পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্দশ খণ্ড.djvu/১৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মন্ত্র [ ১৪১ } মন্ত্ৰ মন্ত্রবিষয়ে কোন দোষ নাই। ইং কোলীক্ষাপর, অর্থাৎ কেীলfচারবিহিত দীক্ষাতে পিতার নিকটে ও মন্ত্র গ্রহণ করিতে পারে। মন্ত্রবিবেচনায় পিতা জ্ঞানী জ্যেষ্ঠপুত্রকে মন্ত্রপ্রদান করিতে পারেন । গঙ্গা, কাশী প্রভূতি মহাতীর্থে এবং চন্দ্রস্বৰ্য্যগ্রহণকালে মন্ত্রগ্রহণে কোন দোষবিচার নাই । *নিবীৰ্য্যঞ্চ পিতুম জং শৈৰে শাক্ৰে ন দুষ্যতি । ইতি বচনং কোলিকমন্ত্রদীগণপরী, অত্র হেতু যোগিনীভয়ে,-—শক্ত্যাদিবিদ্যামধিকৃত্য দীক্ষানিষেধাৎ, ধৰা শাক্তে তারাদিবিদ্যায়tং মৎস্তস্থক্তে তথা প্রতিপাদনাৎ, তথাচ নিজকুলতিলকায় জ্যেষ্ঠ পুত্রায় দদ্যাদিত্যাদি।” *মুস্ত্রোবিমুষ্য দান্তব্যে জ্যেষ্ঠপুত্রায় ধীমতে । মহাভীর্থে উপরাগে সতি সৰ্ব্বত্ৰ ন দোষ ॥” ( তন্ত্রসার ) স্বপ্নলব্ধ ও স্ত্রীপ্রদত্ত মন্ত্র পুনৰ্ব্বার সংস্কার করিলেই শুদ্ধ হয়। সাধবী, সদাচারতৎপর, গুরুভক্ত, জিতেন্দ্রিয়া, সৰ্ব্বমন্ত্রার্থতত্ত্বজ্ঞা ও মশলা, এই সকল গুণযুক্ত স্ত্রীর নিকটও মন্ত্র গ্রহণ করা যাইতে পারে, কিন্তু বিধবা স্ত্রী উক্ত গুণশালিনী হইলে ও তাহার নিকট মন্ত্রগ্রহণ করিতে নাই। স্ত্রীগুরুর নিকট মন্ত্রগ্রহণে শুভ ফল হয়, বিশেষতঃ মাতা* নিকট মন্ত্রগ্রহণ করিলে অষ্টগুণ ফললাম্ভ হইয় থাকে। যে স্থলে স্ত্রীগুরু নিষিদ্ধ হইয়াছে, তাহা বিধবাপর বুঝিতে হইবে, নচেৎ স্ত্রীমাত্রই মন্ত্র গ্রহণে নিষিদ্ধ নহে। “স্বপ্নলব্ধং স্ক্রিয়া দত্তং সংস্কারেশৈব শুধ্যতি । যাধৰী চৈব সদাচার গুরুভক্ত জিতেন্দ্ৰিয় । সৰ্ব্বমন্ত্রার্থতত্ত্বজ্ঞ। স্বশীল পূজনে রত ॥ গুরুযোগ্য ভৰেং স হি বিধবা পরিবর্জিত। ন্ত্রিয়া দীক্ষা শুভ প্রোক্ত মাতুশ্চাষ্টগুণা: স্বতাঃ ॥ ৰস্তুতপ্ত স্ত্রীপদং বিধবাপরং” ( তন্ত্রসার ) যত্নপূর্বক গুরুর নিকট মন্ত্রদীক্ষা গ্রহণ করিতে হয়।—মন্ত্র গ্রহণ ন করিলে দপ-পূজাদি সকলই বিফল হয়, অতএব প্রথমে দীক্ষা গ্রহণ করিবে। দীক্ষার মানবের দিব্য জ্ঞান জন্মে এবং পাপরাশি ক্ষয় হয়, ব্রহ্মচর্য্যাদি সকল আশ্রমেই দীক্ষার আবগুক, এই বিশ্বসংসার সমস্তই দীক্ষামূল, দীক্ষা ব্যতীত এই জগতের কোন কাৰ্য্যই হয় না। জপ, তপস্ত প্রভৃতি সমস্ত कार्षीहे नौकांद्र खेगब्र निर्डब्र क८ब्र । भजघैौभिठ रुहेब्र ८ग ८कांन আশ্রমেই থাকুন না কেন, সৰ্ব্বত্রই তাহার কার্য্য সিদ্ধ হইবে। चौकिङ वासि मन्त्रप्श्वब्र गच्न ८षाब्रङग्न मग्नएक गमन कप्द्र। अइनौकादिशैन दाखिन्ब्र निनाळ्रु पूब श्ब ना । दक् ि¢कह শুকুর নিকট মন্ত্রগ্রহণ না করিয়া পুস্তকাদিशृ षडंबश्१ हंब्र, ङीष्। श्रॆणि खांशi॥ मङ्गश् इङ्ग ५ब् ग्रश्व मदखtब्र७,ठांशद्र भूखि रुग्न न । अङ५द गए४क्रब्र निशं মন্ত্রগ্রহণ করাই অবস্তকৰ্ত্তব্য। পূৰ্ব্বেই বলা হইছে, ব্রাহ্মণ ব্রাহ্মণাদি চারি বর্ণকেই মন্ত্র দিবেন। দ্বিজাতিকে মন্ত্র দিলে ব্রাহ্মণ সকল পাপ হইতে মুক্ত হয়।

