পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (ত্রয়োদশ সম্ভার).djvu/৩৩৫: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিসংকলন থেকে
TarunnoBot (আলোচনা | অবদান)
Text from Google OCR
 
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
পাইউইকিবট স্পর্শ সম্পাদনা
 
(কোনও পার্থক্য নেই)

২১:৪৯, ১০ জুলাই ২০১৮ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেওঘন্ত্রেজ্ঞ স্থতি চিকিৎসকের আদেশে দেওঘরে এসেছিলাম বায়ু পরিবর্তনের জঙ্গে। আসার সময় রবীন্দ্রনাথের সেই কবিতাটা বারংবার মনে হয়েছিল— ওষুধে ডাক্তারে— ব্যাধির চেয়ে আধি হল বড় -कब्रटश शर्थन बहिब्र छब्र छद्र তখন বললে হাওয়া বদল করো। বায়ু পরিবর্তনে সাধারণতঃ বা হয় সে-ও লোকে জানে, আবার আসে-ও। আমিও এসেছি। প্রাচীর ঘেরা বাগানের মধ্যে একটা বড় বাড়িতে থাকি। ব্লান্ত্রি তিনটে থেকে কাছে কোথাও একজন গলাভাঙ্গ একঘেয়ে স্বরে ভজন শুরু করে, ঘুম ভেঙে যায়, দোর খুলে বারান্দায় এসে বসি । ধীরে ধীরে রাত্রি শেষ হয়ে আসে,পাখীদের আনাগোনা শুরু হয় । দেখতাম ওদের মধ্যে সবচেয়ে ভোরে ওঠে দোয়েল। অন্ধকার শেষ না হতেই তাদের গান আরম্ভ হয়, তারপরে একটি দুটি করে আসতে থাকে বুলবুলি, শ্যাম, শালিক, টুনটুনি,—পাশের বাড়ির আমগাছে, এ বাড়ির বকুল-কুঞ্জে, পথের ধারের অশ্বখ গাছের মাথায়—সকলকে চোখে দেখতে পেতাম না, কিন্তু প্রতিদিন ডাক শোনার অভ্যাসে মনে হ'তো যেন ওদের প্রত্যেককেই চিনি। হলদে রঙের একজোড়া রঙ্গীন পাখী একটু দেরি করে আসতো। প্রাচীরের ধারে ইউক্যালিপটস গাছের সব চেয়ে উচু ভালটায় বসে তার প্রত্যহ হাজিরা হেঁকে যেতো। হঠাৎ কি জানি কেন দিন দুই এলো না, দেখে ব্যস্ত হয়ে উঠলাম—কেউ ধরলো না ত ? এদেশে ব্যাধের অভাব নেই,—পাৰী চালান দেওয়াই তাদের ব্যবসা-কিন্তু তিন দিন পরে আবার ছুটিকে ফিরে আসতে দেখে মনে হ'লে যেন সত্যিকার একটা ভাবনা ঘুচে গেল । এমনি করে সকাল কাটে। বিকালে গেটের বাহিরে পথের ধারে এসে বসি । নিজের সামর্থ্য নেই বেড়াবার, যাদের আছে তাদের প্রতি চেয়ে-চেয়ে দেখি । দেখতাম মধ্যবিত্ত গৃহস্থের ঘরে পীড়িতদের মধ্যে মেয়েদের সংখ্যাই ঢের বেশী। প্রথমেই ףכאס\ טיפ-ישג