হেমোপাখ্যান ৫৯. লাগিল, সেই সময়ে রাজকুমার হেমাকে সমভিৰ্যtহারে” লইয়া শক্তিঋষির আগ্রমে আলিয়া দেখিলেন, ঋষি সে স্থানে নাই কেবল শূরসেনের মৃত দেহটা পতিত হইয়া রছিয়াছে, ইহা দেখিয়া তাহার অন্তঃকরণে যৎপরোনাস্তি দুঃখ উপস্থিত হইল, কি হইবে, কে আমার সখাকে জীবিত করিবে এই ভাবিয়া শোকাকুলচিত্তে রোদন করিয়া হেমীর প্রতি কহিলেন, প্রিয়ে ! তামার সখা অঙ্গর জীবিত হুইলেন না, বোধ করি এ জন্মে আর জীবন লাভ দর্শন করিতে পাইব না, এক্ষণে তুমি যদ্যপি ইছার কোন উপায় করিতে পার, উাহ হইলেই আমি প্রাণ রাখিব, নতুবা বন্ধুকে দাহ করিতে যে অগ্নিকুণ্ড করিব সেই অগ্নিতে প্রবেশ করিয়া প্রাণ পরিত্যাগ করিব, এই বলিয়া ভিনি ব্যাকুলুচিত্তে অগ্নিকুণ্ড করিতে উদ্যত হইলেন । তখন হেমাঙ্গী তাহার হস্তধারণ করিয়া বিনীতভাবে বলিলেন, তার্য্য ! আপনি চিত্ত স্থির করুন, আমি উছার উপায় করিতেছি কিন্তু আপনি বলুন যে শূরসেন জীবিত হইলে আমাকে ত্যাগ করিরেন, রাজকুমার কছিলেন, প্রিয়ে ! তুমি কি আমাকে রহস্য কহিতেছ কি সত্যই কহিতেছ আমি কিছুই বুঝিতে পারিতৈছি না । হেমা বলিলেন আমি অষ্টপনাকে পরিহাস । করি নাই সজুই কহিতেছি, আপনি যদি আমাকে পরুি ত্যাগ করিতে স্বীকৃত হন তাহ হইলে আমি শূরসেনের জীবন বিধান করি । ইছ. শুনিয়া इंकॅडमग्न কছিলেন; প্রিয়ে ! তোমাকে স্ত্যাগ করিব কোন বিদ্ধির কথা বন্ধুর নিস্থিত জীবন পর্যন্ত পণ করিয়াছি, বিশেষতNবন্ধুই-প্রাধা
