লেখক:রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর/কবিতা/ক

উইকিসংকলন থেকে
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত কবিতা


নাম প্রথম পঙক্তি সৃষ্টির তারিখ সৃষ্টিস্থান দেশ এই গ্রন্থে প্রকাশিত
কখন ঘুমিয়েছিনু কখন ঘুমিয়েছিনু ১৯৪০-১১-২১ উদয়ন ব্রিটিশ ভারত রোগশয্যায়
কঙ্কাল পশুর কঙ্কাল ওই মাঠের পথের এক পাশে ১৯২৪-১২-১৭ চাপাদমালাল আর্জেন্টিনা পূরবী
কত অজানারে জানাইলে তুমি কত অজানারে জানাইলে তুমি ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
কত-না তুষারপুঞ্জ আছে সুপ্ত হয়ে কত-না তুষারপুঞ্জ আছে সুপ্ত হয়ে নৈবেদ্য
কতদিন যে তুমি আমায় কতদিন যে তুমি আমায় শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতিমাল্য
কথা ছিল এক-তরীতে কেবল তুমি আমি কথা ছিল এক-তরীতে কেবল তুমি আমি ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
কথার উপরে কথা চলেছ সাজিয়ে দিনরাতি কথার উপরে কথা চলেছ সাজিয়ে দিনরাতি শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত পত্রপুট
কবি আমি যে বেশ সুখে আছি, ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
কবির অহঙ্কার গান গাহি বলে কেন অহঙ্কার করা কড়ি ও কোমল
কবির প্রতি নিবেদন হেথা কেন দাঁড়ায়েছ কবি, ব্রিটিশ ভারত মানসী
কবির বয়স ওরে কবি, সন্ধ্যা হয়ে এল, ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
কবে আমি বাহির হলেম তোমারি গান গেয়ে কবে আমি বাহির হলেম তোমারি গান গেয়ে ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
করুণা অপরাহ্নে ধূলিচ্ছন্ন নগরীর পথে চৈতালি
করুণী তরুলতা যে-ভাষায় কয় কথা মহুয়া
কর্তব্যগ্রহণ ‘কে লইবে মোর কার্য’ কহে সন্ধ্যারবি। ব্রিটিশ ভারত কণিকা
কর্ম ভৃত্যের না পাই দেখা প্রাতে চৈতালি
কর্মফল পরজন্ম সত্য হলে ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
কলঙ্কব্যবসায়ী ‘ধুলা, কর কলঙ্কিত সবার শুভ্রতা— ব্রিটিশ ভারত কণিকা
কলরবমুখরিত খ্যাতির প্রাঙ্গণে যে আসন কলরবমুখরিত খ্যাতির প্রাঙ্গণে যে আসন ১৯৩৭-১২-১৮ শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত প্রান্তিক
কল্পনা-মধুপ প্রতিদিন প্রাতে শুধু গুণ্ গুণ্ গান কড়ি ও কোমল
কল্পনার সাথী যখন কুসুম বনে ফির একাকিনী কড়ি ও কোমল
কল্যাণী বিরল তোমার ভবনখানি ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
কাঁচা ধানের খেতে যেমন কাঁচা ধানের খেতে যেমন সুরুল ব্রিটিশ ভারত গীতালি
কাকঃ কাকঃ পিকঃ পিকঃ দেহটা যেমনি ক’রে ঘোরাও যেখানে ব্রিটিশ ভারত কণিকা
কাকলী কলছন্দে পূর্ণ তা'র প্রাণ,— মহুয়া
কাঙালিনী আনন্দময়ীর আগমনে কড়ি ও কোমল
কাজলী প্রচ্ছন্ন দাক্ষিণ্যভারে চিত্ত তা'র নত মহুয়া
কাণ্ডারী গো, যদি এবার কাণ্ডারী গো, যদি এবার শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতালি
কাব্য তবু কি ছিল না তব সুখদুঃখ যত চৈতালি
কাব্যের কথা বাঁধা পড়ে যথা কাব্যের কথা বাঁধা পড়ে যথা নৈবেদ্য
কার হাতে এই মালা তোমার পাঠালে কার হাতে এই মালা তোমার পাঠালে শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতিমাল্য
কারে দূর নাহি কর। যত করি দান কারে দূর নাহি কর। যত করি দান নৈবেদ্য
কাল প্রাতে মোর জন্মদিনে কাল প্রাতে মোর জন্মদিনে মংপু ব্রিটিশ ভারত জন্মদিনে
কালি হাস্যে পরিহাসে গানে আলোচনে কালি হাস্যে পরিহাসে গানে আলোচনে নৈবেদ্য
কালিদাসের প্রতি আজ তুমি কবি শুধু, নহ আর কেহ— চৈতালি
কালের প্রবল আবর্তে প্রতিহত কালের প্রবল আবর্তে প্রতিহত ব্রিটিশ ভারত জন্মদিনে
কালো মেয়ে মরচে-পড়া গরাদে ঐ, ভাঙা জানলাখানি; পলাতকা
কাল্পনিক আমি কেবলি স্বপন করেছি বপন কল্পনা
কিশাের প্রেম অনেক দিনের কথা সে যে অনেক দিনের কথা; ১৯২৪-১১-১১ বুয়েনোস আইরেস আর্জেন্টিনা পূরবী
কীটের বিচার মহাভারতের মধ্যে ঢুকেছেন কীট, ব্রিটিশ ভারত কণিকা
কুটুম্বিতাবিচার কেরোসিন-শিখা বলে মাটির প্রদীপে, ব্রিটিশ ভারত কণিকা
কুমারসম্ভবগান যখন শুনালে কবি, দেবদম্পতিরে চৈতালি
কুয়াশার আক্ষেপ ‘কুয়াশা, নিকটে থাকি, তাই হেলা মোরে। ব্রিটিশ ভারত কণিকা
