পাতা:সুকথা - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৯: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিসংকলন থেকে
SumitaBot (আলোচনা | অবদান)
বট গুগল ওসিআর থেকে প্রাপ্ত লেখা যোগ করছে
 
Mahir256 (আলোচনা | অবদান)
 
পাতার অবস্থাপাতার অবস্থা
-
মুদ্রণ সংশোধন করা হয়নি
+
মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না):শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{rh||সুকথা|২১}}
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
বামদিকে সিন্ধু ও দক্ষিণে বিতস্তা প্রবাহিত ছিল; সূর্য্য এই দুই প্রবাহকে বন্যস্বামী নামক স্থানে সম্মিলিত করিয়া দিয়াছিলেন। কাশ্মীরের ইতিহাসলেখক কহ্লণ পণ্ডিতের সময় দ্বাদশ শতাব্দীতে এই সঙ্গম বিদ্যমান ছিল,—সূর্য্য ত্রিগ্রাম হইতে সিন্ধুনদের প্রবাহ ফিরাইয়া আনিয়া বিতস্তার সঙ্গে মিলাইয়া দিয়াছিলেন, এই কার্য্য কি প্রকার দুরূহ ও বিরাট্‌ ছিল, তাহা বলিয়া শেষ করা যায় না,—পূর্ব্বে সিন্ধুনদের প্রবাহ যে দিকে ছিল, কহ্লণ পণ্ডিত তাহার চিহ্ন দেখিয়া ঠিক করিতে পারিয়াছিলেন,—বড় বড় গাছের নিম্নে নৌকা বাঁধিবার দড়ির চিহ্ন উক্ত প্রসিদ্ধ ঐতিহাসিকের সময়ও বিদ্যমান ছিল। সূর্য্য মহাপদ্মহ্রদের জলের প্রবাহ রুদ্ধ করিবার জন্য ৫৬ মাইল ব্যাপক একটি প্রস্তরের বাঁধ প্রস্তুত করিয়াছিলেন
সুকথা 3S
বামদিকে সিন্ধু ও দক্ষিণে বিতস্তা প্রবাহিত ছিল ; সূৰ্য্য এই দুই প্রবাহকে বন্যস্বামী নামক স্থানে সম্মিলিত করিয়া দিয়াছিলেন । কাশ্মীরের ইতিহাসলেখক কহিলন্ণ পণ্ডিতের সময় দ্বাদশ শতাব্দীতে এই সঙ্গম বিদ্যমান ছিল,—সূৰ্য্য ত্ৰিগ্ৰাম হইতে সিন্ধু নদের প্রবাহ ফিরাইয়া আনিয়া বিতস্তার সঙ্গে মিলাইয়া দিয়াছিলেন, এই কাৰ্য্য কি প্রকার দুরূহ ও বিরাট ছিল, তাহা বলিয়া শেষ করা যায় না,--> পূর্বে সিন্ধু নদের প্রবাহ যে দিকে ছিল, কহিলন্ণ পণ্ডিত তাহার চিহ্ন দেখিয়া ঠিক BBBBD KBBSDBDBSYJS DDD DDD KLLDB নিহ্মে নৌকা বঁধিবার দড়ির চিহ্ন উক্ত প্ৰসিদ্ধ ঐতিহাসিকের সময়ও বিদ্যমান ছিল সূৰ্য্য মহাপদ্মন্ত্রদের জলের প্রবাহ রুদ্ধ করিবার জন্য ৫,৬ মাইল ব্যাপক একটি প্রস্তরের বঁাধ প্ৰস্তুত করিয়াছিলেন

১৯:৫৫, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
সুকথা
২১

বামদিকে সিন্ধু ও দক্ষিণে বিতস্তা প্রবাহিত ছিল; সূর্য্য এই দুই প্রবাহকে বন্যস্বামী নামক স্থানে সম্মিলিত করিয়া দিয়াছিলেন। কাশ্মীরের ইতিহাসলেখক কহ্লণ পণ্ডিতের সময় দ্বাদশ শতাব্দীতে এই সঙ্গম বিদ্যমান ছিল,—সূর্য্য ত্রিগ্রাম হইতে সিন্ধুনদের প্রবাহ ফিরাইয়া আনিয়া বিতস্তার সঙ্গে মিলাইয়া দিয়াছিলেন, এই কার্য্য কি প্রকার দুরূহ ও বিরাট্‌ ছিল, তাহা বলিয়া শেষ করা যায় না,—পূর্ব্বে সিন্ধুনদের প্রবাহ যে দিকে ছিল, কহ্লণ পণ্ডিত তাহার চিহ্ন দেখিয়া ঠিক করিতে পারিয়াছিলেন,—বড় বড় গাছের নিম্নে নৌকা বাঁধিবার দড়ির চিহ্ন উক্ত প্রসিদ্ধ ঐতিহাসিকের সময়ও বিদ্যমান ছিল। সূর্য্য মহাপদ্মহ্রদের জলের প্রবাহ রুদ্ধ করিবার জন্য ৫৬ মাইল ব্যাপক একটি প্রস্তরের বাঁধ প্রস্তুত করিয়াছিলেন