পাতা:Intermediate Bengali Selections.pdf/১৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

यांछविौद्ध दौब्रड्श् S \ONO উপনীত হইয়াছিল। রাজসাহীর অনুশাসন-পত্রেও মহারাজ লক্ষ্মণসেনের এইরূপ দিগ্বিজয়-বর্ণনা দেখা যায়। ইতিহাসের পাঠকমাত্রেই অবগত আছেন, উড়িষ্যার গঙ্গাবংশীয় রাজারা অত্যন্ত পরাক্রান্ত ছিলেন; এই গঙ্গাবংশীয়দিগের আদিপুরুষ বাঙ্গালী। তমোলুক ও মেদিনীপুর প্রদেশে ইহাদের আবাস ছিল। হণ্টর সাহেব লিখিয়াছেন, বিষ্ণুপুরের ভূপতিগণ মুসলমান হইতে আপনাদের স্বাতন্ত্র্য রক্ষা করিয়াছিলেন। বাঙ্গালী পূর্বে নিতান্ত ক্ষুদ্রজাতি ছিল না। 梅 একজন পণ্ডিত লেখক বাঙ্গালার ইতিহাস লিখিতে যাইয়া, বাঙ্গালীর সম্বন্ধে যাহা লিখিয়াছিলেন, তাহা সকলেরই পড়া উচিত। বাঙ্গালার ইতিহাসে ইহার লেখনী হইতে এই বাক্য নিৰ্গত হইয়াছো “পাঠানেরাই এতদ্দেশে মুসলমান-জয়পতাকা উড়ন করেন। ৩৭২ বৎসর পরে তঁহাদিগের রাজত্বের শেষ সময়ে, এদেশের কত দূর তাহাদিগের অধিকৃত ছিল, এক বার বিবেচনা করিয়া দেখা মন্দ নহে। পশ্চিমে বিষ্ণুপুর ও পঞ্চকোটে তাহাদিগের ক্ষমতা প্রবিষ্ট হয় নাই; দক্ষিণে সুন্দর-বন-সন্নিহিত প্রদেশে স্বাধীন হিন্দু রাজা ছিলেন; পূর্বে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী এবং ত্রিপুরা, আরাকানরাজ ও ত্রিপুরাধিপতির হস্তে ছিল; এবং উত্তরে কোচবিহার স্বতন্ত্রতা রক্ষা করিতেছিল। সুতরাং যে সময়ে পাঠানেরা উড়িষ্যা জয় করিতে সক্ষম হইয়াছিলেন, যে সময়ে তাহারা ১,৪০,০০০ পদাতিক ৪০,• • • অশ্বারোহী এবং ২০,০০০ কামান দেখাইতে পারিতেন, -সে সময়েও এ দেশের অনেকাংশ তাহাদিগের হস্তগত হয়। बाहे।”