হেমোপাথ্যান । (! ? বলিয়। জীন করিও না, আমি কবিশ্বজ রাজার পুত্র, অামার মাম বীরধজ, আমি কাহাকেও ভয় করি না, শক্তি, ঋষি আমাকে দ্বাদশ বৎসরের তপস্যার ফল প্রদান করিয়াছেন, তৎকর্তৃক আমার বল ধিক্য হইয়াছে, তোমাকে বল-পূর্বক ধরিয়া রাখিব । ইছা শুনিয়া কামিনী হাস্য-বদনে ভূতলে দণ্ডায়মান হুইয়া কছিল, হে রাজপুত্ৰ ! আপনি আমার বিবরণ কি একান্ত শ্রবণ করিবেন, তিনি বলিলেন হা। অতঃপর কামিনী আপনার রত্তান্ত বলিতে লাগিল । ছেম নাম্নী এক স্বৰ্গনর্ভর্কী তাছেন, তাহার নাম বোধ করি আপনি শ্রবণ করিয়া থাকিবেন, আমি তাহারই প্রিয় সহচরী, আমার নাম শ্ৰীমতী সৰ্ব্বতে ভদ্ৰো । আমি একদিবস ইন্দ্রের সভায় গমন করিয়া দেবরাজের সহস্ৰলোচন স্বীয় লোচনে দর্শন করিতেছিলাম, অকস্মাৎ দক্ষিণ-পবনে আমার বক্ষঃস্থলের বস্ত্র"উড়াইয়া দিল, তাrমি কোন প্রকারে সে বস্ত্র রাখিতে পরিলাম না, তখন কি করি, অতিশয় অপ্রতিভ হইলাম এবং কুচদ্বয়ে হস্তীচ্ছাদন করিয়া লজ্জায় অধোবদনে রছিলাম। দেবরাজ সেই অংরাধে আমার প্রতি অভিশাপ করিলেন, পাপীয়ঞ্জিী দেবসভায় মানবীর ল্যায় আচরণ করিন্ধি, তুই এ স্থানের যোগ্য নছিল, অরণ্য-ৰূপে পতিত হইয় থাকিবি । এই শাপ শুনিয়া অামি ব্যাকুলচিত্তে তাঁছার ੋੜੋ। শিরঃ অবনীত করিয়া উহাকে বহু প্রকার স্তব করিলাম, কিয়ৎক্ষণ পরে ভিনি কৃপাবলোকন করিয়া কছিলেন, সৰ্ব্বভোভজে শ্রবণ কর, স্বরপাল গন্ধৰ্ব্বের কন্স হেমা, বিলুমিত্রের শাপে
