পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্ৰজনাথের বিবাহ · জনগেন্দ্রনাথ গুপ্ত উনবিংশ পরিচ্ছেদ cनोक• इहेरठ नाभिग्ना ब्रांशानांथ ठाकूद्र निष्खद्र बांख्नेौ না গিয়া সোজা বরদা ঘোষের বাড়ী গেল। বরদাকান্ত বৈঠকখানায় বসিয়াছিলেন। রাধানাথকে দেখিয়া বলিলেন,—তুমি কোথা থেকে আসচ ? তোমার হাতে € कि ? রাধানাখ বলিল,—তোমার বেহাই বাড়ী থেকে আসূচি। তোমার বেহাই আমাকে এই গরমের জোড় দিয়েচেন, আর রাহাখরচ বলে দশ টাকা দিয়েচেন । গরদের জোড় বাহির করিয়া রাধানাথ বরদাকান্তকে দখাইল। বরদাকান্ত কিছু অসন্তুষ্টভাবে বলিলেন,—আর আমি যা বলেছিলাম তার বুঝি কিছু করনি ? —তাও করেচি। এখানকার দারোগী ত এখন चामाप्नड भ्रू?ाब भाषा, कनष्कडीब्र दफ़ चाभिग cषट्क জেনে এসেচি তারাও কিছু করবে না । তোমার ভাবনার আর কোন কারণ নেই। তবে আগেকার সে সব পাট একেবারে তুলে দিতে হবে। বরদাকান্তর দুর্ভাবনা দূর হইল। বলিলেন,—সে সব ত চুকে-বুকে গিয়েচে, আমি আর কখনো ওমুখে হব না। বেহাই বাড়ী তুমি কেমন করে গেলে ? —জামাইয়ের সঙ্গে কলকেতায় দেখা হল, তার সঙ্গে তাদের বাড়ী গিয়েছিলাম। তুমি না বলেছিলে জামাই ছেলেমান্বষ, কারবারের ও কি বুঝবে ? —সে ত ঠিক কথা । —হিজলী গিয়ে এই অল্প সময়ের মধ্যে এক লক্ষ টাকা লাভ করে এনেচে, পথে ডাকাতের দল তাদের পিছনে লেগেছিল, তাদের মেরে ভাগিয়ে দিয়েচে । —ও সব ওদের লম্বা লম্বা কথা রেখে দাও । টাকা ত আর খোলামকুচি নয় ষে কুড়িয়ে পাৰে। లిలి=ృషి -ecनब्र णशां कथां बलां च छTांन cनहे । बांशाहे, জামাইয়ের বাপ দু’জনেই আমাকে বলেচে । কলকেতায় জামাই মস্ত কারবার করবে বলে, বাড়ী দেখতে গিয়েছিল। গ্রামে তাদের বেশ বড় বাড়ী আর যথেষ্ট মানসমম। তুমি মনে করেছিলে তোমার মেয়ে অপাত্রে পড়েচে কিন্তু আমন পাত্র দেশময় খুজলে পাওয়া যায় না। ইন্দুর ভাগ্যে বিধাতা অনেক স্থখ লিখেছেন তাই বিনা সন্ধানে অমন পাত্র পাওয়া গিয়েচে। তুমি হীরার টুকরো জামাই পেয়েচ । -७ कथाब्र cडांभाब्र निरवद्र बज्राहे शक। छूबिहे ত জামাই ধরে এনেছিলে । —বড়াই নয়, তবে আমার খুব আহলাদ হয়েচে বটে। আদত কথা প্রজাপতির নিৰ্ব্বন্ধ । ভবিতব্যের উপর ত্ত কোন কথা নেই। তা না হ’লে ইন্দুর বিয়ের সব ঠিক হয়ে সে ছেলেই বা হঠাৎ রোগে পড়ল কেন ? এখন কাজের কথা শোন। ইন্দুর শ্বশুর আমাকে বলে দিয়েচেন যে ২০শে ফাঙ্কণ র্তারা বউ নিয়ে যাবেন । মাঝে গোটাকতক দিন আছে কিন্তু এর মধ্যে তোমাকে লোক পাঠিয়ে তত্ত্ব করতে হবে, আর দানসামগ্ৰী আর বরাভরণ সব পাঠিয়ে দাও। আর এবার জামাই এলে যেন কোন বেফাঁস কথা বলে বসো না, জামাইকে যেমন সমাদর করতে হয় তাই করবে। —আচ্ছ, তাই হবে । রাধানাথ বাড়ীর ভিতর গিয়া হেমাঙ্গিনীকে সকল কথা বলিল। আহলাদে হেমাঙ্গিনী বাড়ীম্বদ্ধ লোককে স্বসংবাদ শুনাইলেন। রাধানাথের হাত ধরিয়া কহিলেন, —তোমাকেই সব করতে হবে, আমার সব ভরসা তোমার উপর। ঠাকুরবিকে খবর দিতে হবে যে ! তিনি আলবেন বলে গিয়েছেন । —র্তাকে খবর পাঠাব। তোমরা ভাল করে তত্ত্ব