প্রকাশক:গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স
অবয়ব
গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স
কলকাতার একটি প্রকাশনা সংস্থা | |
| নিদর্শন | প্রকাশক |
|---|---|
| দেশ |
|
| প্রধান কার্যালয়ের ঠিকানা |
|
| প্রতিষ্ঠা বা সৃষ্টির তারিখ |
|
- প্রকাশনা
এই তালিকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিয়মিত হালনাগাদ হয়।
- সংসার (১৮৭৫) — রমেশচন্দ্র দত্ত রচিত

- অজেন্দুমতী (১৮৮২)

- আমিতো উন্মাদিনী (১৮৮৩) — শ্রীনাথ চৌধুরী রচিত

- ইয়ুরোপে তিন বৎসর (১৮৮৩) — রমেশচন্দ্র দত্ত রচিত এবং রমেশচন্দ্র দত্ত অনূদিত

- ভারত-কাহিনী (১৮৮৩) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- আর্য্যকীর্ত্তি (১৮৮৩) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- মহারাষ্ট্র-কলঙ্ক (১৮৮৩) — উমেশচন্দ্র গুপ্ত রচিত

- ঐতিহাসিক পাঠ (১৮৮৪) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- হেম-নলিনী (১৮৮৪) — উমেশচন্দ্র গুপ্ত রচিত

- বীরবালা (১৮৮৪) — উমেশচন্দ্র গুপ্ত রচিত

- মুক্তি এবং তাহার সাধন সম্বন্ধে হিন্দুশাস্ত্রের উপদেশ (১৮৮৪) — বিপিনবিহারী ঘোষাল রচিত

- বীরমহিমা (১৮৮৫) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- সিপাহিযুদ্ধের ইতিহাস (দ্বিতীয় ভাগ) (১৮৮৫) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- ধর্ম্মবীর মহম্মদ (১৮৮৫) — অতুলকৃষ্ণ মিত্র রচিত

- কমলাদেবী (১৮৮৬) — হরিমোহন মুখোপাধ্যায় রচিত

- দণ্ডি-চরিত বা উর্ব্বশীর অভিশাপ (১৮৮৬) — প্রাণকৃষ্ণ ঘোষ রচিত

- নব চরিত (১৮৮৬) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- সিপাহিযুদ্ধের ইতিহাস (প্রথম ভাগ) (১৮৮৬) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- আশালতা (১৮৮৬) — দ্বিজেন্দ্রনাথ নিয়োগী রচিত

- শুম্ভ-সংহার (১৮৮৬) — প্রমথনাথ মিত্র রচিত

- প্রণয় পরিণাম (১৮৮৭) — যোগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় রচিত

- ভারত প্রসঙ্গ (১৮৮৭) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- ভারতের ইতিহাস (ইঙ্গরেজ রাজত্ব) (১৮৮৭) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- শঙ্কর-বিজয় (১৮৮৭) — হারাণচন্দ্র রক্ষিত রচিত

- মনোমোহন-গীতাবলী (১৮৮৭) — মনোমোহন বসু রচিত

- দাশরথি (১৮৮৮) — বিপিনবিহারী রায় রচিত

- রচনামালা (১৮৮৮) — একাধিক লেখক রচিত

- ললনা-সুহৃদ্ (১৮৮৯) — সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী রচিত

- জয়দেবচরিত (১৮৮৯) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- নীতিপাঠ (১৮৮৯) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- ছাত্রপাঠ (১৮৮৯) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- দম্পতি-সুহৃদ্ (১৮৯০) — সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী রচিত

- দেওয়ান গঙ্গাগোবিন্দ সিংহ (১৮৯০) — চণ্ডীচরণ সেন রচিত

- ত্রিধারা (১৮৯০) — চন্দ্রনাথ বসু রচিত

- লীলাময়ী (১৮৯১) — যোগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় রচিত

- হেম-নলিনী (১৮৯১) — উমেশচন্দ্র গুপ্ত রচিত

- ভীষ্মচরিত (১৮৯১) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (১৮৯১) — কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস রচিত এবং কৈলাসচন্দ্র সিংহ অনূদিত

- হিন্দুত্ব (১৮৯২) — চন্দ্রনাথ বসু রচিত

- সিপাহীযুদ্ধের ইতিহাস (তৃতীয় ভাগ) (১৮৯২) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- ঐতিহাসিক পাঠ (১৮৯২) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- বিমাতা (১৮৯৩) — যোগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় রচিত

- ভীষ্মচরিত (১৮৯৩) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- সিপাহীযুদ্ধের ইতিহাস (দ্বিতীয় ভাগ) (১৮৯৩) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত

- দক্ষ-যজ্ঞ (১৮৯৩) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত

- প্রদীপ (১৮৯৩) — অক্ষয়কুমার বড়াল রচিত

- রেখা (১৮৯৪) — দীনেশচন্দ্র সেন রচিত

- গ্রন্থাবলী (সপ্তম ভাগ) (১৮৯৪) — রাজকৃষ্ণ রায় রচিত

- কল্কি-অবতার (১৮৯৫) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- মহিলা (১৮৯৬) — সুরেন্দ্রনাথ মজুমদার রচিত

- প্রেমাঞ্জলি (১৮৯৬) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- সাহিত্য-চিন্তা (১৮৯৬) — পূর্ণচন্দ্র বসু রচিত

- ত্রিদিববিজয় কাব্য (১৮৯৬) — শশধর রায় রচিত

- গ্রন্থাবলী (পঞ্চম ভাগ) (১৮৯৬) — রাজকৃষ্ণ রায় রচিত

- পুষ্পাঞ্জলি (১৮৯৭) — রসময় লাহা রচিত

- মিষ্টান্ন-পাক (১৮৯৮) — বিপ্রদাস মুখোপাধ্যায় রচিত

- কঃ পন্থাঃ (১৮৯৮) — চন্দ্রনাথ বসু রচিত

- প্রসন্নকুমারের উইল (১৮৯৯) — যোগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় রচিত

