গীতবিতান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিসংকলন থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
fix using AWB
JoyBot (আলোচনা | অবদান)
rp
৫ নং লাইন: ৫ নং লাইন:
|next =
|next =
|notes = ''গীতবিতান'' রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সমুদয় গানের সংকলন গ্রন্থ। ১৯৩১ সালে (আশ্বিন, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ) এই গ্রন্থের প্রথম সংস্করণটি দুই খণ্ডে প্রকাশিত হয়। ''গীতবিতান'' প্রকাশের পূর্বে রবীন্দ্রনাথের ‘সমুদয়’ গান মোট তেরোটি গীতিসংকলনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল। প্রথম সংস্করণে ''গীতবিতান'' গ্রন্থের বর্তমান পর্যায়বিন্যাস করা হয়নি। পরবর্তীকালে এই সংস্করণের সকল গান কবি ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ ও ‘আনুষ্ঠানিক’ পর্যায়ে বিন্যস্ত করেন। এই বিষয়ানুক্রমে সজ্জিত হয়ে রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর পর ১৯৪২ সালে (মাঘ, ১৩৪৮) ''গীতবিতান'' গ্রন্থের দ্বিতীয় সংস্করণ দুই খণ্ডে প্রকাশিত হয়। বর্তমানে এই সংস্করণটিই প্রচলিত। ১৯৫০ সালে (১৩৫৭ বঙ্গাব্দ) কবির যাবতীয় গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য, ও অন্যান্য গ্রন্থের অসংকলিত গান নিয়ে ''গীতবিতান'' সংকলনের তৃতীয় খণ্ড প্রকাশিত হয়। সমগ্র রবীন্দ্রসংগীতের সংকলন হিসেবে আজও ''গীতবিতান'' বাঙালি সমাজে বিশেষ জনপ্রিয় ও সমাদৃত এক গীতিসংকলন।
|notes = ''গীতবিতান'' রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সমুদয় গানের সংকলন গ্রন্থ। ১৯৩১ সালে (আশ্বিন, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ) এই গ্রন্থের প্রথম সংস্করণটি দুই খণ্ডে প্রকাশিত হয়। ''গীতবিতান'' প্রকাশের পূর্বে রবীন্দ্রনাথের ‘সমুদয়’ গান মোট তেরোটি গীতিসংকলনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল। প্রথম সংস্করণে ''গীতবিতান'' গ্রন্থের বর্তমান পর্যায়বিন্যাস করা হয়নি। পরবর্তীকালে এই সংস্করণের সকল গান কবি ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ ও ‘আনুষ্ঠানিক’ পর্যায়ে বিন্যস্ত করেন। এই বিষয়ানুক্রমে সজ্জিত হয়ে রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর পর ১৯৪২ সালে (মাঘ, ১৩৪৮) ''গীতবিতান'' গ্রন্থের দ্বিতীয় সংস্করণ দুই খণ্ডে প্রকাশিত হয়। বর্তমানে এই সংস্করণটিই প্রচলিত। ১৯৫০ সালে (১৩৫৭ বঙ্গাব্দ) কবির যাবতীয় গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য, ও অন্যান্য গ্রন্থের অসংকলিত গান নিয়ে ''গীতবিতান'' সংকলনের তৃতীয় খণ্ড প্রকাশিত হয়। সমগ্র রবীন্দ্রসংগীতের সংকলন হিসেবে আজও ''গীতবিতান'' বাঙালি সমাজে বিশেষ জনপ্রিয় ও সমাদৃত এক গীতিসংকলন।
|author =
|author =রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
|year =
|year =
|notes =
|notes =

১৯:১৮, ২৩ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

টেমপ্লেট ত্রুটি: দয়া করে খালি প্যারামিটার অপসারণ করবেন না (শৈলীর নির্দেশিকা টেমপ্লেটের নথি দেখুন)।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ভূমিকা

প্রথম ছত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য
প্রথম যুগের উদয়দিগঙ্গনে


