পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] বিবিধ প্রসঙ্গ গভর্ণমেণ্টের নীতি ዓ¢ው ब्रांनिब्र चलांब चांटरू ७रूथ भांधब्रां रुणि न, किरू ७हे ছঃখ, দারিদ্র্য ও গ্লানি সম্বন্ধে যতটুকু অসহিষ্ণুতা থাকিলে चांशबा डांशंब बिक्ररु भाषा छूनिश भाफांश्डांय এবং তাহার প্রতীকার চেষ্টা করিতে উষ্ঠত হইতাম, সেই অসহিষ্ণুতা আমাদের দেশের সকল অবস্থার, সকল শ্রেণীর লোকের মনে জাগিয়াছে কি ? আমাদের মনে হয় ১৯১৯ হুইতে ১৯২২ পৰ্য্যন্ত দেশের অনেকটা সেইরূপ মানসিক অবস্থা ছিল। তখন চার*ॉiछछि कांब्रप्नब्र छछ जांभांटनग्न छांउँौञ्च छैौबटन uककै। অসাধারণ চাঞ্চল্য দেখা দিয়াছিল। সেই কারণগুলি এখন আর বর্তমান নাই । সেই চার-পাচটি কারণ এই – (১) হঠাৎ জিনিষপত্রের দাম বাড়িয়া ধাওয়াতে আর্থিক অসচ্ছলতাবৃদ্ধি, (২) তুরষ্কের স্বলতান ও খলিফার প্রতি অবমাননার জন্ত মুসলমান সম্প্রদায়ের অসন্তোষ, (৩) যুদ্ধগ্রন্থাগত গৈম্ভ ও মজুরদের দাবী ও আত্মপ্রত্যয়, (৪) রুবিয়া, জাৰ্শ্বেনী ও ইয়ুরোপের জন্তাগু দেশে পুরাতন শাসনপ্রণালীর অবসানের ফলে সমস্ত পৃথিবী জুড়িয়া একটা নুতন যুগের জাশ ও বিপ্লববাদের সাড়া, (৫) মিত্রশক্তিবর্গের স্বার্থপ্রণোদিত প্রচারকার্ধ্যের ফলে জাতীয়তাবোধের উদ্বোধন, (৬) অমৃতসর ও পঞ্জাবের নৃশংস দমননীতির ফলে অসহ অপমানের গ্লানি। এখন দেশের অবস্থা অনেকটা স্বাভাবিক। শুধু একটা জিনিষ তখন ঠিক বর্তমান রূপ ধরিয়া দেখা দেয় নাই, সে যুবকআন্দোলন। কিন্তু যুবক-আন্দোলনের যতই শক্তি থাকুক তাঁহাকে সমগ্র দেশের কৃষক ও শ্রমজীবীর চাঞ্চল্যের সঙ্গে তুলনা করা চলে না । গভর্ণমেণ্টের নীতি গভর্ণমেণ্ট যে ধীরে ধীরে জাতীয় আন্দোলনের নেতাদিগকে রাজদ্রোহমূলক অতিব্যাপক আইনের মধ্যে ফেলিয়া জেলে পূরিবেন তাহ আমরা যুক্ত স্বভাষ বন্ধ-প্রমুখ কংগ্রেস-কৰ্ম্মীদের কঠিন শাস্তি দেখিয়াই বুঝিতে পারিতেছি।. স্বভাষ বাবুর ষে পথে গিয়াছেন সে পথে এখনও অনেককে যাইতে হইবে, এবং चाषब्रा चांना कब्रि, cनटल छैiशानब्र बृहेखि चश्नइन করিবার লোকের অভাব হুইবে না। কিন্তু গভর্ণমেণ্টও ষে ঝোকের মাথায় কিছু করিয়া দেশে একটা खेरख्झना श्रृंडेच्न अरुणग्न टिक्न ७ोश्। अर्थाप्नम्न মনে হয় না । রাউণ্ড টেবিল কনফারেন্সের প্রস্তাবের ফলে দেশের জনমতে একটা ভেদ-স্বষ্টি হওয়ার ফলে গভর্ণমেণ্ট এখন বেশ একটু খুলী আছেন। তাহদের ট্রই সন্তোষ বড়লাটের বক্তৃতায়, স্তর ম্যালকম হেলীয় বক্তৃতায়, এবং ইয়ুরোপীয় এসোশিয়েশনের বাৎসরিক ভোজের দিনে বাংলার গভর্ণরের বক্তৃতায় প্রকাশ পাইয়াছে। স্তর ষ্ট্যান্‌লী জ্যাক্সন তাহার বক্তৃতার এক স্থলে বলিয়াছেন যে, কংগ্রেসের মতকেই ভারতবর্ষের মত বলিয়া গ্রহণ করিবার কোন হেতু নাই। রাজনৈতিক ব্যাপারে যাহারা মধ্যপন্থী র্তাহারা, চরমপন্থীরা যে পথ অবলম্বন করিয়াছে তাহার মূঢ়তা বুঝিতে পারিয়াছেন। তাহারা বুঝিতে পারিয়াছেন, যে, চরমপন্থীরা যে সব উন্মত্তের মত প্রস্তাব করিয়াছে, তাহা যদি বিনা বাধায় মানিয়া লণ্ডয়া যায় তাহা হইলে যে কেবলমাত্র দেশের রাজনৈতিক উন্নতির পথে বাধা জাসিয়া পড়িবে তাঙ্গাই নয়, দেশের শাস্তিও নষ্ট হুইবে । চারিদিকেই লক্ষণ দেখিতেছি, যে, মধ্যপন্থীরা এতদিন নীরব ও নিশ্চল থাকার পর এতদিনে জাগিয়া উঠিয়াছেন," ইত্যাদি । স্বতরাং গভর্ণমেণ্ট আপাততঃ কোনও চগুনীতি অবলম্বন করিবেন না। কিন্তু তাহারা ষে আইন-অমান্ত আন্দোলনও সহ করিবেন না একথাও তাহারা স্পষ্টভাষায় বলিয়াছেন। এ-বিষয়ে অন্ত কাহারও উক্তি উদ্ধৃত না করিয়া বড়লাটের বকৃত হইতে কয়েকটি কথা উদ্ধৃত করিলেই যথেষ্ট হইবে। awaii; aftecsa, “But it is no less incumbent upon me to make it plain that I shall discharge to the full the responsibility resting upon myself and upon my Government for the effective maintenance of laws, authority, and for the preservation of law and order.” এই সঙ্কল্প যে কেবলমাত্র বড়লাটের, তাহাই নয়ণ