- বর্ত্তমান বাঙ্গালা সাহিত্যের প্রকৃতি (১৮৯৯) — চন্দ্রনাথ বসু রচিত

- সুকন্যা (১৮৯৯) — দামোদর মুখোপাধ্যায় রচিত

- পাণ্ডব-গৌরব (১৮৯৯) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত

- গ্রন্থাবলী (ষষ্ঠ ভাগ) (১৮৯৯) — রাজকৃষ্ণ রায় রচিত

- সাজি (১৯০০) — সুরেশচন্দ্র সমাজপতি রচিত

- সাবিত্রীতত্ত্ব (১৯০০) — চন্দ্রনাথ বসু রচিত

- গ্রন্থাবলী (চতুর্থ ভাগ) (১৯০০) — রাজকৃষ্ণ রায় রচিত

- অশোকা (১৯০১) — সরোজকুমারী দেবী রচিত

- মায়াবী (১৯০১) — পাঁচকড়ি দে রচিত

- দুই ভগ্নী (১৯০২) — দামোদর মুখোপাধ্যায় রচিত

- পঞ্চ-পুষ্প (১৯০২) — হরিসাধন মুখোপাধ্যায় রচিত

- বিপত্নীক (১৯০২) — হেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ রচিত

- সপ্তম প্রতিমা (১৯০২) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- প্রমোদ-রঞ্জন (১৯০২) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- আষাঢ়ে (১৯০২) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- লক্ষ্মী বউ (১৯০৩) — বিধুভূষণ বসু রচিত

- পাক-প্রণালী (ষষ্ঠ খণ্ড) (১৯০৩) — বিপ্রদাস মুখোপাধ্যায় রচিত

- মুদ্রাযন্ত্রের স্বাধীনতা-প্রদাতা (১৯০৩) — চণ্ডীচরণ সেন রচিত

- মেজ বউ (১৯০৩) — শিবনাথ শাস্ত্রী রচিত

- হিন্দুত্ব (১৯০৩) — চন্দ্রনাথ বসু রচিত

- পঞ্চমুখী (১৯০৪) — প্রকাশচন্দ্র দত্ত রচিত

- রূপের ডালি (১৯০৪) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- রঞ্জাবতী (১৯০৪) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- মিষ্টান্ন-পাক (১৯০৪) — বিপ্রদাস মুখোপাধ্যায় রচিত

- মোগল বংশ (১৯০৪) — রামপ্রাণ গুপ্ত রচিত

- নারায়ণী (১৯০৪) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- ভারত-ভিক্ষা (১৯০৪) — ফণীন্দ্রমোহন ঘোষ রচিত

- লক্ষ্মী মা (১৯০৫) — বিধুভূষণ বসু রচিত

- শুকদেব-চরিত (১৯০৫) — হরিপদ চট্টোপাধ্যায় রচিত

- সিরাজদ্দৌলা (১৯০৫) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত

- গোবিন্দরাম (১৯০৫) — পাঁচকড়ি দে রচিত

- প্রবাস-চিত্র (১৯০৫) — জলধর সেন রচিত

- সংক্ষিপ্ত ভৈষজ্যতত্ত্ব (১৯০৫) — রাধাগোবিন্দ কর রচিত

- স্বদেশিনী (১৯০৫) — গিরীন্দ্রমোহিনী দাসী রচিত

- ধর্ম্মশাস্ত্র-তত্ত্ব ও কর্ত্তব্য-বিচার (১৯০৫) — বীরেশ্বর পাঁড়ে রচিত

- সমাজ-চিত্র (১৯০৬) — যোগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় রচিত

- অলৌকিক চিত্র (১৯০৬) — যোগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় রচিত

- পলাশীর প্রায়শ্চিত্ত (১৯০৬) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- ভৃগু-চরিত (১৯০৬) — হরিপদ চট্টোপাধ্যায় রচিত

- বঙ্গের প্রতাপ-আদিত্য (১৯০৬) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- উলূপী (১৯০৬) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- লয়লা-মজ্নু (১৯০৬) — রাজকৃষ্ণ রায় রচিত

- হিন্দা-হাফেজ (১৯০৬) — অতুলকৃষ্ণ মিত্র রচিত

- শিরী-ফর্হাদ (১৯০৬) — অতুলকৃষ্ণ মিত্র রচিত

- বঙ্গের প্রতাপ-আদিত্য (১৯০৬) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- দেওয়ান গঙ্গাগোবিন্দ সিংহ (১৯০৭) — চণ্ডীচরণ সেন রচিত

- হত্যাকারী কে? (১৯০৭) — পাঁচকড়ি দে রচিত

- নন্দকুমার (১৯০৭) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- সিরাজদ্দৌলা (১৯০৭) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত

- ইংরেজের জয় (১৯০৭) — বিহারিলাল সরকার রচিত

- অশোক (১৯০৭) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- ক্লাইব চরিত (১৯০৭) — সত্যচরণ শাস্ত্রী রচিত

- নূরজাহান (১৯০৭) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- শুভ-বিবাহ-তত্ত্ব (১৯০৮) — বিপ্রদাস মুখোপাধ্যায় রচিত

- মহিলা মজ্লিস্ (১৯০৮) — দুর্গাদাস দে রচিত

- বরুণা (১৯০৮) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- ভুতের বেগার (১৯০৮) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- মেয়েলি ব্রত ও কথা (১৯০৮) — পরমেশপ্রসন্ন রায় রচিত

- ছত্রপতি (শিবাজী) (১৯০৮) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত

- দেলেরা (১৯০৮) — ননীলাল সুর রচিত

- ইতিকথা (১৯০৮) — নিখিলনাথ রায় রচিত

- রূপ-লহরী (১৯০৯) — পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- রায়-পরিবার (১৯০৯) — সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী রচিত

- দুর্গা (১৯০৯) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- রামানুজচরিত (১৯০৯) — শরৎচন্দ্র শাস্ত্রী রচিত

