পাতা:Intermediate Bengali Selections.pdf/৩৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লক্ষ্যমণ ও ইন্দ্রজিৎ, vost “আনোয়-মাঝিারে বাঘে পাইলে কি কভু ছাড়ে রে কিরাত তারে? বধিব এখনি, অবোধ, তেমতি তোরে? জন্ম রক্ষঃকুলে তোর, ক্ষত্রধর্ম্ম, পাপি, কি হেতু পালিব তোর সঙ্গে? মারি অরি, পারি যে কৌশলে।” কহিলা বাসাবজেতা-( অভিমনু্য যথা হেরি সপ্ত শূরে শূর তপ্তলৌহাকৃতি • রোষে। )-“ক্ষত্রকুলগ্রানি, শত ধিক তোরে, লক্ষ্মণ! নিলজ্জ তুই। ক্ষত্রিয়-সমাজে রোধিবে শ্রবণপথ ঘূর্ণায়, শুনিলে নাম তোর রথিবৃন্দ। তস্কর। যেমতি, পশিলি এ গৃহে তুই; তস্কর সদৃশ শাস্তিয়া নিরস্ত তোরে করিব এখনি। পশোঁ যদি কাকোদার গরুড়ের নীড়ে, ফিরি কি সে যায়। কিন্তু আপনি বিবরে, পামর? কে তোরে হেথা আনিল দুর্ম্মতি?” চক্ষের নিমিষে কোষ তুলি ভীমবাহ নিক্ষেপিলা ঘোর-নাদে লক্ষ্মণের শিরে। পড়িলা ভূতলে বলী ভীম প্রহরণে, পড়ে তরুরাজ যথা প্রভঞ্জনবলে মডুমড়ে। দেব-অস্ত্র বাজিল ঝনঝনি, কঁাপিল দেউল যেন ঘোর ভূকম্পনে। বহিল। রুধির- ধার” রিলা সত্বরে দেব-আসি ইন্দ্রজিৎ;-নারিলা তুলিতে