পাতা:সুকুমার রায় রচনাবলী-প্রথম খণ্ড.djvu/৫৮: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Bodhisattwa (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Kaushik sur (আলোচনা | অবদান) |
||
পাতার অবস্থা | পাতার অবস্থা | ||
- | + | মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে | |
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১৭ নং লাইন: | ১৭ নং লাইন: | ||
সোয়াস্তি নেই মনে—{{gap}}{{gap}}মেঘের কোণে কোণে |
সোয়াস্তি নেই মনে—{{gap}}{{gap}}মেঘের কোণে কোণে |
||
:::হাসির বাষ্প উঠছে ফেঁপে |
:::হাসির বাষ্প উঠছে ফেঁপে |
||
:::কান পেতে তাই |
:::কান পেতে তাই শোনে! |
||
ঝোপের ধারে ধারে{{gap}}{{gap}}রাতের অন্ধকারে |
ঝোপের ধারে ধারে{{gap}}{{gap}}রাতের অন্ধকারে |
||
:::জোনাক জ্বলে আলোর তালে |
:::জোনাক জ্বলে আলোর তালে |
০৪:৪৬, ৯ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
রামগরুড়ের
ছানাচিত্র:সুকুমার রায় রচনাবলী-প্রথম খন্ড ৫৮.png
ছানাচিত্র:সুকুমার রায় রচনাবলী-প্রথম খন্ড ৫৮.png
রামগরুড়ের ছানা হাসতে তাদের মানা,
হাসির কথা শুনলে বলে,
“হাসব না-না, না-না!”
সদাই মরে ত্রাসে— ঐ বুঝি কেউ হাসে!
এক চোখে তাই মিটমিটিয়ে
তাকায় আশে পাশে।
ঘুম নাহি তার চোখে আপনি ব’কে ব’কে
আপনারে কয়, “হাসিস্ যদি
মারব কিন্তু তোকে!”
যায় না বনের কাছে, কিম্বা গাছে গাছে,
দখিন হাওয়ার সুড়সুড়িতে
হাসিয়ে ফেলে পাছে!
সোয়াস্তি নেই মনে— মেঘের কোণে কোণে
হাসির বাষ্প উঠছে ফেঁপে
কান পেতে তাই শোনে!
ঝোপের ধারে ধারে রাতের অন্ধকারে
জোনাক জ্বলে আলোর তালে
হাসির ঠারে ঠারে ।
হাসতে হাসতে যারা হচ্ছে কেবল সারা
রামগরুড়ের লাগছে ব্যথা
বুঝছে না কি তারা?
রামগরুড়ের বাসা ধমক দিয়ে ঠাসা,
হাসির হাওয়া বন্ধ সেথায়
নিষেধ সেথায় হাসা।
আবোল তাবোল
৫৩