- শঙ্করাচার্য্য (১৯০৯) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত

- দুঃখিনী (১৯০৯) — জলধর সেন রচিত

- পুরাতন পঞ্জিকা (১৯০৯) — জলধর সেন রচিত

- রংবাজ (১৯০৯) — অতুলকৃষ্ণ মিত্র রচিত

- ভ্রমর (১৯০৯) — দ্বিজেন্দ্রনাথ নিয়োগী রচিত

- বঙ্গের প্রতাপ-আদিত্য (১৯০৯) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- লক্ষ্মী-মা (১৯১০) — বিধুভূষণ বসু রচিত

- পলিন (১৯১০) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- বাঙ্গালার মসনদ (১৯১০) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- অশোক (১৯১০) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত

- মিলন-মন্দির (১৯১০) — সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য রচিত

- বাণী (১৯১০) — রজনীকান্ত সেন রচিত

- মালবিকাগ্নিমিত্র (১৯১০) — কালিদাস রচিত এবং বিমলা দাসগুপ্তা অনূদিত

- সাবিত্রী (১৯১০) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- লক্ষ্মী বউ (১৯১১) — বিধুভূষণ বসু রচিত

- গোয়েন্দা অজিত কুমার (১৯১১) — পাঁচুগোপাল মল্লিক রচিত

- তক্তে-তাউস্ (১৯১১) — সুরেন্দ্রনাথ রায় রচিত

- মৃত্যু-মিলন (১৯১১) — হেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ রচিত

- নেপালে বঙ্গনারী (১৯১১) — হেমলতা দেবী রচিত

- সুভদ্রা (১৯১২) — বিধুভূষণ বসু রচিত

- লক্ষ্মী-মেয়ে (১৯১২) — বিধুভূষণ বসু রচিত

- য়ুরোপ-ভ্রমণ (১৯১২) — নরেন্দ্রকুমার বসু রচিত

- নীলাম্বরী (১৯১২) — খগেন্দ্রনাথ মিত্র রচিত

- করিম সেখ (১৯১২) — জলধর সেন রচিত

- নবান্ন (১৯১২) — ফকিরচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ কাহিনী (দ্বিতীয় ভাগ) (১৯১২) — গোষ্ঠবিহারী ধর রচিত

- আসল ও নকল (১৯১২) — অতুলকৃষ্ণ মিত্র রচিত

- এষা (১৯১২) — অক্ষয়কুমার বড়াল রচিত

- প্রদীপ (১৯১২) — অক্ষয়কুমার বড়াল রচিত

- খাঁজাহান (১৯১২) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- প্রভাবতী কাব্য (১৯১২) — খগেন্দ্রনাথ বসু রচিত

- ত্রিবেণী (১৯১২) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- নিমাই-সন্ন্যাস (১৯১২) — মতিলাল রায় রচিত

- নারী-লিপি (১৯১৩) — সুরেন্দ্রনাথ রায় রচিত

- কুললক্ষ্মী (১৯১৩) — সুরেন্দ্রনাথ রায় রচিত

- দাতা কর্ণ (১৯১৩) — হরিপদ চট্টোপাধ্যায় রচিত

- জীবনী-সংগ্রহ (১৯১৩) — গণেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- আমার কথা (প্রথম খণ্ড) (১৯১৩) — বিনোদিনী দাসী রচিত

- নিয়তি (১৯১৩) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- হত্যা-রহস্য (১৯১৩) — পাঁচকড়ি দে রচিত

- কাঙ্গাল হরিনাথ (১৯১৩) — জলধর সেন রচিত

- সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ কাহিনী (প্রথম ভাগ) (১৯১৩) — গোষ্ঠবিহারী ধর রচিত

- সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) (১৯১৩) — গোষ্ঠবিহারী ধর রচিত

- অনিন্দ্যা (১৯১৩) — কৃষ্ণবিহারী গুপ্ত রচিত

- শঙ্খ (১৯১৩) — অক্ষয়কুমার বড়াল রচিত

- নব-যৌবন (১৯১৩) — অমৃতলাল বসু রচিত

- উত্তররামচরিত (১৯১৩) — ভবভূতি রচিত এবং বিমলা দাসগুপ্তা অনূদিত

- রূপ-লহরী (১৯১৩) — পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- রঙ্গিলা (১৯১৪) — জানকীনাথ বসু রচিত

- পাষাণের কথা (১৯১৪) — রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- গুচ্ছ (১৯১৪) — কাঞ্চনমালা বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- প্রতিজ্ঞা-পালন (১৯১৪) — পাঁচকড়ি দে রচিত

- সীতা (১৯১৪) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- কল্কি-অবতার (১৯১৪) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- কাঙ্গাল হরিনাথ (দ্বিতীয় খণ্ড) (১৯১৪) — জলধর সেন রচিত

- পরাণ-মণ্ডল ও অন্যান্য গল্প (১৯১৪) — জলধর সেন রচিত

- গীতগোবিন্দ (১৯১৪) — জয়দেব রচিত এবং বিজয়চন্দ্র মজুমদার অনূদিত

- কমলা (১৯১৪) — আশুতোষ ভট্টাচার্য রচিত

- সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ কাহিনী (চতুর্থ ভাগ) (১৯১৪) — গোষ্ঠবিহারী ধর রচিত

- মুক্তধারা (১৯১৪) — কার্তিকচন্দ্র পোদ্দার রচিত

- বরুণা (১৯১৪) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- পঞ্চরত্ন (১৯১৪) — একাধিক লেখক রচিত এবং রাখালদাস মুখোপাধ্যায় অনূদিত

- বিচিত্র প্রসঙ্গ (১৯১৪) — বিপিনবিহারী গুপ্ত রচিত

- কুললক্ষ্মী (১৯১৫) — সুরেন্দ্রনাথ রায় রচিত

- বাদ্সাজাদী (১৯১৫) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- রুক্মাঙ্গদ রাজার হরিবাসর (১৯১৫) — হরিপদ চট্টোপাধ্যায় রচিত