পূজা

গান

প্রথম ছত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য
কান্নাহাসির-দোল-দোলানো পৌষ-ফাগুনের পালা
সুরের গুরু, দাও গো সুরের দীক্ষা
তোমার সুরের ধারা ঝরে যেথায় তারি পারে
তুমি কেমন করে গান করো হে গুণী
আমি তোমায় যত শুনিয়েছিলাম গান
তুমি যে সুরের আগুন লাগিয়ে দিলে মোর প্রাণে
তোমার বীণা আমার মনোমাঝে
তোমার নয়ন আমায় বারে বারে
অরূপ, তোমার বাণী
১০ গানে গানে তব বন্ধন যাক টুটে
১১ আমার সুরে লাগে তোমার হাসি
১২ আমার বেলা যে যায় সাঁঝ-বেলাতে
১৩ জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে
১৪ যারা কথা দিয়ে তোমার কথা বলে
১৫ তোমারি ঝরনাতলার নির্জনে
১৬ কূল থেকে মোর গানের তরী
১৭ তোমার কাছে এ বর মাগি মরণ হতে যেন জাগি
১৮ কেন তোমরা আমায় ডাকো
১৯ দাঁড়িয়ে আছ তুমি আমার গানের ও পারে
২০ রাজপুরীতে বাজায় বাঁশি বেলাশেষের তান
২১ জাগ' জাগ' রে জাগ' সঙ্গীত
২২ হেথা যে গান গাইতে আসা আমার
২৩ আমি হেথায় থাকি শুধু গাইতে তোমার গান
২৪ গানের সুরের আসনখানি পাতি পথের ধারে
২৫ সুর ভুলে যেই ঘুরে বেড়াই কেবল কাজে
২৬ গানের ভিতর দিয়ে যখন দেখি ভুবনখানি
২৭ খেলার ছলে সাজিয়ে আমার গানের বাণী
২৮ যতখন তুমি আমায় বসিয়ে রাখ বাহির-বাটে
২৯ আমার যে গান তোমার পরশ পাবে
৩০ গানের ঝরনাতলায় তুমি সাঁঝের বেলায় এলে
৩১ কণ্ঠে নিলেম গান আমার শেষ পারানির কড়ি। গীতমালিকা ১
৩২ আমার ঢালা গানের ধারা সেই তো তুমি পিয়েছিলে

বন্ধু

প্রথম ছত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য
৩৩ কবে আমি বাহির হলেম তোমারি গান গেয়ে
৩৪ তোমায় আমায় মিলন হবে ব'লে আলোয় আকাশ ভরা
৩৫ প্রভু, তোমার বীণা যেমনি বাজে
৩৬ তুমি একলা ঘরে বসে বসে কী সুর বাজালে
৩৭ শুধু তোমার বাণী নয় গো, হে বন্ধু, হে প্রিয়
৩৮ তোমার সুর শুনায়ে যে ঘুম ভাঙাও সে ঘুম আমার রমণীয়
৩৯ মোর হৃদয়ের গোপন বিজন ঘরে
৪০ মোর প্রভাতের এই প্রথম খনের কুসুমখানি
৪১ মালা হতে খসে-পড়া ফুলের একটি দল
৪২ এত আলো জ্বালিয়েছ এই গগনে
৪৩ কার হাতে এই মালা তোমার পাঠালে
৪৪ বল তো এইবারের মতো
৪৫ তোমায় নতুন করেই পাব বলে হারাই ক্ষণে ক্ষণ
৪৬ ধীরে বন্ধু ধীরে ধীরে
৪৭ এবার আমায় ডাকলে দূরে
৪৮ দুঃখের বরষায় চক্ষের জল যেই নামল
৪৯ সে দিনে আপদ আমার যাবে কেটে
৫০ আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে
৫১ কেন চোখের জলে ভিজিয়ে দিলেম না
৫২ আমায় বাঁধবে যদি কাজের ডোরে
৫৩ ওদের সাথে মেলাও যারা চরায় তোমার ধেনু
৫৪ আমারে তুমি অশেষ করেছ
৫৫ প্রভু, বলো বলো কবে
৫৬ আমার না-বলা বাণীর ঘন যামিনীর মাঝে
৫৭ আমার হৃদয় তোমার আপন হাতের দোলে দোলাও
৫৮ ভেঙে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি কে আমারে
৫৯ তোমায় কিছু দেব ব'লে চায় যে আমার মন
৬০ আমার অভিমানের বদলে আজ অরূপরতন
৬১ তুমি খুশি থাক স্বরবিতান ৫৬
৬২ আমার সকল রসের ধারা স্বরবিতান ৪৩
৬৩ রাত্রি এসে যেথায় মেশে গীতলিপি ৬ |স্বরবিতান ৩৯
৬৪ আমার খেলা যখন ছিল গীতাঞ্জলি |স্বরবিতান ৩৭
৬৫ সীমার মাঝে, অসীম, তুমি গীতাঞ্জলি |স্বরবিতান ৩৭
৬৬ আজি যত তারা তব আকাশে স্বরবিতান ২২
৬৭ আমি কেমন করিয়া জানাব আমার স্বরবিতান ২৪
৬৮ প্রভু আমার, প্রিয় আমার স্বরবিতান ৩৬
৬৯ তুমি বন্ধু, তুমি নাথ স্বরবিতান ৪
৭০ ও অকূলের কূল, ও অগতির গতি স্বরবিতান ৫২
৭১ আমার মাঝে তোমারি মায়া জাগালে তুমি কবি
৭২ ভুলে যাই থেকে থেকে
৭৩ তোমার এই মাধুরী ছাপিয়ে আকাশ ঝরবে
৭৪ এরে ভিখারী সাজায়ে কী রঙ্গ তুমি করিলে
৭৫ আপনাকে এই জানা আমার ফুরাবে না
৭৬ তুমি যে এসেছ মোর ভবনে
৭৭ তুমি যে চেয়ে আছ আকাশ ভ’রে
৭৮ আমার বাণী আমার প্রাণে লাগে
৭৯ অসীম ধন তো আছে তোমার
৮০ যদি আমায় তুমি বাঁচাও, তবে
৮১ যিনি সকল কাজের কাজী
৮২ আমরা তারেই জানি তারেই জানি সাথের সাথি
৮৩ যা হবার তা হবে
৮৪ অন্ধকারের মাঝে আমায় ধরেছ দুই হাতে
৮৫ হে মোর দেবতা, ভরিয়া এ দেহ প্রাণ
৮৬ শুধু কি তার বেঁধেই তোর কাজ ফুরাবে
৮৭ আমারে তুমি কিসের ছলে পাঠাবে দূরে
৮৮ সভায় তোমার থাকি সবার শাসনে
৮৯ তোমার প্রেমে ধন্য কর যারে
৯০ লুকিয়ে আস আঁধার রাতে, তুমি আমার বন্ধু
৯১ তুমি কি এসেছ মোর দ্বারে

