পাতা:অক্ষয়কুমার বড়াল গ্রন্থাবলী.djvu/২৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Նլe অক্ষয়কুমার বড়াল-গ্রন্থাবলী यांश किहू:विलिडे-डांइ ७है अर्कौव्र चक्र। चकैौtड चच नकल थडिछैिठ। चांबांब জন্ধেও অন্ধী—জদের কর্থের প্রেরণারূপে নিগূঢ়ভাৰে নিত্য বিরাজিত। অল্পী আদকে इक्लिब थांटक न, चक्र७ अर्कौटक झांझिब्राँ थॉक्रिउ श्राटद्र न। ठरव अत्र कथन कथन মোহবশতঃ আপনাকে স্বাধীন ও স্বতন্ত্র ভাবিয়া অঙ্গীকে উপেক্ষা করে। তখন অঙ্গে আলীর স্বর বাজিয়া উঠে না। তানপুরার কোন একটা তার, দি অপর তারগুলির সঙ্গে সঙ্গতি না রাখিয়া, আপনার একটা নিজস্ব ঝঙ্কার তুলিতে আরম্ভ করে, তাহ হইলে সে যেমন বেস্থরা হইয়া পড়ে, সেইরূপ মানুষও যখন বিশ্বসঙ্গীতের অপরাপর তারের সঙ্গে সঙ্গতি না রাখিয়া কেবল আপনার ক্ষুত্র বিশিষ্ট বিচ্ছিন্ন স্বরটা ভাজিতে থাকে, তখন সেও ৰিশ্বজনীন জ্ঞান ও রসের ধারা হইতে সরিয়া গিয়া অজ্ঞান ও অরসিক হইয়া পড়ে। বঙ্কিমচন্দ্র ‘বঙ্গে মাতরম' বলিয়া বঙ্গমাতারই বদনা করিয়াছিলেন, সত্য; কিন্তু তাহার মানসনেত্রোদ্ভাসিতা দেবপ্রতিমা নামরূপের দ্বারা পরিচ্ছিন্না হইলেও, তিনি ষে দেবতার বন্দনা করিয়াছেন, তিনি বিশ্বের দেবতা; বিশিষ্ট দেশের বা বিশিষ্ট কালের নহেন। দ্বিজেন্দ্রলালের ‘আমার দেশ’ সম্বন্ধেও এই কথা। এই সঙ্গীতে কবি বাঙ্গালার জীবনেতিহাস গাথিয়া দিয়া, বাঙ্গালীর নিকটে ইহাকে অদ্ভুত সত্যোপেত, বস্তুতন্ত্র ও শক্তিশালী করিয়াছেন বটে; কিন্তু সেগুলি মূল রসের আলম্বন ও উদ্দীপনা মাত্র। সেই রস ফুটিয়াছে,— কিসের দুঃখ, কিসের দৈন্য, কিসের লজ্জা, কিলের ক্লেশ– এই অপূর্ব্ব ভক্তির উচ্ছ্বাসে, এই অপূর্ব্ব ত্যাগে ও স্পৰ্দ্ধায়। আর ফুটিয়াছে যখন কবি দেশমাতাকে সম্বোধন করিয়া বলিয়াছেন,— দেবী আমার, সাধনা আমার, স্বৰ্গ আমার, আমার দেশ। এই ভাব ও ভক্তি কোন দেশে বা কালে আবদ্ধ নহে; ইহা স্বদেশপ্রেমিকের সাধারণ ও সার্ব্বজনীন ভাব। রবীন্দ্রনাথের অনেক স্বদেশসঙ্গীত আছে; তাহার কোন কোনটীতে যে বিশ্বসঙ্গীতের স্বর ৰাজে নাই, এমন নহে। কিন্তু যে তেজ, যে গর্ব্ব, যে স্পৰ্দ্ধা, যে ভক্তি, ষে নিঃসঙ্কোচ আত্মীয়তা ও নিঃশেষ আত্মদান দ্বিজেন্দ্রলালের এই গানে জাগিয়া উঠিয়াছে, তাহা বাঙ্গালা ভাষায় আর কোথাও জাগে নাই। বিশ্বজনীনতার জগুই এই সঙ্গীতের শ্রেষ্ঠত্ব ওমাহাত্ম্য। এষার বিশেষত্ব যে কারণে বাঙ্গালা ভাষার স্বদেশসঙ্গীতের মধ্যে দ্বিজেন্দ্রলালের ‘আমার দেশ" এইরূপ অনন্তলন্ধ উৎকৰ্ষ লাভ করিয়াছে, ঠিক সেই কারণেই, কেবল বাঙ্গালার নহে, সম্ভবতঃ সমগ্র সভ্যজগতের আধুনিক সাহিত্যে অক্ষয়কুমারের এই এঘাখানি শোকসঙ্গীতের মধ্যে একটী অনন্তলন্ধ সত্য ও সৌন্দর্ধ্য লাভ করিয়াছে। এ জগতে বিরহবিষাদ বিরল নহে। অপিচ স্থটির প্রথম হইতে আজ পর্য্যন্ত জীবন ও মরণ, আলোক