را\ ہ سb কৃষ্ণের অন্তৰ্দ্ধান ও গোপীগণের মুচ্ছ। o বঙ্গ-সাহিত্য-পরিচয়। দেবকী জঠরে দ্বিজরাজ উৎপন্ন। ওহি গোপকুলে আসি হইল উপপন্ন॥ মদমত্ত গজরাজ বিহরে বিশাল। কনক-কুণ্ডল গলে দোলে বনমাল॥ বয়ান কমলবর পূর্ণ শশধর। গোকুলের দীনতাপ (১) হরিল সকল॥ “ এইরূপে গোপীগণ কৃষ্ণগুণ গায়। গীত অনুবন্ধ করি দিবস গোঙায়॥ কৃষ্ণ বিনে গোপীসবে না দেখিল আন। গোপীনাথে নিয়োজিল তনু মন প্রাণ॥ কি কহিব গোপীকুলে প্রেমের উদর। ক্ষণ এক যুগ মত কৃষ্ণ বিনে হয়। এই গোপী-গীত ষেবা ভক্তিভাবে শুনে। প্রেম ভক্তি বাঢ়ে তার পুণ্য দিনে দিনে॥ জান গুরু গদাধর ধীর শিরোমণি ৷ ভাগবত আচার্য্যের প্রেম-তরঙ্গিণী॥ TMSSSMSSSMSSSMSSSMSSSMLSSSTSS রামকান্তের ভাগবত। দশম স্কন্ধ। কবি রামকান্ত দ্বিজের ভাগবত দশম স্কন্ধ হইতে এই অংশ উদ্ধৃত। কবির নিবাস পূর্ব্বে রাজসাহী জেলার গুড়নই গ্রামে ছিল; তৎপরে তিনি। রঙ্গপুরের ব্রাহ্মণীপুণ্ড গ্রামে আসিয়া বাস করেন। কুলোদ্ভব। ইনি ভাগবতাচার্য্যের শিষ্য বলিয়া পরিচয় দিয়াছেন, সুতরাং ষোড়শ শতাব্দীর প্রথমে বা শেষভাগে গ্রন্থ রচনা করিয়া থাকিবেন। এই পুস্তকখানি রঙ্গপুরে শ্রীযুক্ত গোপাল দাস কুণ্ডু মহাশয়ের নিকট আছে, তিনি আমাকে নিম্নের অংশ নকল করিয়া পাঠাইয়াছেন। শুক মুনি বলে রাজা শুন সাবধানে। অন্তৰ্দ্ধান করি হরি গেলা বিদ্যমানে॥ না দেখিয়া গোপীগণ মুরছিয়া পড়ে। মজিল রমণী সব এ শোক-সাগরে ৷ (১) দৈষ্ঠ ও সন্তাপ। ইনি গুড়নইর মৈত্র