কেন না রাজপুভ্রের সংপূর্ণ অকিঞ্চনের শূরসেন কর্তৃক কাদম্বিনী উদ্ধার হইয়াছে, সুতরাং সেই প্রত্যুপকারের ছেভু তিনি ভূপাক্সজের মুখে ও বক্ষে পুন: পুনঃ সুশীতল জল প্রদান করিয়া তাহাকে সচেতন করাইয়। অদর্শন হইলেন। বীরভূজ চৈতষ্ঠ প্রাপ্ত হইয়া উঠিলেন কিন্তু বন্ধু বিশ ত্রিভুরম শূন্তময় দেখিলেম এবং হাহাকার শব্দে রোদন করিয়া খৎপরোনাস্তি আক্ষেপ ও অনুতাপ কৱিণ্ডে লাগিলেন। সখে! কাদম্বিলীকে অলিয়নচ্ছলে জন্মের মত জামার লিকট্রেবিদায় হুইয়াছিলে ? অার পুনরায় তোমাকে জীৱন্দ্রশয় দেখিভে পাইলাম না । হার জামার কি ভুভাগ্যণ ধয় কি হইল ! আমি জন্মের মত সখীকে ছারা