জীবনের শেষ কয়েক দিবসের কথা। (১) ওঁ নমো ভগবতে বাসুদেবায়। ১৩২৫ সালে ৬ই আগ্রহায়ণ শুক্রবার আমি ১০। ১২ ঘণ্টা বাড়ীতে ছিলাম না, স্থানান্তরে কার্য্য বশতঃ অনুপস্থিত ছিলাম। রাত্রি প্রায় ৮ ঘটিকায় বাটী ফিরিয়া শুনিলাম নারিকেলডাঙ্গা হইতে বহুবার আমার সন্ধানে লোক আসিয়াছিল; LSLSSL LSLLSL SLLLSLS SLL S S SLLLL LLLL S SLSSSSSSLSSSSS SSSSSSMLL G LLLSS (১) ১৩২৫ সালের ২৫শে আশ্বিন (ইংরাজি ১২ই অক্টোবর ১৯১৮) দুৰ্গা পূজার সপ্তমীর দিন পিতৃদেলের শেষ পীড়ার সূত্রপাত হয়। এই আমাশয় পীড়া তেঁহার মধ্যে মধ্যে হইত। পিতামহী দেবীর এই পীড়াতেই মৃত্যু হয়। - পীড়া উত্তরোত্তর বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয় এবং ৩রা কাত্তিক ইংরাজি ২০শে অক্টোবর পিতৃদেব জিদ করিয়া উইল করেন এবং ঐ দিবস বৈকালে ডাক্তারা প্রাণধন বসু এবং কবিরাজ রাজেন্দ্র নারায়ণ সেন মহাশয়দ্বয় আসিলে চিকিৎসার ব্যবস্থা করিবার পূর্বে উইল দস্তখত করিয়া তঁহাদিগকে সাক্ষী হইতে অনুরোধ করেন। কবিরাজি চিকিৎসায় পীড়ার কিছু উপশম হইয়াছিল এবং জগদ্ধাত্রী পুজার সময় তিনি কিছু সুস্থ ছিলেন। সেই জন্য বহুদিনের প্রতিষ্ঠিত পূজা বন্ধ হয় নাই। কিন্তু কাহাকেও বাটীতে নিমন্ত্রণ করিয়া আনিতে ভরসা করেন নাই। আত্মীয়, প্রতিবাসী এবং বন্ধুগণকে কিছু প্রসাদ পাঠাইবার ব্যবস্থা করেন। সেই প্রসাদের সহিত যে পত্র পঠাইয়া छिटव्यन ऊाश निzध छेकङ झ्छेन।