- বঙ্গনারী (১৯১৫) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- অভাগী (১৯১৫) — জলধর সেন রচিত

- প্রাচীন মুদ্রা (প্রথম ভাগ) (১৯১৫) — রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- মেবার পতন (১৯১৫) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- কালিদাস ও ভবভূতি (১৯১৫) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- পাষাণী (১৯১৫) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- সুদামা (১৯১৫) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- ছোট কাকী ও অন্যান্য গল্প (১৯১৫) — জলধর সেন রচিত

- প্রমথনাথের কাব্য-গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় ভাগ) (১৯১৫) — প্রমথনাথ রায়চৌধুরী রচিত

- কল্যাণী (১৯১৫) — রজনীকান্ত সেন রচিত

- কাঞ্চনমালা (১৯১৫) — হরপ্রসাদ শাস্ত্রী রচিত

- বারুণী (১৯১৫) — শরৎচন্দ্র ঘোষাল রচিত

- পরিকথা (১৯১৫) — ফকিরচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- হরপার্ব্বতী (১৯১৫) — শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত

- তটিনীর বিচার (১৯১৫) — শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত

- শুভদৃষ্টি (১৯১৫) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- মিষ্টান্ন-পাক (১৯১৫) — বিপ্রদাস মুখোপাধ্যায় রচিত

- হংসগীতা (১৯১৫) — কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস রচিত এবং প্রিয়নাথ তত্ত্বরত্ন অনূদিত

- বল্লরী (১৯১৫) — কালিদাস রায় রচিত

- পরিণতি (১৯১৫) — সারদাপ্রসাদ বিদ্যাভূষণ রচিত

- রূপের বালাই (১৯১৬) — হরিসাধন মুখোপাধ্যায় রচিত

- রঙ্গমহাল (১৯১৬) — হরিসাধন মুখোপাধ্যায় রচিত

- রামানুজ (১৯১৬) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- ধম্মপদ (১৯১৬) এবং চারুচন্দ্র বসু অনূদিত

- বৈরাগ্য-শতকম্ (১৯১৬) — ভর্তৃহরি রচিত এবং রাখালদাস মুখোপাধ্যায় অনূদিত

- ময়ূখ (১৯১৬) — রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- রাতকাণা (১৯১৬) — নির্মলশিব বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- চিত্রালি (১৯১৬) — সুধীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত

- দশদিন (১৯১৬) — জলধর সেন রচিত

- বড়বাড়ী (১৯১৬) — জলধর সেন রচিত

- প্রমথনাথের কাব্য-গ্রন্থাবলী (তৃতীয় ভাগ) (১৯১৬) — প্রমথনাথ রায়চৌধুরী রচিত

- চোর বা বাহাদুর (১৯১৬) — নির্মলশিব বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- দূর্ব্বাদল (১৯১৬) — যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত রচিত

- ওপারের কথা (১৯১৬) — নির্মলচন্দ্র সেনগুপ্ত রচিত

- বাণী (১৯১৬) — রজনীকান্ত সেন রচিত

- সুখের ঘর (১৯১৭) — কালীপ্রসন্ন দাসগুপ্ত রচিত

- লীলার স্বপ্ন (১৯১৭) — মনোমোহন রায় রচিত

- প্রবাসীর প্রত্যাগমন (১৯১৭) — মুনীন্দ্রপ্রসাদ সর্বাধিকারী রচিত

- হালদার বাড়ী (১৯১৭) — মুনীন্দ্রপ্রসাদ সর্বাধিকারী রচিত

- রূপের মূল্য ও অন্যান্য ঐতিহাসিক গল্প (১৯১৭) — হরিসাধন মুখোপাধ্যায় রচিত

- ভৃগু-চরিত (১৯১৭) — হরিপদ চট্টোপাধ্যায় রচিত

- কাঞ্চনমালা (১৯১৭) — হরপ্রসাদ শাস্ত্রী রচিত

- ভীষ্ম (১৯১৭) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- বৌ-মা (১৯১৭) — বঙ্কুবিহারী ধর রচিত

- মধুপর্ক (১৯১৭) — প্রসাদদাস রায় রচিত

- দুর্গাদাস (১৯১৭) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- বেগম সমরু (১৯১৭) — ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- করুণা (১৯১৭) — রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- মধুমল্লী (১৯১৭) — অনুরূপা দেবী রচিত

- আষাঢ়ে (১৯১৭) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- সিংহল বিজয় (১৯১৭) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- সোরাব-রুস্তম (১৯১৭) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- বিল্বদল (১৯১৭) — যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত রচিত

- দূর্ব্বাদল (১৯১৭) — যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত রচিত

- লাইকা (১৯১৭) — হেমনলিনী দেবী রচিত

- নাগকেশর (১৯১৭) — যতীন্দ্রমোহন বাগচী রচিত

- নকল পাঞ্জাবী (১৯১৭) — উপেন্দ্রনাথ দত্ত রচিত

- রসির ডায়ারী (১৯১৭) — কাঞ্চনমালা বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- বঙ্গে রাঠোর (১৯১৭) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- মায়ের প্রসাদ (১৯১৮) — বীরেন্দ্রনাথ ঘোষ রচিত

- নব্য-বিজ্ঞান (১৯১৮) — চারুচন্দ্র ভট্টাচার্য রচিত

- কুরুক্ষেত্রে শ্রীকৃষ্ণ (১৯১৮) — সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- রূপের বালাই (১৯১৮) — হরিসাধন মুখোপাধ্যায় রচিত

- রণ-ভেরী (১৯১৮) — দাশরথি মুখোপাধ্যায় রচিত

- সীমন্তিনী (১৯১৮) — দেবেন্দ্রনাথ বসু রচিত

- কিন্নরী (১৯১৮) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- বারি-বাহিনী (১৯১৮) — বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, শচীশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- রামগড় (১৯১৮) — অনুরূপা দেবী রচিত

