পাতা:বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস (ব্রাহ্মণ কাণ্ড, প্রথমাংশ).djvu/৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3bo बाञत्व जॉडौम्न शडिशन বৃষভ, ত্রিশূল ও ব্যাঘ্ৰচৰ্ম্মধারী শিবমূৰ্ত্তি থাকায় তিনি যে শিবভক্ত বা শৈব ছিলেন, তাছাত্তে সন্দেহ নাই। র্তাহার উত্তরাধিকারী ( অবশ্য ভিন্নবংশসস্তৃত ) কণিঙ্কের মুদ্রায় সর্বপ্রথম ধ্যানী বুদ্ধমূৰ্ত্তি দৃষ্ট হয়। এদিকে র্তাহার উত্তরাধিকারিগণের মুদ্রায় ‘স্কন্দো’, ‘মহাসেনে', 'কোমারো’, ‘বিসাগো’ ও ‘ওএশো’ বা ঐশ নাম ও শুদেবমূৰ্ত্তি পাওয়া যায়। ঐ শব্দগুলি যে ঈশপুত্র কাৰ্ত্তিকেয়ের নামান্তর তাহ সকলেই স্বীকার করিবেন । ঐ সকল নাম ও দেবমূৰ্ত্তি যে আমাদিগের পুবাণ হইতে গৃহীত হইয়াছে, তাহ বলা বাহুল । ঐ সকল শকরাজগণের মুদ্রাপরি চিহ্নিত রাজগণের যেরূপ বেশভূষা আছে, তাহা মুদ্রাতত্ত্ববিৎগণ সকলেই একবাক্যে তুর্কী বা মোগল বেশভূষা বলিয়া ঘোষণা করিয়াছেন। * কোন কোন পুরাবিদের বিশ্বাস যে শকসম্রাট, কণিক্ষের সময়ই শাকদ্বীপী ব্রাহ্মণগণ ভারতে আগমন করেন, কিন্তু আমরা দেখাইয়াছি যে মিত্রোপাসক ' শাকদ্বীপী ব্রাহ্মণগণ তাহারও বহুপূর্বে ভারতে আসিয়া এখানে ব্রাহ্মণ বলিয়৷ পরিচিত হইয়াছিলেন । তবে শকাধিকারকালে তাহার স্ব স্ব প্রভুত্ব বিস্তারে বিশেয সমর্থ হইয়াছিলেন,সন্দেহ নাই। অদ্যাপি রাজপুতনা হইতে বঙ্গের পূর্বসীমা এবং বিন্ধ্যাদ্রির উত্তরাংশ হইতে হিমালয় পৰ্য্যন্ত নানা স্থানে এই শাকদ্বীপী ব্রাহ্মণের বাস রহিয়াছে ই মাড়বার রাজ্যে ইহার সেবক বা ভোজক নামে সাধারণে পরিচিত, কিন্তু সকলেই শাকদ্বীপী বলিয়া স্ব স্ব পরিচয় দিয়া থাকেন। অনেকেই ওস্বাল শ্রাবকদিগের পৌরোহিত্য করেন, সকলেরই গৃহে স্বৰ্য্যমূৰ্ত্তি আছে।” পুষ্করের পরাশর ব্রাহ্মণেরও পূর্বে সেবক বা শাকদ্বীপী ব্রাহ্মণ বলিয়া পরিচিত ছিল । রাজপুতনার সেবক ব্রাহ্মণের বলিয়া থাকেন যে র্তাহীদের স্বজাতিগণ পূৰ্ব্বদেশে "শাকদ্বীপী, দক্ষিণে সীতাপত্রী, দিল্লী ও আগরার নিকট পাণ্ডে' নামে পরিচিত। হিমালয়স্থ জগদীশ ও জ্বালামুখীর মন্দিরের পুরোহিতগণ সকলেই শাকদ্বীপী ব্রাহ্মণ ।” ~. - উত্তরের শকনরপতিগণ প্রথমে ধাৰ্ম্মিক’ বা বৌদ্ধধৰ্ম্মাবলম্বী বলিয়া পরিচিত হইয়াছেন এবং তাহারা নিজে ও শঙ্করাঙ্গীগণ অনেকে স্তুপ, ধৰ্ম্মচক্র প্রভৃতি (3) D. R. Bhandarkar in 1ndian Antiquary, Vol XL, p. 18. S0S DDD DDD DDDBS BBBBgS ttB BBS BDBB BBtBBBtYYS (०) cषषभूब ब्राछाक थानम्शनाबी ( *४००) ७द्र १७, ७१• १ः । (*) Indian Antiquary, Vol. XL, p. 19.