মধ্যাহ-সঙ্গীত Sas আছে। বিধাতার মহিমা রচিত এমন কোন পদার্থ নাই, যাহা কবিতাশূন্য। নাটকের নায়ক, কেবল পরম রূপবান ধীরোদাত্ত গুণসম্পন্ন পুরুষই হইবেন, কে বলিল? যাহারা অন্ধ খঞ্জ, দীন দুঃখী, চপল পাপাসক্তচিত্ত, তাহদেরও অন্তরে কত দেবত্ব, কত মোহাত্ম্য আছে; যাহার চক্ষু নাই, সে দেখিবে কিরূপে? তোমার সীতা, হেলেন, শকুন্তলা, দেসন্দিমোনা, মাৰ্গারেট একদিকে; আর ফানটাইন, ইপোনাইন, এলিস, ভ্রমর ও জেন এয়ারে আর একদিকে। কুটিলাঙ্গ বলিয়া মন্থরা কুটিলা, কিন্তু সৌন্দর্য্যের প্রতিমা হইয়াও গুইনিভিয়ার দুঃশীলা। সেকালে একালে এই স্থানে প্রভেদ। পূর্বে যেগুলি কবিতার অবিষয়ীভূত ছিল, অথবা নীচ বলিয়া তাহাদের চক্ষে ঠেকিত না, একালের দৃষ্টি সেই পরিত্যক্ত জঞ্জালের মধ্য হইতে রত্ন বাছিয়া বাহির করিতেছে। বালক-কবি লিখিয়াfrce:-" A thing of beauty is joy for ever." SDD S BDDBDBDS DBBDS DDS BBDBSS DDB MBDB DDD fefrige - The mind's internal heaven shall shed her dews of inspiration on the humblest lay." ( মানবের গুঢ় স্বৰ্গ সঞ্চারিবে রস,-ক্ষুদ্র গীতিকায়)। কবিতা ফুরায় না। এ জগৎ নিত্য কবিতা-পরিপূর্ণ। আধ আলো আধচ্ছায়ার কবিত্ব, প্রখর কিরণের কবিত্বকে অগ্রাহ করিতে BB DS BDD D DBDD BBD DBuBB DBD BDDDDDS তবে সে ছায়া কি ৰিপ্রহরেও নাই? চক্ষু দিবসের রৌদ্রে কলসিয়া যায়; তখন দূর-দূরান্তরে পড়ে অন্ধকারের ছায়া। দৰ্শন-বিজ্ঞান অনেক কুসংস্কার ভাঙ্গিয়া দিয়াছে, সত্য; কিন্তু প্রাচীন সংশয় এখনও দূর হইল না। ছায়া এখনও রহিয়াছে। দৰ্শন-বিজ্ঞানে