প্রার্থনা

প্রথম ছত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য
৯২ আলোকের এই ঝর্নাধারায় ধুইয়ে দাও
৯৩ এ অন্ধকার ডুবাও তোমার অতল অন্ধকারে
৯৪ ধায় যেন মোর সকল ভালোবাসা
৯৫ জীবন যখন শুকায়ে যায় করুণাধারায় এসো
৯৬ পাত্রখানা যায় যদি যাক ভেঙেচুরে
৯৭ গাব তোমার সুরে দাও সে বীণাযন্ত্র
৯৮ শ্রাবণের ধারার মতো পড়ুক ঝরে
৯৯ বাজাও আমারে বাজাও
১০০ তুমি যত ভার দিয়েছ সে ভার
১০১ দাঁড়াও আমার আঁখির আগে
১০২ যদি এ আমার হৃদয়দুয়ার
১০৩ তোমারি রাগিণী জীবনকুঞ্জে
১০৪ চরণ ধরিতে দিয়ো গো আমারে
১০৫ তোমারি নাম বলব নানা ছলে
১০৬ আমার এ ঘরে আপনার করে
১০৭ সংসারে তুমি রাখিলে মোরে যে ঘরে
১০৮ আমার মুখের কথা তোমার
১০৯ প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে
১১০ বল দাও মোরে বল দাও
১১১ অন্তর মম বিকশিত করো বৈতালিক ।গীতাঞ্জলি ৫ |স্বর ২৪
১১২ আমার বিচার তুমি করো
১১৩ তোমারি ইচ্ছা হউক পূর্ণ করুণাময় স্বামী
১১৪ অন্ধজনে দেহো আলো
১১৫ হে মহাজীবন, হে মহামরণ
১১৬ পথে যেতে ডেকেছিলে মোরে
১১৭ দুয়ারে দাও মোরে রাখিয়া
১১৮ ধনে জনে আছি জড়ায়ে হায়
১১৯ তোমারি সেবক করো হে আজি হতে আমারে
১২০ তুমি এবার আমায় লহো হে নাথ, লহো
১২১ হৃদয়ে তোমার দয়া যেন পাই
১২২ ভুবনেশ্বর হে
১২৩ আমার সত্য মিথ্যা সকলই ভুলায়ে দাও
১২৪ ভয় হতে তব অভয়মাঝে
১২৫ পাদপ্রান্তে রাখ’ সেবকে
১২৬ বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি
১২৭ সার্থক কর’ সাধন

