পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२१२ প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩৩৬ [ २>* डां★, ३ीं थ७ - .rwهمی.w.rw-.... “মিয়ে ষাকৃ মিন্সে মেয়েকে, চিরদিনের জন্তে নিয়ে যাক।” মহালক্ষ্মী বধূকে বাট মারিয়া বাহির করিবার জোগাড করিতেছিলেন, নিতান্ত আদিনাথের বনিয়াদী চাল বজায় রাখার জেদে ললিত রক্ষা পাইল । অনন্ত ই। না কিছুই বলিল না। বাপ মায়ের স্বপুত্র সে, তাহাদের উপর কথ বলিতে পারে না। অশ্রুসিক্ত মুখে তাহার স্ত্রী ধখন সত্য সভাই বিদায় হইয়া গেল, তখন তাহার বুকের ভিতরটা একবার মোচড় দিয়া উঠিল বটে, কিন্তু শ্বশুর তাহাকে কি রকম ঠকাইয়াছে মনে করিতেই তাহার মনটা - আবার কঠিন হুইয়া উঠিল। अनखएक cबनै नि ब्रिश्-यज्ञन नश् कब्रि८ङ श्हेण ন। তাহার দ্বিতীয় পত্নী মেঘমাল শীঘ্রই আসিয়া ঘর আলো করিয়া বসিল । এ মেয়েট ললিতার চেয়ে দেখিতে ভাল। একবার উৎসর্গ হইয়া যাওয়ায় অনন্তের দর কিছু কমিয়া গিয়াছিল, তবু সে নিতান্ত মন্দ পাইল না। এবারের শ্বশুর দেনা-পাওনা লইয়া কোনো প্রকার গোলমাল করিল না। মহালক্ষ্মী মনের স্বখে গহনা গড়াইয়া লইলেন। মেঘমালার প্রতি র্তাহীর চিত্ত বেশ প্রসন্নই হইয়া উঠিল। মেয়েটির জন্ম নীচু বংশে হইলে কি হয়, ভাল শিক্ষা পাইয়াছে। শ্বাশুড়ীকে দেবীর মত ভক্তি করে। দিন একরকম ভালই কাটিতে লাগিল। অনন্ত স্বপারিশের জোরে ব্যাঙ্কে কাজ পাইল এবং হিসাবের জোরে ক্রমেই টাকা জমাইয়া তুলিতে লাগিল। বাপ মা বাচিয়া, কাজেই স্ত্রীকে কলিকাতায় আনিতে পারিল না। সপ্তাহে একদিন বাড়ী গিয়া গার্হস্থ্যের স্বাদ লাভ করিয়া জাসিত, বাকি ছ’টা দিন মেশের বন্ধুদের সাহচর্য্যে কাটাইয়াই স্বর্থী থাকিত । ললিতার খোঁজখবর কেহ লইল না, তাহারও কোনো খবর দিল না। লোকমুখে তাহার পিতার মৃত্যু সংবাদ পাওয়া গেল। কালেভদ্রে অনন্তের মনের এক কোণে কোমল একখানি মুখ এবং জলভরা ছটি চোখের স্থতি এক-অধিবার জাগিয়া উঠিত, কিন্তু খুব বেশী আমল পাইত না । মেঘমালা যে অত্যন্তই পয় সে-বিষয়ে সন্দেহ ছিল না। গুহু-বংশের পড়তির দশ কাটিয়া গিয়া, আবার উঠতির هرمw निन यांनिध्ना श्रृंक्लिश । भशलञ्चौब्र अंश्न इद्देण, दनङदांझौ মেরামত হইয়া রং ফিরাইয়া একেবারে নূতন মূৰ্ত্তি ধারণ করিল। দাসদাসী আবার ফিরিয়া আসিল । মহালক্ষ্মীর পাড়া-প্রতিবেশীর চালচলন এবং ভাল-মন্দের চর্চা করা ছাড়া কোনো কাজই রহিল না । তাহার ক্ষুরধার রসম! এবং অর্থও অবসরের ভয়ে সকলেই সন্ত্রস্ত থাকিত, কথন কাহার উপর তাহার কৃপাদৃষ্টি পড়িবে, কিছুই বলা शृोंध्र न ! রবিবারে অনন্ত বাড়ী জাগিলেই দেখিত, মা দুই চারিটি প্রতিবেশীকে লইয়া সামাজিক বিচারালয় খুলিয়া বসিয়াছেন। আসামীর সকলেই অমুপস্থিত, কিন্তু তাছাতে বিচারকত্রীদের উৎসাহের কোনোই অভাব দেখা যাইতেছে না। সকলের প্রতিই তঁtহারা দগুবিধান করিতেছেন । - অনন্ত সময় এবং অর্থ, উভয় সম্বন্ধেই অত্যন্ত হিসাবী । এত সময়ের অপব্যয় দেখিলে তাহার গা গিসগিস করিত, কিন্তু ভরসা করিয়া মাকে কিছু বলিতে পারিত না । একদিন আর থাকিতে না পারিয়া কথাটা একটু ঘুরাইয়া বলিল, “ম, ঐ বুড়ীগুলোর কি আর কাজ নেই কিছু ? সারাক্ষণ দেখি তোমার কাছে বসে ভ্যান ভ্যান করছে। তোমার ত কাজকৰ্ম্মও আছে।” মহালক্ষ্মী মস্ত একটা হাই তুলিয়া, গোটা-দুই তুড়ি দিয়া বলিলেন, “কি আর কাজ বাছা ? একটা নাতিপুডিও ত ঘরে হল না যে কোলে করে সময় কাটবে ? তুই আমার একমাত্র ছেলে, বিয়ের ত তিনবছর হতে চলল কই কিছু ত দেখি না ? জনস্তের নিজের মনের এ বিষয়ে একটু সংশয় জাগিয়া फे*ि८डक्लि, भां८ञ्चब्र कथांब्र उांशांब्र भनछै। ७कखहे खांब्र হইয়া উঠিল। মেঘমালা সেদিন অনেক চেষ্টা করিয়াও স্বামীর মুখে হাসি ফুটাইতে পারিল না। কলিকাতায় আসিয়াও অনন্ত মায়ের আক্ষেপোক্তিটা ভুলিতে পারিল না। সত্যই ত এতদিন হইয়া গেল, একটা সস্তানও হইল না। হুইবেই ন নাকি ? তাহা হইলে ত সৰ্ব্বনাশ। এত বড় বংশ লোপ হইয়া যাইবে । নিরপরাধিনী প্রথমা পত্নীকে বর্জন করারই এই শাস্তি