_ ல் 3 (चछांछ छ८षंब्र छछ, “च्षांभब्रिक aधं८ब्रां८णं चांड' दिख्ठांशं मृडेवा ) । ৰসীর রুটি। ভারভাঙ্গ অঞ্চলের দরিদ্র লোকেরা জামের সময় পথে পথে আঁটি কুড়িয়ে তার ভিতর হ’তে কলী বার করে । পরে তা জলে ভিজিয়ে, রোদে শুকিয়ে ময়দার মত চুর্ণ করে গরম জলে মেখে তা দিয়ে রুটি তৈরি করে খায়। বলে,—ঈষৎ কথায় হ’লেও তা নাকি বেশ স্বস্বাদু। লৰ গল্পৰ । আমের কচি পাতার গুণ,—রুচিকারক এবং কফ ও পিত্তনাশক ( এই প্রবন্ধের ‘আময়িক প্রয়োগে জাম্র" বিভাগ দৃষ্টব্য )। জায়, স্কুল। আম্র-মুল হচ্চে সঙ্কোচক। সেইজন্তে তা জলে সিদ্ধ করে” সেই জল উদরাময় রোগীকে পান করতে দিলে বিশেষ উপকার হয় ( "জাময়িক প্রয়োগে च्षांख' दिखांशं अहेबा) । আমেক্সিক প্রক্সেলগে আণজম ওষুধ হিসেবে জামের অনেক ব্যবহার অাছে। সাধ্যমত তারই এক বহুপরীক্ষিত তালিকা দিতেছি। পাকা আম—১ । মধুর সঙ্গে পাকা আম মিশিয়ে খেলে ক্ষয়রোগ, প্লীহা, বাত, শ্লেষ্মা প্রভৃতি অনেক প্রকার রোগে উপকার পাওয়া যায় । ২। থিয়ের সঙ্গে পাকা অাম মিশিয়ে খেলে বাত ও পিত্ত নষ্ট হয় এবং হজম-শক্তি, বল ও কাস্তি বৃদ্ধি ঘটে। ৩ । ছুখ দিয়ে পাক আম বাত-পিত্তাদি রোগে হিতকারী। - ৰণচ জাম—৪ । ( টোটকা) কিছু কচি আম শুকিয়ে বাড়ীতে রেখে দেওয়া ভাল । উদরাময় রোগে প্রবাসী—ফাঙ্কন, ১৩৩৬ [ २ॐत छोण, २ब्र थ७ শিশুদের এই কচি জামের কাথ পান করতে দিলে ছ'ভিন দিনেই উপকার পাওয়া যায় (পরীক্ষিত) । ৫ । ইউরোপীয় চিকিৎসকের বলেন,—কচি আম চক্ষু-প্রদাহে, কণ্ডুরোগে এবং ইপিানী কালিতে বিশেষ উপকারী । জাগের কলী—৬ । আমের কপী জলে সিদ্ধ করে’ cगझे जल थांeब्रांटल खेनब्रांभम्र नडे झञ्च । ৭ । ইউরোপীয় চিকিৎসকেরা আমের কলী, শুঠ এবং কাচা বেল একসঙ্গে সিদ্ধ করে” রক্তামাশয় এবং উদরাময় রোগে ব্যবস্থা করে” বিলক্ষণ উপকার পেয়েছেন । ৮ । ( টোটকা )—নাক দিয়ে রক্তস্রাব হ’লে কলীর রসের নাস নিলে অবিলম্বে রক্ত বন্ধ হয় ( পরীক্ষিত ) ৷ ৯ । ইণ্ডিয়ান ফারমাকোপিয়াতে লেখা আছে, আমের কীতে প্রচুর পরিমাণে অন্নসার (gallic acid) থাকায় এতে কৃমি নষ্ট হয়, এবং বাধক ও অশরোগে এর কাথ পান ক’ৱলে উপকার হয় । - ১০ । বৈদ্য রাজবল্লভীর মতে এতে তৃষ্ণা, সর্দি, এবং अठिनान्त्र नष्ट ठूद्ध । ১১ । ইউরোপীয় চিকিৎসাশাস্ত্রের মতে, কচি আমের কসী চক্ষু-প্রদাহে, কণ্ডুরোগে এবং হাপানি কাসিতে বিশেষ উপকারী। আমেঞ্চ কচি পাতা—১২ । আমের কচি পাতার সঙ্কোচক গুণ থাকায়, তা সিদ্ধ করে সেই জল খাওয়ালে উদরাময় ভাল হয় । জামের মূল—১৩ । আমের কচি পাতার মত আমের মূলেরও সঙ্কোচক গুণ আছে।
