১৯০৫ সালে বাংলা

উইকিসংকলন থেকে
১৯০৫ সালে বাংলা
এখানে পাওয়া যায়: https://eap.bl.uk/archive-file/EAP341-1-233
১৯০৫ সালে বাংলা

সোল এজেণ্ট—
আর্য্য পাবলিশিং কোং
২৬ কর্ণওয়ালিস ষ্ট্রীট্

কলিকাতা।

৩৮নং শিবনারায়ণ দাস লেনস্থ

ঘোষ প্রেস্ হইতে
শ্রীজীবনকৃষ্ণ তপস্বী কর্ত্তৃক মুদ্রিত ও

প্রকাশিত।

মুল্য ১।০ আনা মাত্র

নিবেদন।

 এই পুস্তকে সংগৃহীত লাঞ্ছিতদিগের বিবরণ এবং বরিশাল বিভ্রাটের সংক্ষিপ্ত ইতিবৃত্ত প্রধানতঃ হিতবাদী, সঞ্জীবনী, চারুমিহির, বরিশাল হিতৈষী প্রভৃতি সংবাদ পত্র হইতে সঙ্কলিত হইয়াছে। এই পুস্তকে অনেক স্থলে সংবাদ পত্রাদির ভাষা অবিকল পরিগ্রহণ করিয়াছি, তজ্জন্য সম্পাদক মহাশয়গণের নিকট ঋণী রহিলাম। যদি এই ক্ষুদ্র পুস্তক পাঠে কাহারও দেশের জন্য কষ্ট সহিবার প্রবৃত্তি মনে বদ্ধমূল হয়, তাহা হইলে শ্রম সার্থক জ্ঞান করিব। উক্ত পুস্তকে ১৯০৫ সালের ইতিহাসই যথাসম্ভব দেওয়া গেল পরবর্ত্তী সংস্করণে যদি সম্ভব হয় তবে ১৯০৫ হইতে ১৯৩১ পর্য্যন্ত দেওয়ার ইচ্ছা রহিল। ইতি—

প্রকাশক

উৎসর্গ
চিরনির্য্যাতিত—একনিষ্ঠ কর্ম্মী,
শ্রীযুক্ত আনন্দকিশোর মজুমদার
করকমলেষু। 

 শাস্ত্রে যে বয়সে বাণপ্রস্থের বিধান আছে, সেই বয়সে তুমি যুবধর্ম্মে দীক্ষা গ্রহণ করিয়াছ। তুমি অশীতিপর বৃদ্ধ, চক্ষের জ্যোতি তোমার নিষ্প্রভ, কিন্তু বিধাতা তোমার অন্তরে যে অনির্ব্বাণ আলো জ্বালিয়া দিয়াছেন, তাহা এখনও তোমাকে পথ দেখাইয়া চলিয়াছে। আজও তুমি লৌহ-কারান্তরালে থাকিয়া মুক্তির দিব্যমন্ত্র জপিতেছ। ১৯০৫ সালে বাংলার বুকে স্বাধীনতার যে যজ্ঞ-সূচনা হয়, তুমি তাহাতেও ইন্ধনসঞ্চার করিয়াছিলে। তাই অতীত বাংলার সেই গৌরবময় ইতিহাস আজ তোমার হস্তে সমর্পণ করিয়া ধন্য বোধ করিতেছি। ইতি—

চৈত্র, ১৩৩৭ সাল,
কলিকাতা

প্রকাশক।

সূচীপত্র
বিষয়
পৃষ্ঠা
১৬
১৬
২৭
২৭
৪৩
৪৫
৫০
৫১
৫৪
৫৫
৫৮
৬৭
৬৮
৭৭
৮৩
৮৭
৮৮
৮৯
৯২
৯২
৯৩
৯৪
৯৫
৯৭
৯৯
১০১
১০৪
১০৮
১১০
১১১
১১৫
১১৬
১১৮

শ্রীঅশ্বিনাকুমার দত্ত।

এই লেখাটি বর্তমানে পাবলিক ডোমেইনের আওতাভুক্ত বলে অনুমান করা হচ্ছে কারণ এটির উৎসস্থল ভারত এবং ভারতীয় কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ অনুসারে এর প্রথম প্রকাশের ৬০ বছর পর পঞ্জিকাবর্ষের সূচনা থেকে কপিরাইটের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যায়। অর্থাৎ ২০২৪ সালে, ১ জানুয়ারি ১৯৬৪ সালের পূর্বে প্রকাশিত সকল রচনা পাবলিক ডোমেইনের আওতাভুক্ত হবে।

বিঃদ্রঃ এই লেখা/রচনা/বইয়ের লেখকের মৃত্যুসাল কোনও তথ্যসূত্র দ্বারা প্রতিষ্ঠিত নয়। ভবিষ্যতে কোনো তথ্যসূত্র দ্বারা লেখকের মৃত্যুসাল সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশে এলে, এই লেখকের রচনার প্রকৃত কপিরাইট অবস্থা যাচাই করা সম্ভব হবে। নতুন তথ্য অনুসারে এই বইটির কপিরাইট অবস্থা ভবিষ্যতে বিচার করে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।