পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] ন হইয়া জাৰ্ম্মান সাহিত্যিক সত্যের রূপকেই প্রত্যক্ষ করিতে চাহেন—ইহাই তাহাদের সৌন্দর্য্য-সাধনার মৰ্ম্মকথা । সৌন্দয্য-তত্ত্বের শাস্ত্র প্রায় জাৰ্ম্মেণীতেই গত পঞ্চাশ বৎসরে উদ্ভাবিত হইয়াছে। এপন ও জাৰ্ম্মেণীতে তাঙ্গার আলোচনা বা গবেষণা হ্রাস পায় নাষ্ট , কাণ্টের স্বদেশীয়গণ নিছক তত্ত্বালোচনার দিকে ৪ এপন পয্যন্ত তাহাদের প্রতিষ্ঠা অক্ষুন্ন রাপিয়াছেন। সৌন্দযোপলব্ধির ক্ষেত্রে জাৰ্ম্মেণীতে যুদ্ধপূৰ্ব্বে যে নব্যতম ‘আইনফিউলুঙ, বা ‘এমপথি’ ( অল্প ভুভি-যোগ । বাদ প্রতিপাদিত হষ্টয়াছিল, এখনও তাঙ্গারই বিচার ও বিশ্লেষণ চলিতেছে । ইঙ্গার মূল কথা অনেকট। এই যে শিল্পমষ্টির মধ্যে আমাদের হৃদয়াবেগ অল্প প্রবিষ্ট হয় বলিয়াই আমর। আনন্দ বা রসাস্বাদন করিতে পারি ; এই রসাস্বাদনে ল। আনন্দে মামাদের হৃদয়বেগ পরিতৃপ্ত হয়, কিন্তু এই রসের স্বরূপ ব। আস্বাদ কোনো বিশেস শিল্প-নিদর্শনের প্রকাশিত রূপের উপরেই নির্ভর করে-- তাঙ্গার বাঙ্গিরে বা তাঙ্কা ছাড়াইয় এইরূপ রসাস্বাদনের উপায় নাই । অর্থাং আস্বাদন অনেকাংশেষ্ট রসিকের চিত্ত্বের ধৰ্ম্ম— ‘সাবজেক্টভ', –কিন্তু আবার শিল্পের বিশেষ রূপটির % ইঙ্গ। গুণ,—অতএব ‘অবজেকটিভ ও । বৰ্ত্তমান সৌন্দযা স্তত্ত্বালোচনা প্রধানত ষ্টতার উপরষ্ঠ প্রতিষ্ঠিত । রসবিচার ছাড়া নিছক রূপের দিক হইতেও সৌন্দৰ্য্যন্তত্বের বহুল পরিমাণে আলোচনা হইতেছে । এই দিক হক্টতে মিউনিকের কূট ভুলফের প্রকাশিত গ্রন্থমাল ও প্রপিলেয়েন শিল্প নিদর্শনের গ্রন্থাবলী জাৰ্ম্মণীর শিল্প-চর্চার ও শিল্পপূজার বিস্ময়াবহ উপহার । সত্য বটে, নিছক কঠিন্তে ফরাসী জাতিষ্ট অগ্রণী ; কিন্তু জাৰ্ম্মাণ শিল্পীর শক্তিও তলে, এক্ত অবজ্ঞেয় নঙ্গে । তাই। ছাড়া তত্ত্বালোচনায় সমস্ত জাতির মনে এতট রুচিবোধ জাগিয়াছে যে, জাৰ্ম্মাণীর প্রস্থত শিল্পদ্রব্যজাতের মধ্যে প্রযুক্ত শিল্পের যেরূপ উৎকৰ্ষ লক্ষিত হয় তাঙ্গ আর কোনো জাতিষ্ট আয়ত্ত করিতে পারে নাষ্ট । ( t ) * যুদ্ধশেষের জাৰ্ম্মেণীতে পুরাতন জাৰ্ম্মেণীর অনেক জিনিষই পরিত্যাগের প্রয়োজন স্পষ্ট হইয়া উঠিয়াছে । বর্তমান জাৰ্ম্মেণীর