- পরপারে (১৯১৮) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- প্রায়শ্চিত্ত (১৯১৮) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- সফল-স্বপ্ন (১৯১৮) — হরিসাধন মুখোপাধ্যায় রচিত

- মোগল-পাঠান (১৯১৮) — সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- দেবলা দেবী (১৯১৮) — নিশিকান্ত বসু রায় রচিত

- জলছবি (১৯১৮) — মণিলাল গঙ্গোপাধ্যায় রচিত

- কল্যাণী (১৯১৮) — রজনীকান্ত সেন রচিত

- কল্যাণী (১৯১৮) — রজনীকান্ত সেন রচিত

- সুখের ঘর (১৯১৮) — কালীপ্রসন্ন দাসগুপ্ত রচিত

- হিসাব-নিকাশ (১৯১৮) — কেশবচন্দ্র গুপ্ত রচিত

- ইংরেজী কাব্য-কথা (১৯১৮) — আশুতোষ চট্টোপাধ্যায় রচিত

- পথে-বিপথে (১৯১৮) — অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত

- বাণী (১৯১৮) — রজনীকান্ত সেন রচিত

- কাব্যকুসুমাঞ্জলি (১৯১৮) — মানকুমারী বসু রচিত

- অপরিচিতা (১৯১৯) — পান্নালাল বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- ভবানী (১৯১৯) — নিত্যকৃষ্ণ বসু রচিত

- গীতগোবিন্দ (১৯১৯) — জয়দেব রচিত এবং বিজয়চন্দ্র মজুমদার অনূদিত

- স্মৃতি-মন্দির (১৯১৯) — সুরেন্দ্রনাথ রায় রচিত

- হিন্দু-বীর (১৯১৯) — সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- বৈরাগ-যোগ (১৯১৯) — সুরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় রচিত

- প্রত্যাবর্ত্তন (১৯১৯) — হেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ রচিত

- বিদ্যারণ্য (১৯১৯) — অনুরূপা দেবী রচিত

- লাইকা (১৯১৯) — হেমনলিনী দেবী রচিত

- মোগল যুগে স্ত্রীশিক্ষা (১৯১৯) — ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- সুরেশের শিক্ষা (১৯১৯) — বসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায় রচিত

- পল্লী-সমাজ (১৯১৯) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- দুমুখো সাপ (১৯১৯) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- ঈশানী (১৯১৯) — জলধর সেন রচিত

- হরিশ ভাণ্ডারী (১৯১৯) — জলধর সেন রচিত

- দেওয়ানা (১৯১৯) — হরিসাধন মুখোপাধ্যায় রচিত

- পান্নার প্রতিশোধ (১৯১৯) — হরিসাধন মুখোপাধ্যায় রচিত

- বেণের মেয়ে (১৯১৯) — হরপ্রসাদ শাস্ত্রী রচিত

- পল্লীরাণী (১৯১৯) — যোগেন্দ্রনাথ গুপ্ত রচিত

- কোন্ পথে (১৯১৯) — কালীপ্রসন্ন দাসগুপ্ত রচিত

- পরিণাম (১৯১৯) — গুরুদাস সরকার রচিত

- গৃহদেবী (১৯২০) — বিজয়রত্ন মজুমদার রচিত

- পল্লীরাণী (১৯২০) — যোগেন্দ্রনাথ গুপ্ত রচিত

- প্রেমের কথা (১৯২০) — ললিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- বঙ্গের প্রতাপ-আদিত্য (১৯২০) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- বোঝাপড়া (১৯২০) — নরেন্দ্র দেব রচিত

- দেওয়ানজী (১৯২০) — রামকৃষ্ণ ভট্টাচার্য রচিত

- পল্লী-সমাজ (১৯২০) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- হাসির গান (১৯২০) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- চা (১৯২০) — শচীন্দ্রনাথ ঘোষ রচিত

- কাঙ্গালের ঠাকুর (১৯২০) — জলধর সেন রচিত

- ষোল-আনি (১৯২০) — জলধর সেন রচিত

- ছিন্ন-হার (১৯২০) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- নাচওয়ালী (১৯২০) — উপেন্দ্রনাথ ঘোষ রচিত

- বাসবদত্তা (১৯২০) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- রাখী-বন্ধন (১৯২০) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- ষড়-অবতার (১৯২০) — নরেন্দ্রনাথ বসু রচিত

- মানদা (১৯২০) — মনোমোহন চট্টোপাধ্যায় রচিত

- মহাশ্বেতা (১৯২১) — বীরেন্দ্রনাথ ঘোষ রচিত

- রামানুজ (১৯২১) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- নিষ্কৃতি (১৯২১) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- বিরহ (১৯২১) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- কানের দুল (১৯২১) — খগেন্দ্রনাথ মিত্র রচিত

- মীর কাসিম (১৯২১) — অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় রচিত

- অযোধ্যার বেগম (১৯২১) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- আর্ট ও আহিতগ্নি (১৯২১) — যামিনীকান্ত সেন রচিত

- আলমগীর (১৯২১) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- পদ্মিনী (১৯২১) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- ভুলের খেলা (১৯২১) — নির্মলশিব বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- মেদিনীপুরের ইতিহাস (প্রথম ভাগ) (১৯২১) — যোগেশচন্দ্র বসু রচিত

- পুনর্জন্ম (১৯২১) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- স্রোতের গতি (১৯২১) — ইন্দিরা দেবী রচিত

- মায়ের নাম (১৯২১) — জলধর সেন রচিত

- হরিশ ভাণ্ডারী (১৯২১) — জলধর সেন রচিত

- জীবন সঙ্গিনী (১৯২১) — যোগেন্দ্রনাথ গুপ্ত রচিত

- নকল পাঞ্জাবী (১৯২১) — উপেন্দ্রনাথ দত্ত রচিত

- মা (১৯২১) — অনুরূপা দেবী রচিত

- মৃণালিনী (১৯২১) — বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- সুকুমারী (১৯২১) — মনোমোহন চট্টোপাধ্যায় রচিত

