পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] জানলার গরাদের ওপর তার সমস্ত শরীরটা চেপে স্থিরদৃষ্টিতে স্বমুখের পানে চেয়ে দ্বাড়িয়ে রয়েছে! দেহের উর্দ্ধভাগ থেকে বসন খসে গেছে, আর আলুলায়িত কেশের স্তবক বুকে মুখে বাহুমূলে নিবিড়ভাবে বিলম্বিত । আমার মনে হ’ল শরীরের সমস্ত বন্ধনী ছিড়ে একটা চীৎকার ক’রে উঠি। কি করতাম জানি না, কিন্তু এই সময় নৈশ আকাশকে দীর্ণ করে একটা বুক ভাঙ। স্বর * ॐल-*झांझे भी !' আমি সঙ্গে সঙ্গে একটা ‘ও’ করে আ ওয়াজ ক’রে উঠেছিলাম মনে পড়ে।. তারপর ঘরের কপাট খুললাম— বারানা দিয়ে সিড়ি বেয়ে নীচে নমিলাম । বাগান অতিক্রম করে ফটক খুলে বেরুব-কাধে একট। শীতল স্পর্শে চকিত হয়ে ফিরে চাইতেই দেখলাম—ড়াঙ্কার । বললেন, “কোথায় ধাচ্ছ ?” “ওদের বাড়ীতে। এই মাত্র “ধাঃ ম!’ করে সাড়া দিলে ; আমি যাচ্ছি দেপিয়ে দিতে।” —“তুমি দেখেছ ? —“স্পষ্ট,—এত স্পষ্ট আমিও কথন ও দেখিনি ।” “বেশ ফের ; আগে আমায় দেখা ও ; তারপর নয় ফুঞ্জনেই যাব ।” ফিরে এসে আমার জানলার সামনে ধাড়ালাম। . আমি সপ্তপণে বললাম, “ঐ—জানলায় দেখ ।” 哆 ডাক্তার একটু বিমূঢ়ভাবে চেয়ে দাড়িয়ে রইলেন। তারপর মাথাটা হেলিয়ে দুলিয়ুে নিরীক্ষণ করতে লাগলেন। শেষে স্থির হয়ে আমার কাধে হাত দিয়ে বললেন, আশা Ե-Հֆ "এদিককার জানলাটার ওপর একটা লত। বুকে পড়েছে ; —আর ওরই মুখোমুখি, ঘরের ওদিককার জানগাটাও খোলু আছে,-দেখতে পাচ্চ ?” و هه إ ت ج stfaf3ية আমি সেদিকে না চেয়েই বললাম, "পাচ্ছি ।" *অস্তমান পূর্ণিমার চাদটী আকারে প্রকাগু হ'য়ে ওদিকের ঐ থোলা জানলার সামনসামনি .. ” আমি অধৈর্য্যভাবে বলে উঠলাম, "ডাগুণর, ঙোমার হাতে ধরছি তোমার তর্কের হাত থেকে আমাদের রেহাট দাও, অস্তুতঃ এই রাতট। ।-- ঐ ৭ে:ণ—আবার সেই আ৪য়াজ ! — আমায়ু একটু মুক্তি দা গু—এস তামার তর্ক শুমচি ...ঐ দেথ- এখনও ঠায় সেষ্ট ভাবে .." কথাট; শেষ হবার পূর্দেষ্ট একট। গাঢ় ছায়া সমস্ত জোংক্ষার্টাকে মপ্লিম ক'রে মিলে । সঙ্গে সঙ্গে সেই প্রদীপ্ত রুপ-শিখা যেন মিঙে বিলীন হ'য়ে গেল—আমি বুঝলাম--চিরতরেই••• “ধা:–ছাৰুণর ” আমি চীৎকার ক’রে উx;াম | হ’য়ে পড়েছিলাম । বলে &া স্থার বললেন – সঙ্গে সঙ্গেই নাকি অচৈতন্য পরের দিন প্রায় ন’টার সময় বন্ধু এসে বললেন, "চল,” .rz1q cosizitu ••*š livelitor surounilings-o নিয়ে যাব ; ক্রমশঃ সওয়াতে হবে কিনা। বাড়ী ঠিক ক’রে এসেছি হাজরা রোণ্ডে । কিন্ত বা আমাদের এত হাঙ্গাম ? খাগুয়া-দা দুখ ক’রে দুপুরের আগেই বেরিরে পড়ব ভাবছি ।