বিরহ

প্রথম ছত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য
১২৮ আমার মিলন লাগি তুমি আসছ কবে থেকে
১২৯ কোথায় আলো, কোথায় ওরে আলো
১৩০ তোরা শুনিস নি কি শুনিস নি তার পায়ের ধ্বনি
১৩১ হে অন্তরের ধন
১৩২ তোমার পূজার ছলে তোমায় ভুলেই থাকি
১৩৩ নীরবে আছ কেন বাহিরদুয়ারে
১৩৪ তোমার আমার এই বিরহের অন্তরালে
১৩৫ নিশা-অবসানে কে দিল গোপনে আনি
১৩৬ বিশ্ব যখন নিদ্রামগন, গগন অন্ধকার
১৩৭ যে দিন ফুটল কমল কিছুই জানি নাই
১৩৮ প্রভু, তোমা লাগি আঁখি জাগে
১৩৯ যদি তোমার দেখা না পাই, প্রভু, এবার এ জীবনে
১৪০ হেরি অহরহ তোমারি বিরহ ভুবনে ভুবনে রাজে হে
১৪১ আমার গোধূলিলগন এল বুঝি কাছে গোধূলিলগন রে
১৪২ নাই বা ডাকো রইব তোমার দ্বারে
১৪৩ সকাল-সাঁঝে ধায় যে ওরা নানা কাজে
১৪৪ জগত জুড়ে উদার সুরে আনন্দগান বাজে
১৪৫ কোন্ শুভখনে উদিবে নয়নে অপরূপ রূপ-ইন্দু
১৪৬ আজ জ্যোৎ‌স্নারাতে সবাই গেছে বনে স্বরবিতান ৪০
১৪৭ তুমি এ-পার ও-পার কর কে গো ওগো খেয়ার নেয়ে
১৪৮ বেলা গেল তোমার পথ চেয়ে
১৪৯ তোর ভিতরে জাগিয়া কে যে
১৫০ তুমি বাহির থেকে দিলে বিষম তাড়া
১৫১ এখনো গেল না আঁধার, এখনো রহিল বাধা
১৫২ লক্ষ্মী যখন আসবে তখন কোথায় তারে দিবি রে ঠাঁই
১৫৩ যেতে যেতে চায় না যেতে ফিরে ফিরে চায়
১৫৪ বেসুর বাজে রে
১৫৫ আমার কণ্ঠ তাঁরে ডাকে
১৫৬ দেবতা জেনে দূরে রই দাঁড়ায়ে
১৫৭ ক্লান্তি আমার ক্ষমা করো প্রভু
১৫৮ অগ্নিবীণা বাজাও তুমি কেমন ক’রে
১৫৯ পথ চেয়ে যে কেটে গেল কত দিনে রাতে
১৬০ সন্ধ্যা হল গো– ও মা, সন্ধ্যা হল, বুকে ধরো
১৬১ তুমি ডাক দিয়েছ কোন্ সকালে কেউ তা জানে না
১৬২ এ যে মোর আবরণ
১৬৩ সকল জনম ভ’রে ও মোর দরদিয়া
১৬৪ আমার ব্যথা যখন আনে আমায় তোমার দ্বারে
১৬৫ যতবার আলো জ্বালাতে চাই, নিবে যায় বারে বারে
১৬৬ আবার এরা ঘিরেছে মোর মন
১৬৭ তুমি নব নব রূপে এসো প্রাণে
১৬৮ হৃদয়নন্দনবনে নিভৃত এ নিকেতনে
১৬৯ বসে আছি হে, কবে শুনিব তোমার বাণী
১৭০ ডাকিছ শুনি জাগিনু প্রভু, আসিনু তব পাশে
১৭১ আমি কারে ডাকি গো
১৭২ আজি মম মন চাহে জীবনবন্ধুরে
১৭৩ আমার মন তুমি, নাথ, লবে হ’রে
১৭৪ ঘাটে বসে আছি আনমনা

সাধনা ও সংকল্প

প্রথম ছত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য
১৭৫ এই মলিন বস্ত্র ছাড়তে হবে, হবে গো এইবার
১৭৬ নিবিড় ঘন আঁধারে জ্বলিছে ধ্রুবতারা
১৭৭ প্রতিদিন তব গাথা গাব আমি সুমধুর
১৭৯ প্রতিদিন আমি, হে জীবনস্বামী, দাঁড়াব তোমারি সম্মুখে
১৮০ জাগিতে হবে রে
১৮১ আমার যা আছে আমি সকল দিতে পারি নি তোমারে নাথ
১৮২ জড়ায়ে আছে বাধা, ছাড়ায়ে যেতে চাই
১৮৩ উড়িয়ে ধ্বজা অভ্রভেদী রথে
১৮৪ আপনারে দিয়ে রচিলি রে কি আপনারই আবরণ
১৮৫ বাঁধন ছেঁড়ার সাধন হবে
১৮৬ আমায় মুক্তি যদি দাও বাঁধন খুলে
১৮৭ বিশ্বজোড়া ফাঁদ পেতেছ, কেমনে দিই ফাঁকি
১৮৮ এ আবরণ ক্ষয় হবে গো ক্ষয় হবে
১৮৯ সহজ হবি, সহজ হবি, ওরে মন, সহজ হবি
১৯০ এই কথাটা ধরে রাখিস– মুক্তি তোরে পেতেই হবে
১৯১ সেই তো আমি চাই

