280 জীবনের শেষ কয়েক দিবসের কথা। আলোকের কথা দুই একবার বলিয়াছিলেন। যাহা হউক সেই দিবস সৰ্বকালই ঐ রূপ অবস্থায় রহিলেন। কতবার নিঃশব্দ পদসঞ্চারে কক্ষ মধ্যে প্রবেশ করিলাম। কিন্তু যতবারই গিয়াছি ততবার এক রূপ ভাষণই KuYS DBDB S SBDgD D DBDzYS YB DBBB BtDS DDDD দেখিলাম। দেখিলাম-পুত্রেরা বিষাদপূর্ণ মুখে মেজের উপর বসিয়া আছেন। সংবাদ জিজ্ঞাসা করায় বলিলেন- অনেকক্ষণ নিস্তৱন্ধ অবস্থায় আছেন; দেহের কোনরূপ স্পন্দন নাই এবং মুখে আর পুর্ববৎ কোন কথাই কহিতেছেন না। আমরা নিকটে যাইতে সাহস করিতেছি না-আপনি একবার পরীক্ষা করিয়া দেখুন। আমার চিন্তা উপস্থিত হইলতবে কি দেহ ত্যাগ করিলেন? যদি তাহাই ঘটিয়া থাকে তাহা হইলে এই সমাধি অবস্থায় দেহত্যাগে ত যোগীজন দুল্লভ গতি প্রাপ্ত হইয়াছেন তাহতে আমাদের শোকের বিষয় কি আছে? সেই সময়ে আমি শয্যাপার্থে যাইয়া দেখিলাম নয়ন যুগল নিমীলিত, দেহ স্পন্দহীন, নাসিকার পার্থে অঙ্গুলি নির্দেশে শ্বাস প্রশ্বাসের কোন চিহ্নই লক্ষিত হইল না। তখন ধীরে ধীরে বক্ষাবরণ উন্মোচন করিয়া দেখি হস্তদ্বয়ের অঙ্গুলি সকল পরস্পর শৃঙ্খলিত ভাবে বক্ষোপরি স্থাপিত রহিয়াছে। অতি সাবধানে অঙ্গুলি গুলিকে মোচন করিয়া দক্ষিণ হস্তটা উত্তোলন পুৰ্বক নাড়ী পরীক্ষা করিলাম-দেখা গেল নাড়ী বেশ বহমান আছে। আশ্বস্ত হইয়া যেমন হস্তটি যথাস্থানে রাখিয়া দিব সেই সময়ে উহা স্বলিত হইয়া বক্ষের উপর সজোরে পড়িয়া গেল, অমনি চমকিয়া উঠিয়া অরুণবর্ণ নেত্রদ্ধয় উন্মোচন করিয়া কিছু যেন ব্যস্ততা সহকারে আমার দিকে তাকাইয়া বলিলেন “আমি সেই অবস্থাতেই স্থিত আছি।” আমি সব বুঝিলাম, আমার কার্য্যটা অন্যায় হইয়াছে, কিছুক্ষণ তথায় কালক্ষেপের পর বাটি ফিরিলাম। KBBDB MLLDD D Lg G SDD BT KK D KDLz0
