বিষয়বস্তুতে চলুন

সুকুমার সমগ্র রচনাবলী (প্রথম খণ্ড)/নাটক

উইকিসংকলন থেকে
পুণ্যলতা চক্রবর্তী, কল্যাণী কার্লেকর সম্পাদিত
(পৃ. ২১৯)
নাটক
ঝালাপালা ও লক্ষণের শক্তিশেল

 বর্তমান খণ্ডে ঝালাপালা ও লক্ষণের শক্তিশেল-সুকুমার রায়ের দুটি বহু- খ্যাত ও অভিনীত নাটক প্রকাশিত হল। অন্যান্য নাট্যরচনা পরবতীখণ্ডে যাবে। এই দুটি নাটক সুকুমার যখন রচনা করেন তখন তাঁর বয়স বছর কুড়ি। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পর ১৩৩১ সালের সন্দেশে এই নাটক দুটি ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ঝালাপালা ১৩৩১ সালের বৈশাখ থেকে আষাঢ় এই তিনটি সংখ্যায় ও লক্ষণের শক্তিশেল ভাদ্র থেকে কার্তিক এই তিন সংখ্যায় বেরিয়েছিল। এই নাটক দুটিতেই সহজ নির্মল হাস্যরসিক সুকুমারের পরিচয় পাঠক পাবেন, যদিও সুকুমার সাহিত্যের ‘মূলরস’ যে আজগুবি বা উদ্ভট রস, যাকে তিনি ‘খেয়ালরস’ বলেছেন, সেই অনন্যরসের রসিক সুকুমার রায় এখানে প্রায় অনুপস্থিত। প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যায়-সংগীত-রচয়িতা হিসেবে সুকুমার রায়ের প্রথম পরিচয় পাওয়া যায়, লক্ষণের শক্তিশেল নাটকটির সহজ হাস্যরসসিক্ত গানগুলির মধ্যেই।