  • cषां प्रछांड़ि दिछांठि८छा प्रशमङ्ग१ भtइश्वग्नि । ল মুক্তঃ সৰ্ব্বপাপেভ্যামোদতে ব্রহ্মসন্নিধে ॥” (রুত্ৰৰামল) ক্ষত্রিয়াদি বর্ণত্রয়, যদি উপযুক্ত ব্ৰাহ্মণ গুরু না পান, তাহা হইলে পূৰ্ব্বোক্ত গুণসম্পন্ন ক্ষত্রিয়গুরুর নিকট মন্ত্রগ্রহণ করিতে পারেন। বৈপ্ত এবং শূদ্র বৈপ্ত সদগুরুর নিকট মন্ত্ৰ লইত্তে পারেন। কিন্তু পূদ্র কখন পূদ্রকে মন্ত্র দিবেন না । শূদ্র শূদ্রকে মন্ত্র দিলে উভয়েরই নরক হয়। এই লিয়ম কলিকাল ভিন্ন অন্ত যুগের জন্ত । কলিতে একমাত্র ব্ৰাহ্মণই চারি বর্ণের মন্ত্রপাত ; ব্রাহ্মণ ভিন্ন আর কাছারও

মন্ত্র দ্বিবার অধিকার নাই । “চতুর্ণং বর্ণীনাং মন্ত্রনানে ব্রাহ্মণ এবাধিকারী। অত্রাঙ্গুলোম্যেন ক্ষত্ৰিয়বৈহুয়ােরপি গুরুত্বং, তথাচ ভুবনেশ্বরীতন্ত্রে প্রথমপটলে— ব্রাহ্মণ: সৰ্ব্বকালজ্ঞ: কুৰ্য্যাৎ সৰ্ব্বেস্বমুগ্ৰহম্। তদভাবে দ্বিজশ্রেষ্ঠ শাস্তাত্মা ভগবন্ময়ঃ ॥ ক্ষত্রবিটুপূদ্রজাতীনাং ক্ষত্রিয়োহমুগ্ৰছে ক্ষমঃ। ক্ষত্রিয়স্তাপি চ গুরোরভাবাদীদৃশো যদি । বৈশু: স্তাণ্ডেন কাৰ্য্যশ্চ পূত্রে নিত্যমন্ত্রগ্রন্থঃ ॥ পূদ্রঃ পূদ্রমুখাৎ শ্ৰীৰ বিস্তাং বা মন্ত্রমুত্তমম্। গৃহীত্ব নরকং বাতি দুঃখং প্রাপ্নোতি নিত্যশ: ॥” কুলাৰ্ণৰ মতে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশু ও পুত্রভেদে মন্ত্রও চারি প্রকার । গুরু মন্ত্র দিবার সময়, অমুলোমক্রমে দিবেন, কখন @iडि८णांमङ्गtभ निtदन न । भांब्रांरौज भञ उांक्र*छांउँौब्र, প্রবীজ ক্ষত্রিয়, কামবীজ বৈশু, এবং বাগ ভববীজ শূদ্র জাতীয়। এই চতুৰ্বাজপুন্ত ৰে মন্ত্র তাহার নাম পৌলস্ত্য। গুরু মন্ত্র দানকালে ব্রাহ্মণকে চতুর্বজযুক্ত, ক্ষত্রিয়কে ত্রিীজ, বৈশুকে দ্বিবীজ এবং শূদ্রকে এক ৰীজযুক্তমন্ত্র প্রদান করিবেন। “অৰ্থ মন্ত্রাণীং ব্রাহ্মণক্ষত্রিয়াদিভেম্বঃ, কুলাগবে— ব্রাহ্মণঃ ক্ষত্রিয়ে বৈগু: পূদ্রো ভবতি বৈ মমুঃ । অমুলোমেন দেয়ঃ স্তাং প্রতিলোমেন ন কচিৎ ॥ স্বায়াবীজং ব্রাহ্মণঃ তাৎ ঐ বীজং ক্ষত্ৰিয়: স্মৃতম্। কাষধীজং ভবেদ্বৈঙ্গে বাগড়বং শূদ্র ঈরিতম্ ॥ চতুৰীজপরিত্যক্তে মন্ত্র পৌলস্ত্যসংঙ্গকঃ। চতুৰীজং ব্রাহ্মণানাং ক্ষত্রিয়াণাং ত্রিবাদক। বীজস্বয়ত্ত বৈপ্তানাং শূদ্ৰাণামেকৰাজক..."