দুঃখ

প্রথম ছত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য
১৯২ আর রেখো না আঁধারে, আমায় দেখতে দাও
১৯৩ দুঃখের তিমিরে যদি জ্বলে তব মঙ্গল-আলোক
১৯৪ আমার আঁধার ভালো, আলোর কাছে বিকিয়ে দেবে আপনাকে সে
১৯৫ এবার দুঃখ আমার অসীম পাথার পার হল যে, পার হল
১৯৬ যারে নিজে তুমি ভাসিয়েছিলে দুঃখধারার ভরা স্রোতে
১৯৭ আমায় দাও গো ব’লে
১৯৮ তোর শিকল আমায় বিকল করবে না
১৯৯ আমি মারের সাগর পাড়ি দেব বিষম ঝড়ের বায়ে
২০০ বাহিরে ভুল হানবে যখন অন্তরে ভুল ভাঙবে কি
২০১ আমার সকল দুখের প্রদীপ জ্বেলে দিবস গেলে করব নিবেদন
২০২ আজি বিজন ঘরে নিশীথরাতে আসবে যদি শূন্য হাতে
২০৩ যখন তোমায় আঘাত করি তখন চিনি
২০৪ দুঃখ যদি না পাবে তোর দুঃখ তোমার ঘুচবে কবে
২০৫ যেতে যেতে একলা পথে নিবেছে মোর বাতি
২০৬ না বাঁচাবে আমায় যদি মারবে কেন তবে
২০৭ মোর মরণে তোমার হবে জয়
২০৮ হৃদয় আমার প্রকাশ হল অনন্ত আকাশে
২০৯ যখন তুমি বাঁধছিলে তার সে যে বিষম ব্যথা
২১০ এই-যে কালো মাটির বাসা শ্যামল সুখের ধরা
২১১ এক হাতে ওর কৃপাণ আছে, আর-এক হাতে-হার
২১২ আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে গীতলেখা ৩। স্বরবিতান ৪৩। গীতিচর্চা ২
২১৩ ওরে, কে রে এমন জাগায় তোকে
২১৪ আঘাত করে নিলে জিনে
২১৫ ওগো আমার প্রাণের ঠাকুর
২১৬ সুখে আমায় রাখবে কেন, রাখো তোমার কোলে
২১৭ ও নিঠুর, আরো কি বাণ তোমার তূণে আছে
২১৮ আমি হৃদয়েতে পথ কেটেছি, সেথায় চরণ পড়ে
২১৯ তোমার কাছে শান্তি চাব না
২২০ যে রাতে মোর দুয়ারগুলি ভাঙল ঝড়ে
২২১ ভয়েরে মোর আঘাত করো ভীষণ, হে ভীষণ
২২২ বজ্রে তোমার বাজে বাঁশি, সে কি সহজ গান
২২৩ এই করেছ ভালো, নিঠুর হে
২২৪ আরো আঘাত সইবে আমার
২২৫ আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই
২২৬ প্রচণ্ড গর্জনে আসিল একি দুর্দিন
২২৭ বিপদে মোরে রক্ষা করো এ নহে মোর প্রার্থনা
২২৮ আরো আরো, প্রভু, আরো আরো
২২৯ তোমার সোনার থালায় সাজাব আজ দুখের অশ্রুধার
২৩০ দুখের বেশে এসেছ ব’লে তোমারে নাহি ডরিব হে
২৩১ তোমার পতাকা যারে দাও তারে বহিবারে দাও শকতি
২৩২ দুখ দিয়েছ, দিয়েছ ক্ষতি নাই, কেন গো একেলা ফেলে রাখ
২৩৩ হে মহাদুঃখ, হে রুদ্র, হে ভয়ঙ্কর, ওহে শঙ্কর, হে প্রলয়ঙ্কর
২৩৪ সর্ব খর্বতারে দহে তব ক্রোধদাহ
২৩৫ নয় এ মধুর খেলা
২৩৬ জাগো হে রুদ্র, জাগো
২৩৭ পিনাকেতে লাগে টঙ্কার
২৩৮ প্রাণে গান নাই, মিছে তাই ফিরিনু যে
২৩৯ যা হারিয়ে যায় তা আগলে ব’সে রইব কত আর
২৪০ আনন্দ তুমি স্বামি, মঙ্গল তুমি

আশ্বাস

অন্তর্মুখে

আত্মবোধন

জাগরণ

নিঃসংশয়

সাধক

উৎসব

আনন্দ

বিশ্ব

প্রথম ছত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য
৩৪৬ দেওয়া নেওয়া ফিরিয়ে-দেওয়া নবগীতিকা ১

বিবিধ

সুন্দর

বাউল

পথ

শেষ

স্বদেশ

প্রথম ছত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয় সংগীত। ভাঙা গান। মূল গান : গগন হরকরা রচিত আমি কোথায় পাবো তারে
ও আমার দেশের মাটি ভাঙা গান। মূল গান : আমার সোনার গৌর কেনে কেন্দে এলো নরহরি
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে ভাঙা গান। মূল গান : হরিনাম দিয়ে জগৎ মাতালে আমার একলা নিতাই । রবীন্দ্রনাথের সর্বাধিক জনপ্রিয় গানগুলির অন্যতম।
তোর আপন জনে ছাড়বে তোরে
এবার তোর মরা গাঙে বান এসেছে
নিশিদিন ভরসা রাখিস
আমি ভয় করব না ভয় করব না
আপনি অবশ হলি, তবে
আমরা মিলেছি আজ মায়ের ডাকে
১০ আমরা সবাই রাজা
১১ সঙ্কোচের বিহ্বলতা
১২ নাই নাই ভয়, হবে হবে জয়
১৩ আমাদের যাত্রা হল শুরু
১৪ জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে
১৫ হে মোর চিত্ত
১৬ দেশ দেশ নন্দিত করি
১৭ মাতৃমন্দির-পুণ্য-অঙ্গন কর
১৮ আগে চল্‌, আগে চল্ ভাই
১৯ আনন্দধ্বনি জাগাও গগনে
২০ বাংলার মাটি, বাংলার জল
২১ আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে
২২ আমায় বোলো না গাহিতে বোলো না
২৩ অয়ি ভুবনমনোমোহিনী
২৪ সার্থক জনম আমার
২৫ যে তোমায় ছাড়ে ছাড়ুক
২৬ যে তোরে পাগল বলে
২৭ ওরে, তোরা নেই বা কথা বললি
২৮ যদি তোর ভাবনা থাকে
২৯ মা কি তুই পরের দ্বারে
৩০ ছি ছি, চোখের জলে ভেজাস নে
৩১ ঘরে মুখ মলিন দেখে গলিস নে
৩২ এখন আর দেরি নয়
৩৩ বুক বেঁধে তুই দাঁড়া দেখি
৩৪ আমরা পথে পথে যাব
৩৫ এ ভারতে রাখো নিত্য, প্রভু
৩৬ রইল বলে রাখলে কারে
৩৭ জননীর দ্বারে আজি
৩৮ আজি এ ভারত লজ্জিত হে
৩৯ চলো যাই, চলো, যাই চলো
৪০ শুভ কর্মপথে ধর
৪১ ওরে, নূতন যুগের ভোরে
৪২ ব্যর্থ প্রাণের আবর্জনা
৪৩ ওদের বাঁধন যতই শক্ত হবে
৪৪ বিধির বাঁধন কাটবে তুমি
৪৫ খ্যাপা তুই আছিস আপন খেয়াল ধরে
৪৬ সাধন কি মোর আসন নেবে

প্রেম

প্রথম ছত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য
মনে রবে কি না রবে আমারে
দিন পরে যায় দিন
মরণ রে তুঁহুঁ মম শ্যামসমান
সকরুণ বেণু বাজায়ে কে যায়
৫৮ আমার মন মানে না – দিনরজনী
৫৯ মরি লো মরি, আমায় বাঁশিতে ডেকেছে কে গীতিমালাস্বরবিতান ২০
৬০ এবার উজাড় করে লও হে আমার যা-কিছু সম্বল
৯৫ তুমি একটু কেবল বসতে দিয়ো কাছে গীতিমাল্য ২০ । স্বরবিতান ৩৯

প্রকৃতি

প্রথম ছত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য
আকাশভরা সূর্য-তারা
৭১ বহু যুগের ও পার হতে নবগীতিকা ২
১২৭ আজি তোমায় আবার
১৪৩ আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায় গীতাঞ্জলি ৮ । গীতিচর্চা ১ । শেফালি
১৪৬ আমার নয়ন-ভুলানো এলে শেফালি

বিচিত্র

প্রথম ছত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি
৪৭ আলো আমার আলো ওগো Gitanjali LVII Light my light; স্বরবিতান ৫২

