পাতা:সন্ধ্যা সঙ্গীত-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/৫৫: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
পাইউইকিবট স্পর্শ সম্পাদনা |
Tarunsamanta (আলোচনা | অবদান) |
||
পাতার অবস্থা | পাতার অবস্থা | ||
- | + | মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে | |
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{block center/s}} |
|||
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{c|{{larger|অসহ্য ভালবাসা।}}}} |
|||
অসহ ভালবাস। |
|||
{{block center|<poem> |
|||
⚫ | |||
কি ভাব তোমার মনে জাগে, বুক-ফাটা প্রাণ-ফাটা মোর ভালবাস |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
:::কি ভাব তোমার মনে জাগে, |
|||
⚫ | |||
:বুক-ফাটা প্রাণ-ফাটা মাের ভালবাসা |
|||
⚫ | |||
:::এত বুঝি ভাল নাহি লাগে! |
|||
মুখ দিয়া, আঁখি দিয়া, বাহিরিতে চায় হিয়া, শিরার শৃঙ্খল গুলি ছিড়িয়া ফেলিতে চায়, ওই মুখ বুকে ঢাকে, ওই হাতে হাত রাখে, |
|||
⚫ | |||
কি করিবে ভাবিয়া নাপায়, যেন তুমি কোথা আছ খুজিয়া না পায় । যেন তুমি কাছে আছ তবু যেন কাছে নাই, যেন আমি কাছে আছি, তবু যেন কাছে নাই, |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
মুখ দিয়া, আঁখি দিয়া, {{gap}}বাহিরিতে চায় হিয়া, |
|||
:শিরার শৃঙ্খল গুলি ছিঁড়িয়া ফেলিতে চায়, |
|||
ওই মুখ বুকে ঢাকে, {{gap}}ওই হাতে হাত রাখে, |
|||
:::কি করিবে ভাবিয়া না পায়, |
|||
:যেন তুমি কোথা আছ খুঁজিয়া না পায়। |
|||
:যেন তুমি কাছে আছ তবু যেন কাছে নাই, |
|||
:যেন আমি কাছে আছি, তবু যেন কাছে নাই, |
|||
⚫ | |||
:::প্রাণপণে শুধায় সে যেন |
|||
⚫ | |||
পাদটীকা (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | পাদটীকা (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{block center/e}} |
২০:১১, ১৩ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
অসহ্য ভালবাসা।
বুঝেছি গাে বুঝেছি স্বজনি,
কি ভাব তোমার মনে জাগে,
বুক-ফাটা প্রাণ-ফাটা মাের ভালবাসা
এত বুঝি ভাল নাহি লাগে!
এত ভালবাসা বুঝি পার না সহিতে,
এত বুঝি পার না বহিতে।
যখনি গো নেহারি তােমায়--
মুখ দিয়া, আঁখি দিয়া, বাহিরিতে চায় হিয়া,
শিরার শৃঙ্খল গুলি ছিঁড়িয়া ফেলিতে চায়,
ওই মুখ বুকে ঢাকে, ওই হাতে হাত রাখে,
কি করিবে ভাবিয়া না পায়,
যেন তুমি কোথা আছ খুঁজিয়া না পায়।
যেন তুমি কাছে আছ তবু যেন কাছে নাই,
যেন আমি কাছে আছি, তবু যেন কাছে নাই,
মন মাের পাগলের হেন
প্রাণপণে শুধায় সে যেন
“প্রাণের প্রাণের মাঝে কি করিলে তােমারে গাে পাই,