গণেশ জীঅমূল্যচরণ বিদ্যাভূষণ সিদ্ধিদাতা গণেশ –একথায় হিন্দু মাত্রেরই প্রগাঢ় আস্থা । সকল বিপদ-আপদে গণেশের নাম লইলে বিপত্তি নাশ হইয়া যায়। কোন ধর্শ্বকৰ্ম্ম করিবার সময়, পুস্তক লিখিবার সময়, গৃহনিৰ্মাণ-কালে, সকল কাজের স্বচনায় গণেশ নাম লইতে হয়। হিন্দু যাত্রা করিবে গণেশকে নমস্কার করিয়া। কারবারী তার কৰ্ম্মস্থলে সিন্মুর দিয়া লিখিবে “সিদ্ধিদাতা গণেশ”—“গণেশায় নমঃ"। ওঁকার ७ चर्थकां८ब्रग्न छांग्न पञांब्रक कां८ई ८कांन विश्रृंखि न झञ्च उब्छन्नु विघ्नविनां★न ग्रं**ङिब्र च्यांब्रांशन 4कांस्ड स्रांदथुक বুঝিয়া সকল হিন্দুই গণেশের তুষ্টি সম্পাদন করিয়া থাকেন। গণেশের নামে সকল স্থখ-স্বাচ্ছদ্য ; কাজেই লিলুরু-লিপ্ত গণেশের মূৰ্ত্তি ভারতের সর্বত্রই দেখিতে পাওয়া যায়। দাহকার্ষ্য ব্যতীত সকল অনুষ্ঠানেই গণেশকে ডাকা হইয়া থাকে। পঞ্চদেবতার পুজায় প্রথমেই গণেশের পূজা করিতে হয়। ঐবৈষ্ণব ছাড়া সকল সম্প্রদায়ই গণেশকে মানিয়া চলে। আমাদের দেশে অন্তান্ত পূজার স্থায় গণেশপূজা প্রসারলাভ না করিলেও সমস্ত দেবতার পূজার পূৰ্ব্বে গণেশের পূজার প্রয়োজন। পুরাণকারও একথা বলিতে ছাড়েন নাই। ব্ৰহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বর আমাদের প্রধান দেবতা। শিবপুরাণ ( জ্ঞানসংহিতা, ৩৪ অধ্যায়) এই তিন দেবের মুখ দিয়া গণেশপূজা উপলক্ষ্য করিদ্ধা বলাইয়াছেন—“এতৎপূজাং পুরঃকুত্ত্বা পশ্চাৎ পূজ্য বরং নরৈঃ ” সৰ্ব্বাগ্রে গণেশবন্দন চাই। গণেশের বর্ণ লোহিত, আর সিন্দুরও লোহিত বর্ণের, কাজেই লিলুর দিয়াই তাহার পূজা করিতে हु । তস্থাৎ ত্বং পূজনীয়োসি সিলুরেণ সদা নরৈঃ গণেশের অনেক নাম। সারাতিলকে একান্ন রকম গণেশের মূৰ্ত্তির আলোচনা আছে। মুগলপুরাণে বত্রিশ রকম গণপতির রূপ বিবৃত আছে। এই সমস্ত গণপতির গুণও অনেক প্রকারের। আপাততঃ দিগদর্শন হিসাবে উদাহরণস্বরূপ দুইটা গণেশ-মূৰ্ত্তির বিবরণ চিত্রসহ সংক্ষেপে প্রদত্ত इद्देल । কেবল-গণেশ-কেবল-গণেশের হস্তে পাশকুশাদি দেখিতে পাওয়া যায়। আর একরূপ গণেশ-মূৰ্ত্তি আছে । উহার হস্তেও পাশাঙ্কুশাদি থাকে। তিনি হইলেন ‘নৃত্ত-গণেশ" । কেবল-গণেশের প্রাচীন মুষ্টি কেবল গণেশ नॉ३। ८ष मूर्डि cमसब श्हेन फेश ग्रंथशख-निचिंड । গোপীনাথ রাও এর গ্রন্থে এই গণেশের চিত্র অাছে। ईशब्र शाॉन किरू श्रीeष्ठा यांच्च न । উচ্ছিষ্ট-গণেশ—উচ্ছিষ্ট-গণেশের মুক্তি পদ্মাসনে সমাসীন। ক্রিাক্রমজ্যোতির বচনায়ুসারে এই মুর্ভির হন্তে