নাট্যগীতি

প্রথম ছত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য
জ্বল্ জ্বল্ চিতা, দ্বিগুণ দ্বিগুণ
হৃদয়ে রাখো গো দেবী, চরণ তোমার
নীরব রজনী দেখ মগ্ন জোছনায়
ক্ষমা করো মোরে সখী, শুধায়ো না আর
সখী, আর কত দিন সুখহীন শান্তিহীন
কত দিন একসাথে ছিনু ঘুমঘোরে
নাচ্ শ্যামা, তালে তালে
বিপাশার তীরে ভ্রমিবারে যাই
খেলা কর্, খেলা কর্ তোরা কামিনীকুসুমগুলি
১০ আঁধার শাখা উজল করি
১১ সখী, ভাবনা কাহারে বলে
১২ কাছে তার যাই যদি
১৩ যে ভালোবাসুক সে ভালোবাসুক
১৪ কে তুমি গো খুলিয়াছ স্বর্গের দুয়ার
১৫ কিছুই তো হল না
১৬ কী করিব বলো, সখা, তোমার লাগিয়া
১৭ না সখা, মনের ব্যথা কোরো না গোপন
১৮ বুঝেছি বুঝেছি সখা, ভেঙেছে প্রণয়
১৯ তুই রে বসন্তসমীরণ
২০ বসন্তপ্রভাতে এক মালতীর ফুল
২১ তরুতলে ছিন্নবৃন্ত মালতীর ফুল
২২ যোগী হে, কে তুমি হৃদি-আসনে
২৩ ভিক্ষে দে গো, ভিক্ষে দে
২৪ আয় রে আয় রে সাঁঝের বা
২৫ প্রিয়ে, তোমার ঢেঁকি হলে যেতেম বেঁচে
২৬ কথা কোস্ নে লো রাই
২৭ ওই জানালার কাছে বসে আছে করতলে রাখি মাথা
২৮ সাধ ক’রে কেন, সখা, ঘটাবে গেরো
২৯ ধীরে ধীরে প্রাণে আমার এসো হে
৩০ তুমি আছ কোন্ পাড়া
৩১ দেখো ওই কে এসেছে
৩২ ভালো যদি বাস, সখী, কী দিব গো আর
৩৩ ও কেন ভালোবাসা জানাতে আসে
৩৪ ভালোবাসিলে যদি সে ভালো না বাসে
৩৫ হা, কে বলে দেবে সে ভালোবাসে কি মোরে
৩৬ কেন রে চাস ফিরে ফিরে
৩৭ প্রমোদে ঢালিয়া দিনু মন
৩৮ সখা, সাধিতে সাধাতে কত সুখ
৩৯ এত ফুল কে ফোটালে কাননে
৪০ আমাদের সখীরে কে নিয়ে যাবে রে
৪১ কোথা ছিলি সজনী লো
৪২ ও কী কথা বল সখী, ছি ছি, ও কথা মনে এনো না
৪৩ মধুর মিলন
৪৪ মা, একবার দাঁড়া গো হেরি চন্দ্রানন
৪৫ মা আমার, কেন তোরে ম্লান নেহারি
৪৬ ওই আঁখি রে
৪৭ আজ আসবে শ্যাম গোকুলে ফিরে
৪৮ রাজ-অধিরাজ, তব ভালে জয়মালা
৪৯ ঝর ঝর রক্ত ঝরে কাটা মুণ্ডু বেয়ে
৫০ উলঙ্গিনী নাচে রণরঙ্গে
৫১ থাকতে আর তো পারলি নে মা, পারলি কই
৫২ খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতে
৫৩ একদা প্রাতে কুঞ্জতলে অন্ধ বালিকা
৫৪ কেন নিবে গেল বাতি
৫৫ তুমি পড়িতেছ হেসে
৫৬ আজি উন্মাদ মধুনিশি ওগো চৈত্রনিশীথশশী
৫৭ সে আসি কহিল, ‘প্রিয়ে, মুখ তুলে চাও।’
৫৮ এ কি সত্য সকলই সত্য
৫৯ এবার চলিনু তবে
৬০ বন্ধু, কিসের তরে অশ্রু ঝরে, কিসের লাগি দীর্ঘশ্বাস
৬১ ভাঙা দেউলের দেবতা
৬২ যদি জোটে রোজ
৬৩ অভয় দাও তো বলি আমার wish কী
৬৪ কত কাল রবে বল’ ভারত রে
৬৫ কী জানি কী ভেবেছ মনে
৬৬ পাছে চেয়ে বসে আমার মন
৬৭ বড়ো থাকি কাছাকাছি
৬৮ যারে মরণ-দশায় ধরে
৬৯ দেখব কে তোর কাছে আসে
৭০ তুমি আমায় করবে মস্ত লোক
৭১ চির-পুরানো চাঁদ
৭২ স্বর্গে তোমায় নিয়ে যাবে উড়িয়ে
৭৩ ভুলে ভুলে আজ ভুলময়
৭৪ সকলই ভুলেছে ভোলা মন
৭৫ পোড়া মনে শুধু পোড়া মুখখানি জাগে রে
৭৬ বিরহে মরিব ব’লে ছিল মনে পণ
