মেগাস্থেনীসের ভারত-বিবরণ (১৯৪৪)
মেগাস্থেনীসের ভারত-বিবরণ
বিশ্বভারতী গ্রন্থালয়
২.বঙ্কিম চাটুজ্যে ষ্ট্রীট
কলিকাতা
শ্রীরজনীকান্ত গুহ কর্তৃক মূল গ্রীক হইতে অনুদিত
প্রকাশ চৈত্র ১৩৫১
মূল্য আট আনা
প্রকাশক শ্রীপুলিনবিহারী সেন
বিশ্বভারতী, ৬।৩ দ্বারকানাথ ঠাকুর লেন, কলিকাতা
মুদ্রাকর শ্রীসূর্যনারায়ণ ভট্টাচার্য
তাপসী প্রেস, ৩০ কর্নওআলিস স্ট্রীট, কলিকাতা
মুখবন্ধ
মেগাস্থেনীসের নাম ভারতবর্ষের ইতিহাসে সুপরিচিত। ইনি কিঞ্চিদধিক দুই সহস্র দুই শত বৎসর পূর্বে পশ্চিম-এসিয়ার অধিপতি “বিজয়ী” উপাধি-মণ্ডিত সেলিয়ুকসের দূতরূপে মহারাজাধিরাজ চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজধানী পাটলিপুত্রে উপনীত হন এবং তথায় কিয়ৎকাল বাস করিয়া ভারতবর্ষ সম্বন্ধে To Indika নামক একখানি উপাদেয় গ্রন্থ প্রণয়ন করেন। দুঃখের বিষয় এই, সমগ্র গ্রন্থখানি বর্তমান নাই। তবে অরিয়ান, স্ট্রাবো, ডায়োডোরস প্রভৃতি প্রাচীন লেখকগণ উহা হইতে অনেক স্থল আপন আপন পুস্তকে উদ্ধৃত করিয়াছিলেন; এজন্য উহা সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হয় নাই। খ্রীস্টীয় ১৮৪৬ সনে জার্মেনির অন্তঃপাতী বন্ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পণ্ডিতপ্রবর ঈ. এ. শোয়ান্বেক (E. A. Schwanbeck, Ph.D.) অশেষ শ্রম সহকারে প্রাচীন গ্রন্থসমূহ হইতে মেগাস্থেনীস-লিখিত অংশগুলি সংগ্রহ করিয়া Megasthenis Indica নামক পুস্তক প্রকাশ করেন। ১৩১৮ সনে উহার মৎকৃত বঙ্গানুবাদ প্রকাশিত হয়। পুস্তকখানি এক্ষণে দুষ্প্রাপ্য। বিশ্বভারতী উহার এক সংক্ষিপ্ত সংস্করণ প্রকাশ করিতেছেন। কর্মাধ্যক্ষ এই কার্যে অংশগুলি নির্বাচনের ভার অর্পণ করিয়া আমাকে সম্মানিত করিয়াছেন।
সূচীপত্র
এই লেখাটি ১ জানুয়ারি ১৯৩০ সালের পূর্বে প্রকাশিত এবং বিশ্বব্যাপী পাবলিক ডোমেইনের অন্তর্ভুক্ত, কারণ উক্ত লেখকের মৃত্যুর পর কমপক্ষে ১০০ বছর অতিবাহিত হয়েছে অথবা লেখাটি ১০০ বছর আগে প্রকাশিত হয়েছে ।
এই লেখাটি বর্তমানে পাবলিক ডোমেইনের আওতাভুক্ত কারণ এটির উৎসস্থল ভারত এবং ভারতীয় কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ অনুসারে এর কপিরাইট মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে। লেখকের মৃত্যুর ৬০ বছর পর (স্বনামে ও জীবদ্দশায় প্রকাশিত) বা প্রথম প্রকাশের ৬০ বছর পর (বেনামে বা ছদ্মনামে এবং মরণোত্তর প্রকাশিত) পঞ্জিকাবর্ষের সূচনা থেকে তাঁর সকল রচনার কপিরাইটের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যায়। অর্থাৎ ২০২৫ সালে, ১ জানুয়ারি ১৯৬৫ সালের পূর্বে প্রকাশিত (বা পূর্বে মৃত লেখকের) সকল রচনা পাবলিক ডোমেইনের আওতাভুক্ত হবে।