চিন্তাধারা SMAMS SSAAAAS AAAAA AL AA A AAAAA AAAA AAAA AAAATTTT CAMMMAM MA AALS T Գե-Գ আধুনিক জাৰ্ম্মাণ শিক্ষাপদ্ধতি ও জাৰ্ম্মাণ যুবকান্দোলন সেই পুরাতনকেই পরিভাগের চেষ্টা । পুরাতন জাৰ্ম্মেণীর শিক্ষাপদ্ধতি পুথিবীর সর্ষপঞ্জাঞ্জির নিকট বিস্ময় ও ভয়ের বস্থ ছিল । উচ্চার ভিত্তি ছিল ক্ষান্ত্রধৰ্ম্ম, তাই জাৰ্ম্মাণ ছাত্রের জীবন গড়িয়া উঠিয়াছিল কঠোর সামরিক শুশ্বলায় বা সৈনিকের মনোবৃত্ত্বির চেতনাঙ্গীন আদর্শে । এষ্ট আদশ যেমন কায্যকরী তেমনি ভয়ঙ্কর ৷ আবার যখন এষ্ট আদর্শ পুসিয়া মায় তপন এই সব শুঙ্গুল-কবলিত মাশুল শুঙ্খলিত অসহায় জীল হইয়। দাড়ায়, একেবারে কলের মাতুয় হয় । এষ্ট প্রথার বিরূদ্ধে লি*োg শুরু হইয়াছে অনেকদিন । ১৯১১ সনে কাল ফিশরের লাক্তিস্থা স্থাপঞ্জী BBBBB SBBBBSS tBB BB gKS kBBB BBBBS S BBBBS BBB BTg KBBB জীবন মাপন ও স্বাধীন চিত্তবিকাশের দাল উঠে । যুদ্ধান্থে এই দাবী একেবারে কাগো পরিণত BBBB BBB BBBBS BBB BBB BSBBB yBBBDD BBB BCGK BYKSTkS BBB BBB ..ভদ গাছে, কিন্তু আদর্শ এক । BBB BSBB KK B gSSSBBBB BBB BBBBB উদাসীন, তাহার প্রপান আশুরাগ রাষ্ট্রনৈতিক ও অর্থ িৈত্রক প্রচেষ্টায় । ‘উড়ে। পার্থী’র সমাজু ১৯১৩ বিকশিত হক্টছেছিল তাঙ্গাতে রাষ্ট্রনীতির প্রস্থি ঔদাসীগষ্ট লক্ষিত তইও । সেকালের যুবকচিন্তু সমাজের লৌহমিগড়, রাষ্ট্রপূঞ্জ, গণত্ৰ-আভিজাত্তোর মা দৃশ্বর প্র ভুতির প্রন্থি বিরূপ গুইয়। ধরণীর সহিত মিলিড়ান্তর যোগাযোগ সাপলে উদ্যোগী হুইয়াছিল। তখনকার যুগ যৌবনান্দোলনের স্বপ্নময় রোমাণ্টিসিজমের যুগ । তপন দলে দলে জাৰ্ম্মাণ যুবক সঙ্গর ছাড়িয়া ‘গ্রামছাড়া রাঙা মাটির’ পথের পরে লুটাঙ্গয়৷ পড়িতে গিয়াছে- -দর অরণ্যে, পাঙ্গাড়ে, নিধন পল্লীতে ঘূরিয়া ঘুরিয়া তাঙ্গার মাটির সঠিত নিজেদের পরিচিত করিয়াছে, পল্লীবাসীর সহজ প্রাণের, সঙ্গজ গানের, সঙ্কল্প জীবনের সঙ্গে নিজেদের জীবন মিশাইয়। সেই সভ্যত; নিপীড়িত জীবনকে সহজস্বরে লাধিয়াছে । সেই যুগেষ্ট জাৰ্ম্মাণ পত্নীগতের উদ্ধার ও জনসমাজে তাঙ্গার প্রবর্তন শুরু হইল। তারপরে আসিল যুদ্ধ—“উড়ে, পাৰ্গা যেন সেষ্ট পমা স্থ মেরূপে ।