প্রকাশক:কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস
অবয়ব
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস
নিদর্শন | প্রকাশক, মুদ্রক |
---|---|
দেশ |
|
মালিক |
|
প্রধান কার্যালয়ের ঠিকানা |
|
- প্রকাশনা
- বঙ্গ সাহিত্য পরিচয় (প্রথম ভাগ) (১৯১৪) — দীনেশচন্দ্র সেন রচিত
- বঙ্গ সাহিত্য পরিচয় (দ্বিতীয় খণ্ড) (১৯১৪) — দীনেশচন্দ্র সেন রচিত
- গোপীচন্দ্রের গান (১৯২২) —
- সোক্রাটীস (প্রথম খণ্ড) (১৯২২) — রজনীকান্ত গুহ রচিত
- কবিকঙ্কণ-চণ্ডী (প্রথম ভাগ) (১৯২৪) — মুকুন্দরাম চক্রবর্তী রচিত
- গোপীচন্দ্রের গান (১৯২৪) —
- আশুতোষের ছাত্রজীবন (১৯২৪) — অতুলচন্দ্র ঘটক রচিত
- চণ্ডীমঙ্গল-বোধিনী (প্রথম ভাগ) (১৯২৫) — চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- সোক্রাটীস (দ্বিতীয় খণ্ড) (১৯২৫) — রজনীকান্ত গুহ রচিত
- আশুতোষের ছাত্রজীবন (১৯২৫) — অতুলচন্দ্র ঘটক রচিত
- কবিকঙ্কণ-চণ্ডী (দ্বিতীয় ভাগ) (১৯২৬) — মুকুন্দরাম চক্রবর্তী রচিত
- গোবিন্দ দাসের করচা (১৯২৬) — গোবিন্দদাস রচিত
- পূর্ব্ববঙ্গ-গীতিকা (দ্বিতীয় খণ্ড, দ্বিতীয় সংখ্যা) (১৯২৬) — একাধিক লেখক রচিত
- হরিলীলা (১৯২৮) — লালা জয়নারায়ণ সেন রচিত
- পূর্ব্ববঙ্গ-গীতিকা (চতুর্থ খণ্ড, দ্বিতীয় সংখ্যা) (১৯৩২) — একাধিক লেখক রচিত
- ভক্তপ্রবর মহাকবি সূরদাস (১৯৩২) — নলিনীমোহন সান্যাল রচিত
- রাগাত্মিকা পদ (১৯৩২) — মণীন্দ্রমোহন বসু রচিত
- মানুষের ধর্ম্ম (১৯৩৩) — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত
- শিক্ষার বিকিরণ (১৯৩৩) — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত
- বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপ (১৯৩৩) — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত
- রাগাত্মিকা পদ (দ্বিতীয় খণ্ড) (১৯৩৩) — মণীন্দ্রমোহন বসু রচিত
- ভারতে ইংরেজ শাসন (১৯৩৩) — নগেন্দ্রনাথ ঘোষ রচিত এবং খগেন্দ্রনাথ মিত্র অনূদিত
- বৃহৎ বঙ্গ (১৯৩৪) — দীনেশচন্দ্র সেন রচিত
- দীন চণ্ডীদাসের পদাবলী (প্রথম খণ্ড) (১৯৩৪) — দীন চণ্ডীদাস রচিত
- বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) (১৯৩৫) — দীনেশচন্দ্র সেন রচিত
- বাংলা বানানের নিয়ম (১৯৩৭) — একাধিক লেখক রচিত
- ব্রাহ্মণ-রোমান-ক্যাথলিক-সংবাদ (১৯৩৭) — দোম আন্তোনিও দো রোজারিও রচিত
- গণিত পরিভাষা (১৯৩৭) —
- বৈজ্ঞানিক-পরিভাষা (পদার্থ-বিদ্যা) (১৯৩৭) —
- বৈজ্ঞানিক পরিভাষা (ভূগোল) (১৯৩৭) —
- বৈজ্ঞানিক পরিভাষা (উদ্ভিদ্বিদ্যা) (১৯৩৮) —
- দীন চণ্ডীদাসের পদাবলী (১৯৩৮) — দীন চণ্ডীদাস রচিত
- বৈজ্ঞানিক পরিভাষা (শারীরবৃত্ত ও স্বাস্থ্যবিদ্যা) (১৯৩৮) —
- গিরিশচন্দ্র (১৯৩৯) — দেবেন্দ্রনাথ বসু রচিত
- ভারতের শিল্প-কথা (১৯৩৯) — অসিতকুমার হালদার রচিত
- বৈজ্ঞানিক পরিভাষা (অর্থবিদ্যা) (১৯৪০) —
- উরোপের শিল্প-কথা (১৯৪০) — অসিতকুমার হালদার রচিত
- বাগেশ্বরী শিল্প-প্রবন্ধাবলী (১৯৪১) — অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত
- কৃষ্ণকান্তের উইল (চরিত্রালোচনা) (১৯৪১) — মণীন্দ্রমোহন বসু রচিত
- বৈজ্ঞানিক পরিভাষা (প্রাণিবিদ্যা) (১৯৪১) —
- শিরাজী উপন্যাসসমগ্র (১৯৪২) — সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী রচিত
- গিরিশচন্দ্রের মন ও শিল্প (১৯৪২) — মহেন্দ্রনাথ দত্ত রচিত
- বৈজ্ঞানিক পরিভাষা (মনোবিদ্যা) (১৯৪২) —
- চর্য্যাপদ (১৯৪৩) — একাধিক লেখক রচিত এবং মণীন্দ্রমোহন বসু অনূদিত
- বৈজ্ঞানিক পরিভাষা (ভূবিদ্যা) (১৯৪৪) —
- শ্রীকৃষ্ণ-বিজয় (১৯৪৪) — মালাধর বসু রচিত
- সাহিত্যে নারী: স্রষ্ট্রী ও সৃষ্টি (১৯৪৯) — অনুরূপা দেবী রচিত
- বাঙ্গালীর পূজা-পার্ব্বণ (১৯৪৯) — একাধিক লেখক রচিত
- বাঙ্গালীর পুজা-পার্ব্বণ (১৯৪৯) — একাধিক লেখক রচিত
- মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (১৯৫০) — নিখিলনাথ রায় রচিত
- বাঙ্গালা বচনাভিধান (১৯৫০) — একাধিক লেখক রচিত
- মঙ্গলচণ্ডীর গীত (১৯৫২) — দ্বিজ মাধব রচিত
- গিরিশচন্দ্র (১৯৫৪-০৩) — কিরণচন্দ্র দত্ত রচিত
- বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাস (১৯৫৫) — মোহিতলাল মজুমদার রচিত
- মৈমনসিংহ-গীতিকা (১৯৫৮) — একাধিক লেখক রচিত
- লালন-গীতিকা (১৯৫৮) — লালন রচিত
- এগারটি বাংলা নাট্যগ্রন্থের দৃশ্য-নিদর্শন (১৯৫৮) — একাধিক লেখক রচিত
- শাক্ত পদাবলী (১৯৬০) — একাধিক লেখক রচিত
- বৈজ্ঞানিক পরিভাষা (১৯৬০) —