তীর্থরেণু/'কা বার্ত্তা': সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিসংকলন থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mahir256 (আলোচনা | অবদান)
"{{শীর্ষক | শিরোনাম = ../ | লেখক = বদলেয়ার <!-- Charles Baudelaire --> | অনুবা..." দিয়ে পাতা তৈরি
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{শীর্ষক
{{শীর্ষক
| শিরোনাম = [[../]]
| শিরোনাম = [[../]]
| লেখক = বদলেয়ার <!-- Charles Baudelaire -->
| লেখক = চার্লস বদলেয়ার
| অনুবাদক = সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
| অনুবাদক = সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
| বছর =
| বছর =

১৮:২৬, ৭ জুলাই ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

‘কা বার্ত্তা'

জগৎ ঘুরিয়া দেখিনু সকল ঠাঁই,
বিস্বাদ হয়ে গিয়েছে বিশ্ব, পাপের অন্ত নাই!
অতি নির্ব্বোধ, অতি গর্ব্বিত নারী সে গর্ভদাসী,
ভালবেসে তার শ্রান্তি না হয় পূজিতে না আসে হাসি!
লালসা-লোলুপ পুরুষ পেটুক, কঠোর, স্বার্থপর,
বাঁদীর বান্দা, নরকের ধারা, পঙ্কে তাহার ঘর।
উচ্ছ্বাসি’ কাঁদে বলি পশুগুলা, কসায়ের বাড়ে খেলা,
শোণিত-গন্ধি হয় উৎসব যত পড়ে আসে বেলা।
নিষ্ঠা আচারে পাগলামি-পূজা করিছে কতই ভেড়া,
ছুটিতে গেলেই নিয়তি নীরবে উঁচু করে দ্যান্‌ বেড়া;

শেষে ঢেকে দ্যান অগাধ আফিমে, সংজ্ঞা থাকে না আর,
এই তো মোদের সারাজগতের সনাতন সমাচার!

হে প্রিয় মরণ! প্রাচীন নাবিক! নৌকা আনহে তীরে;
দুর্ব্বহ মোর হয়েছে জীবন, লও তুলে লও ধীরে।
অজানা অতলে ঝাঁপ দিব আমি, প্রাণ যে নূতন চায়,
স্বর্গ সে হোল্ক অথবা নরক, তাহে কিবা আসে যায়?

বদলেয়ার।