২য় সংখ্যা ] Tনকাল ब्रांनयू१ बनिन, कि उ विक्ण श्च्रे डबट्स फे¥झ የ” जडिक बिखांना कब्रिज,"cब्रांबरै uहे ब्रकम हब नांकि ?” মেঘমালা বলিল, “হ্যা, এত ওষুধ খাচ্ছেন কিছুতে ত किहू श्रछह नौ ।” লেডী ভাক্তার বলিল,“অনেক দিনের জন্তে Changeএ চলে যান ! এ সব অম্বখের প্রধান চিকিৎসাই হাওয়া दन्जांtनl । अश८ब्र (१थन खैब्र षांक डेऽिङ नग्न ।” মহালক্ষ্মীর দিকে ফিরিয়া বলিল, “আপনারও ৰাইরে গেলে উপকারই হবে।” । - মহালক্ষ্মী বলিলেন,"আমার উপকার মাথায় থাক বাছ, ছেলের অস্বখ শুনে অবধি গায়ের রক্ত জল হয়ে গেছে । তাঁকে রেখে যেতে পারলেই আমার ঢের । সাতটা নয়, পাচটা নয়,ঐ গুড়টুকু আমার সম্বল।”বুড়ী ঝি জাসিয়া লতিকাকে বলিল, “একটি খোকা এসে আপনাকে ডাকছে মা ।” जडिक उठांफ़ांडांफ़ि खेटैिब्रा *क्लिञ्च वजिल, “चालक যাই এখন। নাস আমি কাল সকালেই পাঠিয়ে দেব।" মহালক্ষ্মী জিজ্ঞাসা করিলেন, “খোকাটি কে ? তুমি ত বিয়েও করনি - লতিকা কিছু অপ্রস্তুত হইয়া বলিল, “একটি ছেলেকে পালন করেছি, সেই।” আর না দাড়াইয়া সে বাহির হইয়া গেল।” भशनचैौ भूष बँकाँहेर्दा बनिएणन, “७ जब बैडेॉन ছুড়ীদের বিশ্বাস নেই। কার পেটে যে কি থাকে বলা শক্ত ।” জনম্ভের অস্থখ সারিবার কোনো লক্ষণই দেখা গেল না। তাহার ডাক্তারও অবশেষে তাহাঁকে মাস-ছয়ের জন্ত পাহাড়ে চলিয়া ৰাইতে উপদেশ দিলেন। অনন্ত একেবারে ভাণ্ডিয়া পড়িল। রোগ যে তাঁহার কি, অন্ততঃ কিলে যে শেষ পৰ্যন্ত ধাড়াইবে, তাহা সে ७कब्रकय बूक्रिडदें शांब्रिद्यांश्लि ।। ७झ-बरल डांशांब्र नष्करें चवनांन इहेष्व, uरे इथti७ वृङ्काख्रबद्ध थरथा थांकिब्र षोंक्बिां खांशंरक ८षेॉछ बिटख लांजिण । মেঘমালা জাসিয়া বলিল, “দেখ ম বলছিলেন কি, ॐांब घब्रछैiब्र हांeब्रा ८छब्र ८वनै. ८डांभांग्न cनहेशांटम निzब्र cवरठ । उिनि उबू ७षांब्र ७षांब cषांरब्रन, छूमि उ uहे ७क जांब्रशंां८डहे चांझ्।” বনিয়াদী ঘর ২৭৭ SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS আপত্তি করিবার মত জোরও যেন অনন্তের ছিল না । সে শুধু বলিল, “আচ্ছা।” - চাকরবাৰুরকে ডাকিয়া এ ঘরের জিনিষপত্র, আসবাব, সব ওঘরে চালান করিয়া দেওয়া হইল। সকালে মেঘমালা রান্নাঘরে স্বামীর পথ্য তৈয়ারী করিতে ব্যস্ত ছিল। অনন্ত একলা শুইয়া ভাবিতেছিল, আর ক’টা দিন তাহার বাকি আছে কে জানে ? মাতার, স্ত্রীর কি ব্যবস্থা সে করিয়া যাইবে, কে তাহাঁদের দেখিবে ? झठां९ *ांटम्नब्र *८ण कभकिङ झहेंञ्चां मन्त्र छांद्र निष्क চাহিয়া দেখিল। এ কে ? প্রেতমূৰ্ত্তি না মাহব ? মেয়েটিও ঘরে ঢুকিয়া খতমত খাইয়া গিয়াছিল। গে অস্ট্রট স্বরে বলিল, “এ ঘরে মা ছিলেন না ?” অনন্ত বলিল, “হ্যা, কাল বিকেল থেকে জামি এখানে এসেছি । কিন্তু আপনি কে ? আমার চোখের ভুল কিনা জানি না। তুমি কি ললিতা ?” মেয়েটি চোখের চশমাটা খুলিয়া ফেলিয়া বলিল,“এককালে ছিলাম বটে। এখন আমি মিল লতিকা মিত্র, লেঞ্জী ডাক্তার । তোমার মা কোথায় বল। তাকে দেখে যাই ।” অনন্ত বলিল, “কি আশ্চৰ্য্য ! মা তোমায় এতদিন চিনতে পারেন নি ? রোজ ত তুমি তার কাছে জাস্ছ।” লতিকা বলিল, “তিনি কি আমার মুখের দিকে কোনোদিন ভাল করে চেয়েছিলেন ? প্রথম যেদিন তোমাদের ঘরে পা দিলাম, সেদিন কেবল একবার। তারপর ত নাক অবধি ঘোমটা টেনে থাকতাম, কে আমায় দেখতে আসত ? গাল দিতেই তোমার মা ব্যস্ত থাকতেন । তা ছাড়া দশ বছরে মাছুষের চেহারা ঢের বদলায় । চোখেও সৰ্ব্বদা আমি নীল চশমা দিয়ে রাখি ।” এমন সময় বছর আট নয়ের একটি ছেলে ছুটয় ঘরে প্রবেশ করিল, বলিল, “দেখ মা, তুমি কি রকম ভোলা, ব্যাগ ফেলেই চলে এসেছ ।” ললিতা ব্যাগ লইয়া বলিল, “ধা, ষ, সব তাতে সর্দারি ! তোকে কে আসতে বলচে ? বাড়ী ধা।” অনন্ত বাধা দিয়া বলিল, “ওকে থাকতে দাও, একটু ভাল করে দেখি । ললিতা, এ ছেলে কার ?” ললিতা মুখ ফিরাইয়া জানুলা দিয়া বাহিরে চাহিয়া
