পাতা:অক্ষয়কুমার বড়াল গ্রন্থাবলী.djvu/২৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এব ং পরিচয় Se/e ७कांसठांप्द दिवब्रtडांप्नं निशं धांकिरणe, eथळणिउ जिब्रांकांt७ब्र दम-बिबयांत्रेिब्र সাধনাপ্রভাবে তাছাদের চরিত্রে একটা অদ্ভুত ৰোগশক্তি প্রায়শ লুকায়িত ধাৰিত। তাহাজের শ্রদ্ধা কোমল ও সহজ ছিল, গতানুগতিককে আশ্রয় করিয়াই সে শ্রদ্ধা বাচিয়া খার্কিত। তাহার বিনা বিচারে, বিনা যুক্তিতর্কে প্রচলিত মতামতে শ্রদ্ধাবান হইয়া জীবনযাপন করিতেন। তাহারা আমাদিগের অপেক্ষ সমধিক শৌৰ্ধাৰীর্ষ্যসম্পন্নও ছিলেন। বীর্য্যবান লোক কষ্টসহিষ্ণু। কষ্টসহিষ্ণুতা তিতিক্ষার একটা মুখ্য অঙ্গ ও উপাদান। মৃত্যুর আঘাত তিতিক্ষু লোককে বিশেষভাবে বিচলিত বা বিভ্রাস্ত করিতে পারে না। আমরা তাহাদের সে কোমল শ্রদ্ধাটুকু হারাইয়াছি; অথচ শাস্ত্রযুক্তির দ্বার প্রচলিত বিশ্বাসকে সংশোধিত ও স্বপ্রতিষ্ঠ করিয়া, শ্রেষ্ঠ শ্রদ্ধারও অধিকারী হুই নাই। আমাদের চিত্ত সংশয়প্রবণ, অধ্যাত্মবুদ্ধি অত্যন্ত ক্ষীণ—তত্ত্ববৃষ্টি নাই বলিলেও চলে। অন্য দিকে আমরা যে কেবলই প্রত্যক্ষবাদী ও নিতান্তই জড়বুদ্ধি এবং ইহুলব্বস্ব, এমনও নহে। ইন্দ্রিয়ভোগেও আমরা একান্ত তৃপ্ত নহি; কেবল ইন্দ্রিয়মুখভোগে হৃদয়ে যে নির্ম্মমতা ও কাঠিন্য জন্মে,—লে আম্বরী সম্পদও আমরা লাভ করি না। কলাবিদ্যার অনুশীলনে ও উৎকর্ষসাধনে, আমাদের মধ্যে একান্ত ইক্সিয়ম্বধলালসার ভিতরেও একটা অতীন্দ্রিয়ানুভূতি জল্পে অল্পে জাগিয়া উঠিয়াছে। আধুনিক সামাজিক জীবনের ঔদার্য্যে ও বিশ্বপ্রেমের প্রেরণায়, আমাদের হৃদয় অভূতপূর্ব্ব কোমলতা লাভ করিয়াছে। জীবনের পরিসরবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আমাদের স্বখদুঃখামুভূতির শক্তিও বাড়িয়াছে। স্বতরাং জীবন-মৃত্যুর সমস্তাও আমাদের নিকট এক নূতন ভাবে, নূতন অর্থে নূতন শক্তিতে উপস্থিত হইতেছে। আমরা সহজে পরলোকে বিশ্বাস করিতে পারি না, আবার বিশ্বাস না করিয়াও থাকিতে পারি না। আমাদের বুদ্ধি একপ্রকার সিদ্ধান্ত করে, কিন্তু আমাদের প্রাণ সে সিদ্ধাস্তকে ধরিয়া সাত্বনা পায় না বলিয়া, তাহার বিরোধী বিশ্বাসকেও আলিঙ্গন করিতে ব্যগ্র হয়। এই দুটানায় পড়িয়া, जांश्ब्र! कथब ७क क्टिक, कथमe वा अछ निष्क कूकिब्र भफ़ि। देशहे षांधूनिक সাধনার সর্বাপেক্ষা কঠিন পরীক্ষা,—বর্ত্তমান যুগের ইহাই সর্ব্বাপেক্ষ মর্ম্মম্ভদ ট্র্যাজেডি। অক্ষয়কুমার তাহার এঘাতে এই ট্র্যাজেডি অতি স্বম্বর করিয়া ফুটাইয়া তুলিয়াছেন। ইংরেজি লাহিত্যে লর্ড টেনিসন তাহার ইন মেমোরিয়মে এই আধুনিক ট্র্যাজেডির চিত্র অঙ্কিত করিয়াছেন। আধুনিক সাধনার এই বিশ্বসমস্তাকে আশ্রয় করিয়াই, টেনিসনের ইন মেমোরিয়ম-বিশ্বসাহিত্যে এতটা উচ্চ স্থান অধিকার করিয়াছে। অক্ষয়কুমারের এষা ও টেনিসনের 'ইন্‌ মেমোরিয়ম একই শ্রেণীর কাব্যস্থষ্টি। অক্ষয়কুমার টেনিসন জানেন, ভাল করিয়াই পড়িয়াছেন। তাহার কাব্যকল্পনার কোন কোন বুল, এমন কি, তাহার কোন কোন অভিব্যক্তি পর্যন্ত এই আধুনিক ইংরেজিশিক্ষিত বাঙ্গালী কৰি একেবারে আত্মসাৎ করিয়াছেন, ইহাও বলা যাইতে পারে।