পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্দশ খণ্ড.djvu/১৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মন্ত্র I see 1 哆 মন্ত্রকৃৎ अडान করতে করিতে ক্রমশঃ বহুবিধ নাদ শুনিতে পাইবে। | মন্ত্র অভিহিত হইয়াছে। সেই মন্ত্রে তাহাদিগের পূজা প্রথমে মত্ত ভৃঙ্গানাদ, পরে বীণাধানি, বংশীধ্বনি প্রভৃতি | করিতে হয়। • e বহুবিধ ধ্বনি শ্রত হইয়া থাকে । এইরূপ অভ্যাস করিলে সংসারের অজ্ঞানান্ধকার বিদূরিত হয় এবং হিংসঃ’লক্ষণ অব্যয় জ্ঞান প্রকাশমান হইয়া থাকে। বিন্দু ও বিসর্গ পুরুষ ও প্রকৃতস্বরূপ। এই পুরুষপ্রকৃতি হইতে "হংসঃ’ উৎপন্ন झझेब्रादह । ইং’ এই বর্ণটা পুরুষ, এবং ‘সঃ’ এই বর্ণটা প্রকৃত্তি। “হুংসঃ’ ইহার নাম অজপা, বীজমন্ত্রাদি দ্বারা সৰ্ব্বদ ইহার উপাসনা করেন। যে সময় সাধক প্রকৃতিপুরুষকে আপনার নিত্য আশ্রয় মনে করিয়া একাতাবাপন্ন হন, তখন ঐ ‘হংসঃ’ সোহহং রূপে পরিণত হয়। পরে মূৰ্ত্তিস্বরূপ সকার ও হকার লোপ করিয়া পূৰ্ব্বরূপ সন্ধি করিলে ‘ও’ এই পদ হয়। এই সময় সাধক পরমানন্দময়, নিত্যচৈতন্যস্বরূপ সেই প্রণবকে আত্মা হহঁতে অভিন্নরূপে ভাবনা করিবেন। এই সময় যোগিগণ আত্মনিষ্ঠ হইয়। জামায়বাক্যের অগোচর, আদ্য, আত্মস্বরূপ, ও আনন্দরসসাগর প্রণব প্রত্যক্ষ করিয়া থাকেন । তথন তাহাদের আকার, উকার, মকার, নাদ ও বিন্দু এই পঞ্চরশ্মিসমন্বিত, সম্বিন্ময়, অচ্যুত, মন্ত্রস্থধাসাগর স্বরূপ পরম পুরুষ প্রত্যক্ষীভূত হন । ইহাই মন্ত্রযোগীর চরম লক্ষণ । মঞ্জযোগ অভ্যাসকালে সাধক এইরূপ ভাবন ক্ষরিবেন যে, মূলাধার পদ্মে উল্পিদ্র ভূজঙ্গরাজসদৃশ বিদ্যুৎসমকাস্তি কুণ্ডলিনা শক্তি চক্র সমুদয় ভেদ করিয়া সুষুম্নাপথে গমনপুৰ্ব্বক সহস্রদল কমলাস্তগত চন্দ্রমণ্ডল হইতে বিগলিত দিব্য অমৃতধারায় পরিপ্ল তা হইতেছেন এবং পরিশেষে পুনকার নিজস্থানে আসিতেছেন। কোটিস্থৰ্য্যসন্নিভা সমস্ত জননী জগন্মোহিনী কুওলিনী শক্তি অনন্ত অব্যয় গুণসম্পন্ন নিত্য ‘ছংসঃ’কে ছন্তে লইয়া আধার কমল হইতে বহির্গমনপূৰ্ব্বক শিবনিকেতনে গমন করিতেছেন। পরে তাহার সহিত পরম মুখ অনুভব করিয়া পুনৰ্ব্বার নিজস্থানে প্রত্যাগমন করিতেছেন। মন্ত্রযোগী এইরূপ ধ্যান করিবেন। ( তন্ত্রসার ) পূৰ্ব্বোক্তরূপ মন্ত্রযোগ অবলম্বন করিয়াই সাধক সিদ্ধ হইতে পারিবেন । কেবল মন্ত্রগ্রহণ করিলেই যে সিদ্ধি হয় তাহ নছে, মন্ত্রগ্রহণ করিয়া যথাধিধানে পূৰ্ব্বোক্তরূপে মন্ত্ৰযোগের অনুষ্ঠান করিলেই সিদ্ধিলাভ হইয়া থাকে । , তন্ত্ৰমতে মন্ত্রসিদ্ধি লাভ করিতে হইলে একমাত্র সদগুরুর ङ्गनी छिङ्ग इझेदांब्र गङ्गांशन मांझे । ठत्र-भरङ ठेकांफ्रेन, ब*ौकब्र१, लांखि अछूछिद्र भङ्गe जछिश्ङि रुहेबांटझ् । [ भै नकण विषद्र उद्ध९ भtस जडेवा ] পুরাণাদিতে প্রত্যেক দেবতার পূজাকখনে তাহাদিগের হারীতে চিকিৎসিত স্থানে জল্পনাশক মন্ত্র এইরূপ লিখিত আছে—

  • ওঁং হ্রাং হ্ৰীং জীং স্বগ্রীবাদ মহাবলপরাক্রমায় স্বৰ্য্যপুত্রায় অমিততেজলে ঐকাহিকখ্যাহিকত্র্যাছিকচাতুর্থিকমহাজারভূতজর-ভয়জর-শোকজয়-ক্রোধজয়-বেলাজর প্রভৃতি জয়াণাং नङ् मङ् झन झन •छ भन्न अवङब्र अवज्रङ्ग, किणि किणि दामद्रরাজজরাণাং বন্ধ বন্ধ হাং হ্ৰীং হুঃ ফট, স্বাছা

( হারীও চিকিৎসিতস্থাe ২ অe ) তিব্বত,চীন ও জাপান দেশে বৌদ্ধসম্প্রদায়েও মন্ত্র প্রচলিত আছে। ঈশ্বরের উপাসনায় মূল মস্ত্রেীচ্চারণ । সেখানেও মন্ত্র সমুদায় সংস্কৃত ভাষার ধ্রুচিত। আরাধ্য দেবতার নাম উল্লেখ করিয়৷ মন্ত্র পাঠ করা হয়। উপাসক অনেক সময়ে মন্ত্রের অর্থ বুঝিতে পারে না। বিভিন্ন দেবতার আরাধনার জন্ত ভিন্ন ভিন্ন মন্ত্র ব্যবহৃত হয়। খৃষ্টজন্মের ১৫০ বৎসর পূৰ্ব্বে পতঞ্জলি হিন্দুধৰ্ম্মে “জীবের ঈশ্বরে লয়” তত্ব প্রকাশ করেন । গান্ধার দেশের জনৈক সন্ন্যাসী অসঙ্গ প্রথমে এহ মত প্রকাশ করেন। পরে ৭•• খৃঃ অধো যোগাচার্য্যের সহিন্ত মন্ত্ৰঘুক্ত হয় এবং এই উভয়ের নাম মন্ত্রধান হয় । মস্ত্রের তিনটা প্রধান বিষয়ঃ– ১ । তারাধ্য দেবতার নাম । ২ । উচ্চারণার মন্ত্র । ৩ । মস্ত্রের উচ্চারণসংখ্য নিরূপণ করিবার জন্ত মাল।। মন্ত্রের ক্ষমতা অসাধারণ । মন্ত্রপাঠকালে প্রায় গীতযোগে উচ্চারিত হয় এবং অঙ্গুলির মুদ্র করা হয় । মন্ত্রকার (পুং ) মন্ত্ৰং করোতি কু (ন শস্বশ্লোককলহগাথাবৈরচাটুস্থজমন্ত্রপদেষু পা ৩২২৩ ) ইতি অণ, । মন্ত্র কুং, মন্ত্রকারক। - মন্ত্রকুশল (ত্রি) মন্ত্রায় কুশল । ১ মন্ত্রণাধিধরে দক্ষ। ২ মন্ত্ৰজ্ঞ, তন্ত্রমন্ত্রে পারদর্শী। মন্ত্রকৃৎ (পুং ) মন্ত্ৰং কৃতৰালু মন্ত্র-ক ক্ষিপ, তুগাগমঞ্চ। ১মন্ত্রা, মন্ত্রণাকারক। ২ দৌত্যকারী। “ষদ্ধ। অয়ং মন্ত্ৰকুদ্ধে ভগৱানখিলেশ্বরঃ । পোৱৰেঙ্গশ্বলং গম্বা প্রৰিৰেশান্মুলাংকৃতম্।।” (ভাগবতগ৯২) ‘মন্ত্রঙ্কং নেতাকর্তা সন্থ ( স্বামী ) ( ত্ৰি ) ৩ মন্ত্র প্রয়োগকারী, चषयां भङ्गजडेt ! “তৰ মন্ত্ৰকতে মন্ত্রৈদুরাং প্রশমিতান্নিভিঃ । প্রত্যাদিশুভ ইৰ মে দৃষ্টলক্ষভিঃ শঙ্কাঃ "গ্নেযুবংশ ১৯১)