- স্বয়ম্বরা (১৯২২) — বিধুভূষণ বসু রচিত

- বৃন্তচ্যুত (১৯২২) — বিশ্বপতি চৌধুরী রচিত

- গৌরী (১৯২২) — যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত রচিত

- মোহিনী (১৯২২) — ললিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- মোক্ষদা (১৯২২) — মনোমোহন চট্টোপাধ্যায় রচিত

- রায়-পরিবার (১৯২২) — সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী রচিত

- মুদ্রা-দোষ (১৯২২) — খগেন্দ্রনাথ মিত্র রচিত

- বড়দিদি (১৯২২) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- অকাল কুষ্মাণ্ডের কীর্ত্তি (১৯২২) — শৈলবালা ঘোষজায়া রচিত

- বিদুরথ (১৯২২) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- রত্নেশ্বরের মন্দিরে (১৯২২) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- ভ্রান্তি (১৯২২) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত

- নবাবী-আমল (১৯২২) — নির্মলশিব বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- ফিরিঙ্গি-বণিক্ (১৯২২) — অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় রচিত

- দানপত্র (১৯২২) — জলধর সেন রচিত

- বেজায় রগড় (১৯২২) — ভূপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- গৃহদেবী (১৯২২) — বিজয়রত্ন মজুমদার রচিত

- হিন্দু-বীর (১৯২২) — সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- ভোলানাথের ভুল (১৯২২) — তারকনাথ সাধু রচিত

- বঙ্গে বর্গী (১৯২২) — নিশিকান্ত বসু রায় রচিত

- জাগরণী (১৯২২) — যতীন্দ্রমোহন বাগচী রচিত

- সৌন্দরনন্দ কাব্য (১৯২২) — অশ্বঘোষ রচিত এবং বিমলাচরণ লাহা অনূদিত

- যশোহর-খুল্নার ইতিহাস (দ্বিতীয় খণ্ড) (১৯২২) — সতীশচন্দ্র মিত্র রচিত

- অপ্সরা (১৯২২) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- আমার ফটো (১৯২২) — অবতারচন্দ্র লাহা রচিত

- অভাগী (দ্বিতীয় খণ্ড) (১৯২২) — জলধর সেন রচিত

- আনন্দ মন্দির (১৯২৩) — নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত রচিত

- চিরকুমার (১৯২৩) — মোহিনীমোহন মুখোপাধ্যায় রচিত

- বিনিময় (১৯২৩) — সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য রচিত

- শৈব্যা (১৯২৩) — সুরেন্দ্রনাথ রায় রচিত

- সুরের মায়া (১৯২৩) — সরোজকুমারী বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- বিধির খেলা (১৯২৩) — জিতেন্দ্রনাথ বসু রায়চৌধুরী রচিত

- মেনকারাণী (১৯২৩) — তারকনাথ সাধু রচিত

- নারীর প্রাণ (১৯২৩) — বামাপ্রসন্ন সেনগুপ্ত রচিত

- আষাঢ়ে (১৯২৩) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- অ্যালেকজাণ্ডার (১৯২৩) — সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- দিল্লীশ্বরী (১৯২৩) — ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- বাঙ্গালার ইতিহাস (প্রথম ভাগ) (১৯২৩) — রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- গুহামধ্যে (১৯২৩) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- ইরাণের রাণী (১৯২৩) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- বাপ্পারাও (১৯২৩) — নিশিকান্ত বসু রায় রচিত

- ঝড়ের পাখী (১৯২৩) — প্রেমাঙ্কুর আতর্থী রচিত

- কর্ণার্জ্জুন (১৯২৩) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- কর্ণার্জ্জুন (১৯২৩) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- হেমচন্দ্র (তৃতীয় খণ্ড) (১৯২৩) — মন্মথনাথ ঘোষ রচিত

- রঞ্জাবতী (১৯২৩) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- গৃহশ্রী (১৯২৩) — দীনেশচন্দ্র সেন রচিত

- নবগ্রহ (১৯২৩) — উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় রচিত

- সাগরিকার নির্য্যাতন (১৯২৩) — উপেন্দ্রনাথ ঘোষ রচিত

- রামেন্দ্রসুন্দর (১৯২৩) — আশুতোষ বাজপেয়ী রচিত

- রঙ্গালয়ের রঙ্গ-কথা (১৯২৩) — অবিনাশচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায় রচিত

- পৃথ্বীরাজ (১৯২৩) — মনোমোহন গোস্বামী রচিত

- অস্রুকুমার (১৯২৩) — মনোমোহন চট্টোপাধ্যায় রচিত

- কণ্ঠকৌমুদী (১৯২৩) — ক্ষেত্রমোহন গোস্বামী, কালীপ্রসন্ন বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- গ্রামের কথা (১৯২৪) — নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত রচিত

- ময়না কোথায়! (১৯২৪) — ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায় রচিত

- উৎপলা (১৯২৪) — ভবানীচরণ ঘোষ রচিত

- বঙ্গনারী (১৯২৪) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- মুক্তির ডাক (১৯২৪) — মন্মথ রায় রচিত

- ঝরাপাতা (১৯২৪) — সুরুচিবালা রায় রচিত

- বিল্বমঙ্গল ঠাকুর (১৯২৪) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত

- পাণ্ডবের অজ্ঞাতবাস (১৯২৪) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত

- পরপারে (১৯২৪) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- দুর্গেশনন্দিনী (১৯২৪) — বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- নানাকথা (১৯২৪) — রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী রচিত

- পরশ-পাথর (১৯২৪) — জলধর সেন রচিত

- ভীষ্ম (১৯২৪) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- শ্রীসনাতন গোস্বামী (১৯২৪) — শচীশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- অশ্রুময় (১৯২৪) — যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত রচিত