৭৭ কার হাতে যে ধরা দেব, প্রাণ
৭৮ ওগো হৃদয়বনের শিকারী
৭৯ ওগো দয়াময়ী চোর
৮০ চলেছে ছুটিয়া পলাতকা হিয়া
৮১ আমি কেবল ফুল জোগাব
৮২ মনোমন্দিরসুন্দরী
৮৩ তোমার কটি-তটের ধটি কে দিল রাঙিয়া
৮৪ রাজরাজেন্দ্র জয় জয়তু জয় হে
৮৫ আমরা বসব তোমার সনে
৮৬ বঁধুয়া, অসময়ে কেন হে প্রকাশ
৮৭ কবরীতে ফুল শুকালো
৮৮ মলিন মুখে ফুটুক হাসি
৮৯ ওর মনের এ বাঁধ টুটবে না কি টুটবে না
৯০ আজ আমার আনন্দ দেখে কে
৯১ আর কি আমি ছাড়ব তোরে
৯২ যেখানে রূপের প্রভা নয়ন-লোভা
৯৩ এই একলা মোদের হাজার মানুষ দাদাঠাকুর
৯৪ বাজে রে বাজে রে ওই রুদ্রতালে বজ্রভেরী
৯৫ মোরা চলব না
৯৬ পথে যেতে তোমার সাথে মিলন হল দিনের শেষে
৯৭ আমার নিকড়িয়া-রসের রসিক কানন ঘুরে ঘুরে
৯৮ যখন দেখা দাও নি, রাধা, তখন বেজেছিল বাঁশি
৯৯ বঁধুর লাগি কেশে আমি পরব এমন ফুল
১০০ মধুঋতু নিত্য হয়ে রইল তোমার মধুর দেশে
১০১ ও তো আর ফিরবে না রে
১০২ বাজে রে বাজে ডমরু বাজে হৃদয়মাঝে
১০৩ আমার মনের বাঁধন ঘুচে যাবে যদি
১০৪ এতদিন পরে মোরে
১০৫ নূতন পথের পথিক হয়ে আসে, পুরাতন সাথি
১০৬ কাজ ভোলাবার কে গো তোরা
১০৭ শেষ ফলনের ফসল এবার
১০৮ বাঁধন কেন ভূষণ-বেশে
১০৯ দয়া করো, দয়া করো প্রভু, ফিরে ফিরে
১১০ জয় জয় জয় হে জয় জ্যোতির্ময়
১১১ বাজো রে বাঁশরি, বাজো
১১২ তোমায় সাজাব যতনে কুসুমে রতনে
১১৩ নমো নমো শচীচিতরঞ্জন, সন্তাপভঞ্জন
১১৪ নহ মাতা, নহ কন্যা, নহ বধূ, সুন্দরী রূপসী
১১৫ প্রহরশেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্র মাস
১১৬ বলেছিল ‘ধরা দেব না’
১১৭ গুরুপদে মন করো অর্পণ
১১৮ শোন্ রে শোন্ অবোধ মন
১১৯ জয় জয় তাসবংশ-অবতংস
১২০ তোলন-নামন পিছন-সামন
১২১ আমরা চিত্র অতি বিচিত্র
১২২ চিঁড়েতন হর্তন ইস্কাবন
১২৩ চলো নিয়ম-মতে
১২৪ হা-আ-আ-আই
১২৫ হাঁচ্ছোঃ!— ভয় কী দেখাচ্ছ
১২৬ ইচ্ছে!— ইচ্ছে!
১২৭ আমরা দূর আকাশের নেশায় মাতাল ঘরভোলা সব যত
১২৮ বাহির হলেম আমি আপন ভিতর হতে
১২৯ শুনি ওই রুনুরুনু পায়ে পায়ে নূপুরধ্বনি
১৩০ এই তো ভরা হল ফুলে ফুলে ফুলের ডালা
১৩১ সুরের জালে কে জড়ালে আমার মন
১৩২ কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা মনে মনে

জাতীয় সংগীত

প্রথম ছত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য
ভারত রে, তোর কলঙ্কিত পরমাণুরাশি
অয়ি বিষাদিনী বীণা
শোনো শোনো আমাদের ব্যথা
একি অন্ধকার এ ভারতভূমি
ঢাকো রে মুখ, চন্দ্রমা, জলদে
দেশে দেশে ভ্রমি তব দুখগান গাহিয়ে
এক সূত্রে বাঁধিয়াছি সহস্রটি মন
তোমারি তরে, মা, সঁপিনু এ দেহ
তবু পারি নে সঁপিতে প্রাণ
১০ কেন চেয়ে আছ, গো মা, মুখপানে
১১ একবার তোরা মা বলিয়া ডাক্‌
১২ কে এসে যায় ফিরে ফিরে আকূল নয়ননীরে
১৩ হে ভারত, আজি তোমারি সভায় শুন এ কবির গান
১৪ নব বৎসরে করিলাম পণ
১৫ ওরে ভাই, মিথ্যা ভেবো না
১৬ আজ সবাই জুটে আসুক ছুটে যে যেখানে থাকে