পাতা:সুকথা - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৬: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বট গুগল ওসিআর থেকে প্রাপ্ত লেখা যোগ করছে |
|||
পাতার অবস্থা | পাতার অবস্থা | ||
- | + | মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে | |
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{rh|২৮|সুকথা|}} |
|||
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
⚫ | |||
Rbr সুকথা |
|||
⚫ | |||
এই সংবাদে |
{{ফাঁক}}এই সংবাদে ব্রাহ্মণ ক্রুদ্ধ হইয়া সেই বণিকের নামে অভিযোগ আনয়ন করেন, কিন্তু প্রতি বারেই বিচারকগণ তাঁহার ন্যায়সঙ্গত দাবী স্বীকার না করিয়া সেই মিথ্যাবাদী বণিকের অনুকূলে মোকদ্দমা নিম্পত্তি করিয়াছেন। |
||
স্বীয় ইতিহাস এই ভাবে বর্ণনা করিয়া |
{{ফাঁক}}স্বীয় ইতিহাস এই ভাবে বর্ণনা করিয়া ব্রাহ্মণ বলিলেন, “মহারাজ! আমি এই সকল বিচার বুঝি না, সেই |
০৪:০৫, ১ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
২৮
সুকথা
তাঁহার এ দশা কেন হইল, সেই কূপ ও সোপানের আয়ে তাঁহার জীবিকানির্ব্বাহ হইবার কথা, ইহা জিজ্ঞাসা করাতে ব্রাহ্মণরমণী বলিলেন, ব্রাহ্মণ বিদেশ-ভ্রমণে বহির্গত হওয়া মাত্র তাঁহাদের বাটীক্রেতা ধনশালী বণিক্ তাঁহাকে কূপ প্রভৃতির অধিকার হইতে বঞ্চিত করিয়া বলপূর্ব্বক তাড়াইয়া দিয়াছিল।
এই সংবাদে ব্রাহ্মণ ক্রুদ্ধ হইয়া সেই বণিকের নামে অভিযোগ আনয়ন করেন, কিন্তু প্রতি বারেই বিচারকগণ তাঁহার ন্যায়সঙ্গত দাবী স্বীকার না করিয়া সেই মিথ্যাবাদী বণিকের অনুকূলে মোকদ্দমা নিম্পত্তি করিয়াছেন।
স্বীয় ইতিহাস এই ভাবে বর্ণনা করিয়া ব্রাহ্মণ বলিলেন, “মহারাজ! আমি এই সকল বিচার বুঝি না, সেই