মনসামঙ্গল—বিজয় গুপ্ত – খ্রঃ ১৫শ শতাব্দী। సిలి না খায় পীরের ছিন্নি ভগ্ন ঠাঞি ঠাঞি। - সর্ব্ব গায় চর্ম্ম দড়ি মুখে দন্ত নাই। মোল্লা বলে আমারে জিজ্ঞাসা যদি কর। কেতাব থাকিতে কেন ভূতের ডরে মর। কেতাব লিখিয়া দেও গলে যেন থাকে। তবে যদি ভূতে লঙ্ঘে সে দোষ মোরে লাগে॥ _ মোল্লার বচন এখন কাজির মনে লয়। তাবিজ লিখিয়া দিল সকলের গায়॥ বিজয় গুপ্ত বলে গাইন প্রত্যক্ষ মনসা। - তাবিজেতে সৰ্প যাবে কর বৃথা আশা॥ o চাদ সদাগরের সহিত মনসাদেবীর বিবাদসূচনা; हैंॉन-कूड ** মনসাদেবীর অপমান। হরষিত হৈল বড় সাধুর নন্দন। কুতূহলে করে সাধু দেশেতে গমন॥ চাপাইল ঘাটে নৌকা চম্পক নগরী। ঘরে বসি পূজে সোণা (১) দেবী বিষহর। হরষিত হয়ে সাধু পাঠাইল চর। আপনার নিজ ঘরে জানাতে খবর॥ সোণারে কহিয় শান্ত করিবারে হিয়া। বধু সহ ডিঙ্গার ধন লউক বরিয়া। চাদ যদি এত সব বলিল বচন। পাইক কহিল গিয়া সোণেক সদন॥ পাইকের মুখে বার্ত্তা পাইয়া তখন। শুনিয়া সোণেকা রাণী বলিল বচন॥ সাধু স্থানে কহ গিয়া স্থির করুন মতি। তিলেক বিলম্ব আছে পূজিতে পদ্মাবতী। পাইক সবে জানাইল সাধুর গোচর। শুনিএ রুষিয় উঠে চাদ সদাগর॥ কোপেতে আসিল চাদ নিজ অন্তঃপুরী। বট ভাঙ্গ। হেতালের (২) বাড়ি দিয়া ঘট করে গুড়ি ৷ (>) 6) হিন্তাল বা হেমঙ্গলের। ૨ઉ