পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७झे अक्षण छद्र क८ब्रन । डर्थन चूहांत्रैौग्न जांभक्षुब्रां गंछत्रङि রাজগণের বশ্যতা স্বীকার করিতেন। কিন্তু এই অধীনতার মধ্যে বিশেষ কড়াকড়ি বাকুড়া জেলার জয়পুর গ্রামে প্রাপ্ত লকুলিশ শিবমুষ্টি প্রযুক্ত জে-সি ফ্রেঞ্চের সোঁজস্তে মোগলেরা উড়িষ্যাবিজয় সম্পূর্ণ করে এবং সেই সঙ্গে এই मकल खांब्रशं। छेक्लियाांब्र त्रलङ्कखि झञ्च । भश्विांशज, তমলুক, মানভূম, সিংহভূম ও রায়পুর তখন বিষ্ণুপুর জমিদারীর এলাকায় ছিল। প্রথম দিব্যসিংহ খুৰ্দ্ধার ও সৰ্ব্বেশ্বর ভঞ্জ ময়ূরভঞ্জের রাজা, এইরূপ উল্লেখ থাকাতে বাঞ্চুড়া ঠিক কোন সময়ে উড়িষার অধীন হইয়াছিল তাহা নির্ণয় করা যায় । কিন্তু সপ্তদশ শতাব্দীর শেষ পৰ্য্যস্ত বাকুড় যে উড়িষ্যার অধীন ছিল তাহার চিহ্ন আমর। এখন কেবল মাত্র এই অঞ্চলের মন্দিরের স্থাপত্যে পাই, ভাস্কর্ষ্যে তাহার কোনও আভাস নাই। সেই সময়ে মানভূম ও সিংহভূম বিষ্ণুপুরের রাজাদের অধীন ছিল । তখন পৰ্য্যস্ত এই দুই জেলার কোনো পৃথক সত্তা ছিল না। এই দুই জেলার আদিম অধিবাসীরাও তখন বিষ্ণুপুরের বশ্যতা স্বীকার করিত স্বতরাং বাকুড়ার ভাস্কর্য্যের আলোচনা করিতে গেলে মানভূম এবং সিংহভূমের শিল্পকেও বাদ দেওয়া চলে না। পৃষ্ট্ৰীয় প্রথম সহস্ৰ বৎসরের শেষ কয় শত বৎসর ধরিয়া একটি স্বসভ্য ও শক্তিমান জাতি এই অঞ্চলে স্বাধীন ছিল না। ১৬৯২ খৃষ্টাৰো ভাবে বাস করিত, একথা এখন সকলেই স্বীকার করিয়া থাকেন। বর্তমান বর্বরও আদিম জাতিরা পরে ইহাদিগকে স্থানচ্যুত করিয়া ইহাদের স্থান অধিকার করে। প্রথম শভাব্দী হইতে দ্বাদশ শতাব্দী পৰ্য্যস্ত জৈনধৰ্ম্ম এখানকার প্রধান ধৰ্ম্ম ছিল। এই কারণে বাকুড়া, মানভূম, সিংহভূম, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ময়ূরভঞ্জের উত্তর ভাগে বৌদ্ধ কিংবা হিন্দু মূৰ্ত্তি অপেক্ষ জৈন মূৰ্ত্তিই বেশী দেখা যায়। এই অঞ্চলের ভাস্কৰ্য্যকে দুইটি প্রধান ভাগে বিভক্ত করা যাইতে পারে,--(১) Artistic অথবা মধ্যযুগের, (২) বৰ্ব্বর অথবা আধুনিক । এই দুইটি শ্রেণীবিভাগের অর্থ বুঝিতে হইলে প্রথম পৰ্য্যায়ের শিল্পের আলোচনার পূৰ্ব্বে বাঁকুড়ার আধুনিক ( অথবা বর্বর ) ভাস্করশিল্পের ব্যাখ্যা প্রয়োজন। বাঁকুড়া জেলার জয়পুর গ্রামের কাছে একটি গাছের নীচে সোনামুখীর সিংহমূৰ্ত্তি প্রযুক্ত জে-সি ফ্রেঞ্চেয় সোঁজন্তে একটি লকুলিশ শিবমূৰ্ত্তি আছে। মূৰ্ত্তিটি আধুনিক (১৬••১৮ ••খৃঃ মধ্যে নিৰ্ম্মিত) বলিয়া মনে হয়, কারণ উত্তরপূর্বভারতে লকুলিশের পূজা অতি বিরল। খুব সম্ভবতঃ দ্বাদশ শতাব্দীর পর উহা লোপ পায় ; অন্ততঃ তাহার পর