- গৌরী (১৯২৪) — যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত রচিত

- বৌদ্ধসাহিত্যে প্রেততত্ত্ব (১৯২৪) — বিমলাচরণ লাহা রচিত

- হরপার্ব্বতী (১৯২৪) — শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত

- বন্দিনী (১৯২৪) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- আলোকে-আঁধারে (১৯২৫) — দীনেশচন্দ্র সেন রচিত

- মানস-কমল (১৯২৫) — নরেন্দ্রনাথ বসু রচিত

- গীতগোবিন্দ (১৯২৫) — জয়দেব রচিত এবং বিজয়চন্দ্র মজুমদার অনূদিত

- রাণা প্রতাপ সিংহ (১৯২৫) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- অহল্যাবাঈ (১৯২৫) — মণিলাল বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- গোলকুণ্ডা (১৯২৫) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- হাসির গান (১৯২৫) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- ক্ষত্রবীর (১৯২৫) — ভূপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- বিবাহ-বিপ্লব (১৯২৫) — কেশবচন্দ্র গুপ্ত রচিত

- বীরকুমার-বধ কাব্য (১৯২৫) — মানকুমারী বসু রচিত

- ঋণ-মোক্ষ (১৯২৫) — তারকনাথ সাধু রচিত

- বড়বাড়ী (১৯২৬) — জলধর সেন রচিত

- ভ্রাম্যমানের দিন-পঞ্জিকা (১৯২৬) — দিলীপকুমার রায় রচিত

- নর-নারায়ণ (১৯২৬) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- জনা (১৯২৬) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত

- সীতাদেবী (১৯২৬) — জলধর সেন রচিত

- কল্যাণী (১৯২৬) — রজনীকান্ত সেন রচিত

- ব্যাপিকা-বিদায় (১৯২৬) — অমৃতলাল বসু রচিত

- মাতৃহীন (১৯২৬) — ইন্দিরা দেবী রচিত

- চণ্ডীদাস (১৯২৬) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- দ্বন্দ্বে মাতনম্ (১৯২৬) — অমৃতলাল বসু রচিত

- মন্ত্র ও ত্রিবেণী (১৯২৬) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- রঘুবীর (১৯২৭) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- ষোড়শী (১৯২৭) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- আমরা কি ও কে (১৯২৭) — কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- দেবলা দেবী (১৯২৭) — নিশিকান্ত বসু রায় রচিত

- রাণা প্রতাপ সিংহ (১৯২৮) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- মীরাবাঈ (১৯২৮) — বসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায় রচিত

- রমা (১৯২৮) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- কবলুতি (১৯২৮) — কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- নিগ্রোজাতির কর্ম্মবীর (১৯২৮) — বুকার টালিয়াফেরো ওয়াশিংটন রচিত এবং বিনয়কুমার সরকার অনূদিত

- মধ্যভারত (১৯২৯) — জলধর সেন রচিত

- কাকলি (১৯২৯) — অতুলপ্রসাদ সেন, সাহানা দেবী রচিত

- বিরহ (১৯৩০) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- সেকালের কথা (১৯৩০) — জলধর সেন রচিত

- লজ্জাবতী (১৯৩০) — সৌরীন্দ্রমোহন মুখোপাধ্যায় রচিত

- অযোধ্যার বেগম (১৯৩০) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- মাধব-লীলা (১৯৩০) — অঘোরচন্দ্র ভট্টাচার্য রচিত

- শিব-চতুর্দ্দশী (১৯৩০) — অবিনাশচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায় রচিত

- উদাসীর মাঠ (১৯৩১) — রবীন্দ্রনাথ মৈত্র রচিত

- বঙ্গের প্রতাপ-আদিত্য (১৯৩১) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- বৈজ্ঞানিক সৃষ্টিতত্ত্ব (১৯৩১) — অক্ষয়কুমার চট্টোপাধ্যায় রচিত

- পরপারে (১৯৩১) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- বিদ্যাসাগর-প্রসঙ্গ (১৯৩১) — ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- শেষ প্রশ্ন (১৯৩১) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- মুক্তি (১৯৩১) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- পোষ্যপুত্র (১৯৩১) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- শ্রীগৌরাঙ্গ (১৯৩১) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- সাজাহান (১৯৩২) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- সুন্দরী (১৯৩২) — বসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায় রচিত

- শাপমুক্তি (১৯৩২) — বসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায় রচিত

- অভাগী (তৃতীয় খণ্ড) (১৯৩২) — জলধর সেন রচিত

- জয় পরাজয় (১৯৩২) — পাঁচকড়ি দে রচিত

- হরপার্ব্বতী (১৯৩২) — শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত

- সুপ্রিয়ার কীর্ত্তি! (১৯৩২) — শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত

- শ্রীকৃষ্ণ (১৯৩২) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- বীররাজা (১৯৩২) — নির্মলশিব বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- মহারাজ মণীন্দ্রচন্দ্র (১৯৩২) — সাবিত্রীপ্রসন্ন চট্টোপাধ্যায় রচিত

- জীবন-বাণী (১৯৩৩) — বিজয়চন্দ্র মজুমদার রচিত

- বিপ্লবী (১৯৩৩) — অনুরূপা দেবী রচিত

- মা (১৯৩৩) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- মন্দির প্রবেশ (১৯৩৩) — জলধর চট্টোপাধ্যায় রচিত

- শক্তির মন্ত্র (১৯৩৩) — জলধর চট্টোপাধ্যায় রচিত

- দুর্গাদাস (১৯৩৪) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- মহামানব (১৯৩৪) — মণিলাল বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- কাব্যকুসুমাঞ্জলি (১৯৩৪) — মানকুমারী বসু রচিত

- উড়ো-খৈ (১৯৩৪) — কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- মোগল যুগে স্ত্রীশিক্ষা (১৯৩৫) — ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- পৃথ্বীরাজ (১৯৩৫) — মনোমোহন গোস্বামী রচিত

- মুখচোরা_ (১৯৩৬) — নির্মলশিব বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- দুঃখের পাঁচালী (১৯৩৭) — মণিলাল বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- চন্দ্রনাথ (১৯৩৭) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- মদনভস্মের পর (১৯৩৮) — পাঁচুগোপাল মুখোপাধ্যায় রচিত