কুহুধ্বনি প্রখর মধ্যাহ্নতাপে প্রান্তর ব্যাপিয়া কাঁপে গাজীপুর
শান্তিনিকেতন
ব্রিটিশ ভারত মানসী
কূল থেকে মোর গানের তরী কূল থেকে মোর গানের তরী শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতালি
কূলে আমাদের এই নদীর কূলে ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
কৃতজ্ঞ বলেছিনু “ভুলিব না”, যবে তব ছল-ছল আঁখি ১৯২৪-১১-০২ এস. এস. আন্দিজ পূরবী
কৃতার্থ এখনো ভাঙে নি ভাঙে নি মেলা, ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
কৃতীর প্রমাদ টিকি মুণ্ডে চড়ি উঠি কহে ডগা নাড়ি, ব্রিটিশ ভারত কণিকা
কৃষ্ণকলি কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি, ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
কে গো অন্তরতর সে কে গো অন্তরতর সে। শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতিমাল্য
কে গো তুমি বিদেশী কে গো তুমি বিদেশী। শিলাইদহ ব্রিটিশ ভারত গীতিমাল্য
কে নিবি গো কিনে আমায়, কে নিবি গো কিনে কে নিবি গো কিনে আমায়, কে নিবি গো কিনে। ৫০৮, ওয়েস্ট হাই স্ট্রীট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গীতিমাল্য
কে বলে সব ফেলে যাবি কে বলে সব ফেলে যাবি ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
কে? আমার প্রাণের পরে চলে গেল কে ব্রিটিশ ভারত ছবি ও গান
কেন জ্যোতিষীরা বলে ১৯৩৮-১০-১২ শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত নবজাতক
কেন কেন গো এমন স্বরে বাজে তবে বাঁশি কড়ি ও কোমল
কেন চোখের জলে ভিজিয়ে দিলেম না কেন চোখের জলে ভিজিয়ে দিলেম না শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতিমাল্য
কেন গান গাই গুরুভার মন লয়ে, কত বা বেড়াবি ব’য়ে? ব্রিটিশ ভারত সন্ধ্যা সঙ্গীত
কেন গান শুনাই এস সখি, এস মাের কাছে, ব্রিটিশ ভারত সন্ধ্যা সঙ্গীত
কেন তোমরা আমায় ডাক কেন তোমরা আমায় ডাক, আমার কলকাতা ব্রিটিশ ভারত গীতিমাল্য
কেবল থাকিস স’রে স’রে কেবল থাকিস স’রে স’রে, শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতিমাল্য
কেমন করে তড়িৎ-আলোয় কেমন করে তড়িৎ-আলোয় প্রয়াগরাজ ব্রিটিশ ভারত গীতালি
কো তুঁহু কো তুঁহু বােলবি মােয় কড়ি ও কোমল
কোথা হতে আসিয়াছি, নাহি পড়ে মনে কোথা হতে আসিয়াছি, নাহি পড়ে মনে নৈবেদ্য
কোথায় হায়, কোথা যাবে কড়ি ও কোমল
কোথায় আলো কোথায় ওরে আলো কোথায় আলো কোথায় ওরে আলো ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
কোন আলোতে প্রাণের প্রদীপ কোন আলোতে প্রাণের প্রদীপ ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
কোন্ বারতা পাঠালে মোর পরানে কোন্ বারতা পাঠালে মোর পরানে সুরুল ব্রিটিশ ভারত গীতালি
কোরো না কোরো না লজ্জা হে ভারতবাসী কোরো না কোরো না লজ্জা হে ভারতবাসী নৈবেদ্য
কোলাহল তো বারণ হল কোলাহল তো বারণ হল, শিলাইদহ ব্রিটিশ ভারত গীতিমাল্য
ক্যাণ্ডীয় নাচ সিংহলে সেই দেখেছিলেম ক্যাণ্ডিদলের নাচ; আলমোড়া ব্রিটিশ ভারত নবজাতক
ক্রমে ম্লান হয়ে আসে নয়নের জ্যোতি ক্রমে ম্লান হয়ে আসে নয়নের জ্যোতি নৈবেদ্য
ক্লান্তি আমার ক্ষমা করো, প্রভু ক্লান্তি আমার ক্ষমা করো, প্রভু, শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতালি
ক্ষণমিলন পরম আত্মীয় ব’লে যারে মনে মানি চৈতালি
ক্ষণিক মিলন একদা এলোচুলে কোন্ ভুলে ভুলিয়া জোড়াসাঁকো ব্রিটিশ ভারত মানসী
ক্ষণিক মিলন আকাশের দুইদিক হ'তে দুই খানি মেঘ এল ভেসে কড়ি ও কোমল
ক্ষণিকা খােলো, খােলো হে আকাশ, স্তব্ধ তব নীল যবনিকা, ১৯২৪-১০-০৬ এস. এস. হারুনা মারু পূরবী
ক্ষণে ক্ষণে মনে হয় যাত্রার সময় বুঝি এল ক্ষণে ক্ষণে মনে হয় যাত্রার সময় বুঝি এল ব্রিটিশ ভারত আরোগ্য
ক্ষণেক দেখা চলেছিলে পাড়ার পথে। ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
ক্ষতিপূরণ তোমার তরে সবাই মোরে ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
ক্ষুদ্র অনন্ত অনন্ত দিবস রাত্রি কালের উচ্ছাস কড়ি ও কোমল
ক্ষুদ্র আমি বুঝেছি বুঝেছি সখা, কেন হাহাকার কড়ি ও কোমল
ক্ষুদ্রের দম্ভ শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করি শির, ব্রিটিশ ভারত কণিকা