লেখক:রমাপ্রসাদ চন্দ
←লেখক নির্ঘণ্ট: র | রমাপ্রসাদ চন্দ (১৮৭৩–১৯৪২) |
ঐতিহাসিক ও পুরাতত্ত্ববিদ্, দীঘাপতিয়ার কুমার শরৎকুমার রায়ের সঙ্গে যুগ্মভাবে বরেন্দ্র-অনুসন্ধান-সমিতি স্থাপন করেন। ভারতীয় পুরাতত্ত্ব-বিভাগে নিযুক্ত স্কলার (১৯১৭), কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের লেকচারার (১৯১৯) এবং পরে নৃতত্ত্ব-বিভাগের প্রথম প্রধান, কলকাতা জাদুঘরের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের সুপারিন্টেন্ডেন্ট (১৯২১)। বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলনের পঞ্চদশ অধিবেশনে (১৯২৩) ইতিহাস শাখার সভাপতি, এশিয়াটিক সোসাইটির কাউন্সিলের নৃতত্ত্ব-বিভাগের সেক্রেটারি, একবার ভারতীয় প্রাচ্যবিদ্যা সম্মেলনের অন্যতম শাখা-সভাপতি, ১৯৩৪ সালে লন্ডনে বিশ্ব নৃতত্ত্ব সম্মেলনে ভারতের প্রতিনিধি। ১৯২৫ সালে রায়বাহাদুর উপাধি পান। |
![]() ![]() |
ভারতীয় ইতিহাসবিদ | |
মিডিয়া আপলোড করুন | |
স্থানীয় ভাষায় নাম | রমাপ্রসাদ চন্দ |
---|---|
জন্ম তারিখ | ১৫ আগস্ট ১৮৭৩ |
মৃত্যু তারিখ | ২৮ মে ১৯৪২ এলাহাবাদ |
নাগরিকত্ব |
|
শিক্ষালাভ করেছেন |
|
পেশা |
|
নিয়োগকর্তা |
|
মাতৃভাষা |
|
লেখার ভাষা |
|
![]() |
সাহিত্য কর্ম[সম্পাদনা]
- গৌড়রাজমালা (১৯১২)
- হিন্দু আর্যজাতি
- মূর্তি ও মন্দির (মানসী ও মর্মবাণী, বৈশাখ ১৩৩১)

এই লেখকের আংশিক বা সব রচনাগুলি বর্তমানে পাবলিক ডোমেইনের আওতাভুক্ত কারণ এটির উৎসস্থল ভারত এবং ভারতীয় কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ অনুসারে এর কপিরাইট মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে। লেখকের মৃত্যুর ৬০ বছর পর (স্বনামে ও জীবদ্দশায় প্রকাশিত) বা প্রথম প্রকাশের ৬০ বছর পর (বেনামে বা ছদ্মনামে এবং মরণোত্তর প্রকাশিত) পঞ্জিকাবর্ষের সূচনা থেকে তাঁর সকল রচনার কপিরাইটের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যায়। অর্থাৎ ২০২৩ সালে, ১ জানুয়ারি ১৯৬৩ সালের পূর্বে প্রকাশিত (বা পূর্বে মৃত লেখকের) সকল রচনা পাবলিক ডোমেইনের আওতাভুক্ত হবে।


এই লেখকের আংশিক বা সব রচনাগুলি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাবলিক ডোমেইনে অন্তর্গত কারণ এগুলি ১৯২৮ খ্রিষ্টাব্দের ১লা জানুয়ারির পূর্বে প্রকাশিত।
লেখক ১৯৪২ সালে মারা গেছেন, তাই এই লেখকের আংশিক বা সব রচনাগুলি সেই সমস্ত দেশে পাবলিক ডোমেইনে অন্তর্গত যেখানে কপিরাইট লেখকের মৃত্যুর ৮০ বছর পর্যন্ত বলবৎ থাকে। এই রচনাটি সেই সমস্ত দেশেও পাবলিক ডোমেইনে অন্তর্গত হতে পারে যেখানে নিজ দেশে প্রকাশনার ক্ষেত্রে প্রলম্বিত কপিরাইট থাকলেও বিদেশী রচনার জন্য স্বল্প সময়ের নিয়ম প্রযোজ্য হয়।
|