- বিদ্যাপতি (১৯৩৮) — যতীন্দ্রমোহন চট্টোপাধ্যায় রচিত

- পথিক (১৯৩৮-০১-০১) — জলধর সেন রচিত

- আত্মজীবনী (১৯৩৯) — সুরেশচন্দ্র চক্রবর্তী রচিত

- শরৎ সাহিত্যে পতিতা (১৯৩৯) — মাখনলাল রায়চৌধুরী রচিত

- মরুর মাঝারে বারির ধারা (১৯৩৯) — মণিলাল বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- ডক্টর মিস্ কুমুদ (১৯৩৯) — অয়স্কান্ত বক্সী রচিত

- মায়াবিনী (১৯৪০) — পাঁচকড়ি দে রচিত

- মেবার পতন (১৯৪০) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- পি-ডাব্লিউ-ডি (১৯৪০) — জলধর চট্টোপাধ্যায় রচিত

- কীর্ত্তন-গীতি-প্রবেশিকা (১৯৪১) — একাধিক লেখক রচিত

- পোষ্যপুত্র (১৯৪১) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- সুপ্রিয়ার কীর্ত্তি! (১৯৪১) — শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত

- কবি কালিদাস (১৯৪১) — জলধর চট্টোপাধ্যায় রচিত

- স্বামী (১৯৪২) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- ছবি (১৯৪২) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- নার্সিং হোম (১৯৪৩) — শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত

- স্বয়ংসিদ্ধা (১৯৪৩) — মণিলাল বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- শকুন্তলা (১৯৪৩) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- ভোলা মাষ্টার (১৯৪৩-০১-০৬) — অয়স্কান্ত বক্সী রচিত

- ভোলা মাষ্টার (১৯৪৩-০৬-০৩) — অয়স্কান্ত বক্সী রচিত

- বঙ্গের প্রতাপ-আদিত্য (১৯৪৪) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- ভীষ্ম (১৯৪৫) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- কুমারী-সংসদ (১৯৪৫) — মণিলাল বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- নাট্যচতুষ্টয় (১৯৪৫) — অনুরূপা দেবী রচিত

- ধর্ষিতা (১৯৪৫) — নিশিকান্ত বসু রায় রচিত

- এই স্বাধীনতা (১৯৪৬) — শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত

- মিলন-মন্দির (১৯৪৭) — সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য রচিত

- ঝান্সীর রাণী (১৯৪৭) — মণিলাল বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- মেবার পতন (১৯৪৯) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- ভোলা মাষ্টার (১৯৪৯-০৫-২৭) — অয়স্কান্ত বক্সী রচিত

- ধর্ষিতা (১৯৪৯-১১) — নিশিকান্ত বসু রায় রচিত

- নর-নারায়ণ (১৯৫০) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- স্বয়ংসিদ্ধা (দ্বিতীয় খণ্ড) (১৯৫১) — মণিলাল বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত

- ভীষ্ম (১৯৫২) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- পথ-নির্দ্দেশ (১৯৫২) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- সিঁথির সিঁদুর (১৯৫২) — জলধর চট্টোপাধ্যায় রচিত

- বঙ্গে বর্গী (১৯৫২) — নিশিকান্ত বসু রায় রচিত

- কোন্ পথে? (১৯৫২) — যোগেশচন্দ্র রায় রচিত

- বিল্বমঙ্গল ঠাকুর (১৯৫৩) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত

- হরিলক্ষ্মী (১৯৫৩) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- বিন্দুর ছেলে (১৯৫৩) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- বৈকুন্ঠের উইল (১৯৫৩) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- রাণা প্রতাপ সিংহ (১৯৫৩) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- সিরাজদ্দৌলা (১৯৫৪) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত

- মন্ত্রশক্তি (১৯৫৪) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত

- পরের ছেলে (১৯৫৪) — নিরুপমা দেবী রচিত

- পরপারে (১৯৫৪) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- বঙ্গনারী (১৯৫৪) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত

- মন্ত্রশক্তি (১৯৫৪) — অনুরূপা দেবী রচিত

- শরৎ চন্দ্রের রচনাবলী (১৯৫৪) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- দিদি (১৯৫৫) — নিরুপমা দেবী রচিত

- চন্দ্রনাথ (১৯৫৫) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- পোষ্যপুত্র (১৯৫৫) — অনুরূপা দেবী রচিত

- সিরাজদ্দৌলা (১৯৫৫) — শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত

- পদ্মদীঘির বেদেনী (১৯৫৫) — অমরেন্দ্রনাথ ঘোষ রচিত

- স্বামী (১৯৫৫) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- মায়াবিনী (১৯৫৬) — পাঁচকড়ি দে রচিত

- পথের দাবী (১৯৫৬) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- হরিলক্ষ্মী (১৯৫৬) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- বিবর্ত্তন (১৯৫৬) — অনুরূপা দেবী রচিত

- শেষের পরিচয় (১৯৫৬) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- দত্তা (১৯৫৬) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- পূর্ব্বাপর (১৯৫৬) — অনুরূপা দেবী রচিত

- রিজিয়া (১৯৫৬) — মনোমোহন রায় রচিত

- বঙ্গের প্রতাপ-আদিত্য (১৯৫৭) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত

- পল্লী-সমাজ (১৯৫৭) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- মেজদিদি (১৯৫৭) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- নব-বিধান (১৯৫৭) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- পরিণীতা (১৯৫৭) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- শুভদা (১৯৫৭) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- বিরাজ বৌ (১৯৫৭) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত

- রামগড় (১৯৫৮) — অনুরূপা দেবী রচিত

- সিরাজদ্দৌলা (১৯৫৮) — অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় রচিত

- নাট্যচতুষ্টয় (১৯৬০) — অনুরূপা দেবী রচিত

- শ্রীকান্ত — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত
