মন্দির t ४१७ ] যদির বিগ্রাদেঃ শস্ততে ভূমিরতঃ কাৰ্য্যং পরীক্ষগুন। ब्रिथाभाः भधूबात्राना कदाब अबिद्रण छ । ক্যায়ে কটুতা উদ্বদ্বৈগুপুত্রেযু শস্ততে ॥” ( মৎস্তপু” ) মন্দিরনিৰ্ম্মাণের স্থান সলোনীত করিয়া তাহার আর একট পরীক্ষা করা দরকার। পরীক্ষাটী এই—মনোনীত স্থানে প্রথমে একটা গৰ্ত্ত কাটিতে হইবে, এই গর্তের পরিমাণ অরক্সি মাত্র । • ইহার চারিদিক বেশ করিয়া লেপিয়া পুছিয়া স্নাখিবে, পরে ইছার মধ্যস্থানে একটী কাচা শরাব রাখিয়া তাহার উপর স্থত দিয়। চারিদিকে চারিটী বৰ্ত্তিকা জালিয়৷ দিবে। উঠিবে এবং তাহদের দীপ্তিরাশি যখন সমানভাবে পূৰ্ব্বাদি দিক উদ্ভাসিত করিয়া তুলিবে, তখন সেই ভূমির উৎকৃষ্টতা বুঝতে হইবে। শাস্ত্রে এইরূপ পরীক্ষিত ৰান্ত সমুহিকনামে উল্লেখিত হইয়াছে। এই সমুহক বাস্তুই গৃহ-প্রাসাদাদি নিৰ্ম্মাণবিষয়ে ব্রাহ্মণাদি সমস্ত বর্ণের পক্ষে মঙ্গলা বহ । এইরূপ পরীক্ষার পর গর্তপুরণ করিতে হয়। তখনও আর একটা পরীক্ষা আছে,–গৰ্ত্ত হইতে উত্তোলিত মুত্তিকাগুলি দ্বারা গৰ্ত্তপুরণ করিবার সময় যদি সেই স্মৃত্তিক কিঞ্চিৎ উদৃত্ত হয়, তাহ হইলেই সেই স্থানের উৎকৃষ্টত, আর যদি কমিয়া যায়, অর্থাৎ উত্তোলিত মৃত্তিক দ্বারা গৰ্ত্ত পরিপূরণ হইতে কিঞ্চিং বাকী থাকে, তাছা হইলে সেই স্থানের নিকৃষ্টত এবং पनि नभान गभान श्ईब्र। यtब्र, ऊांश एऐ८ण नभश् चूक्षिष्ठ হইবে। মোট কথা,–গৰ্ত্তপূরণ সম্বন্ধে উল্লিখিত তিন প্রকার অবস্থার প্রথম অবস্থায় মঙ্গলপ্রাপ্তি, দ্বিতীয়ে ক্ষতি এবং তৃতীয়ে লাভ বা ক্ষতি ইহার কিছুরই সম্ভাবনা নাই। ৬ মন্দিরভূমির পরীক্ষা সম্বন্ধে আর এক নিয়মও উল্লিখিত হইয়াছে। মন্দিরকর্তা এরূপ পরীক্ষা দ্বারা ও স্থানের উৎকৃষ্ট-নিকুইতাদি বুঝিয়া লইয়৷ কাৰ্য্য করিতে পারেন। সে পরীক্ষা বৰ্ত্তিকার চারিদিকের শিখাগুলি যখন জলিয়া" পূৰ্ব্বোক্ত পরীক্ষাপ্রণালী না করিতে পারিয়া |
- “অল্পঞ্জিমাত্রে ৰৈ গৰ্ত্তে অঙ্গুলিহে চ সৰ্ব্বত: ।
স্বতমামশরাবস্থং কৃত্ব বর্হিচতুষ্টয়ম্ ॥ স্বাঙ্গয়েষ্ণুপরীক্ষাৰ্থং পুর্গং তং সৰ্ব্বদিমূখং। দীপ্ত্য পূৰ্ব্বাদি খৃষ্ট্ৰীয়াৰণানামগুপুৰ্ব্বশ: | ৰাস্ত: সমুহিকে নাম দ্বীপতে সৰ্ব্বতভ বঃ ॥ শুভদং সৰ্ব্বৰপালাং প্রাসাৰুে গৃছেৰু চ। অৱস্থিমাত্রঙ্কং গৰ্ত্তং পরীক্ষ্যং ধাতপূরণে ॥ জৰিক্ষে প্রিয়দায়োতি লুমে হামিং সমে সমৰ। कालकूद्देश्षब cनप्त्र नक्कै अनि ब्रा"छा९ । পিঞ্চসপ্তজ্ঞান্ত্রেণ বক্স রোহস্তি ভাস্কপি । cजाई बवा कनिई कूप-अमीराठब्र मया ॥” ( घ९गाभूब्रां★ ) XIV এই –কোন স্থান মনোনীত করিয়া অগ্রে জাহ গাঙ্গল দিয়া কৰণ করিতে হয়, পরে সেই কষ্ট স্থানে নানা প্লকার বীজ রোপণাস্তে যদি তিন স্নাত, পাচ রাত অথবা সপ্তরাত্রি মধ্যে তাছা হইতে অক্ষুরোদগম দেখিতে পাওয়া যায়, তবে উক্ত অস্কুরোদগমের ক্রমিক কালানুসারে সেই স্থান জ্যেষ্ঠ, মধ্য ও কনিষ্ঠ বলিয়া নির্ণয় করিতে হয়। এই নিয়মের ব্যতিক্রম যেখানে লক্ষ্য হইৰে, সে স্থান পরিত্যাজ্য ; সে স্থানে মন্দির নিৰ্ম্মাণের সঙ্কল্প ন কয়াই মঙ্গল। হয়শীর্ষের মতে যে স্থানে সবৎসা সুরক্তিগণ বুষের সহিত স্বচ্ছলো বিহার করে, যেখানে সুন্দরীগণ পুরুষের সহিত কেলি ক্রীড়ায় নিরন্ত হয়, যাহা পূৰ্ব্বে নরপতিগণের আবাসস্থান, অগ্নির আধার ভূমি ও যাঞ্জিকগণের পবিত্র স্থান ছিল এবং যে স্থানের গন্ধ কাশ্মীর, চন্দন, কপূর, অগুরু, কমল, উৎপল, জাতী, চম্পক, পাটল, মঞ্জিকা, নাগকেশর, দধি, ক্ষীর, স্বত, মদিরা, আসব অথবী ত্রীস্থির স্তায় প্রতীত হয়, এবং যেখানে মাঙ্গলিক দ্রব্যের ধ্বনি হইয়া থাকে, মন্দির বা প্রাসাদ নিৰ্ম্মাণ করিবার পক্ষে ব্রাহ্মণাদি সমস্ত বর্ণেরই সেই সেই স্থান 2শস্ত। এতদ্বভিন্ন দুৰ্গন্ধ, দুঃশলা, নানাবর্ণ, বিবণ, বর্ণহীন, বক্র,স্থচিমুখ, শূৰ্পসদৃশ, গোমুখ, ত্রিকোণাকৃতি, হস্তিপৃষ্ঠতুল্য ও শকটাকার প্রভৃতি ফুলক্ষণাম্বিত নিকৃষ্ট স্থান সৰ্ব্বথা পরিত্যাজ্য। ৬ হয়শীর্ষ-পঞ্চরাত্রে স্বপন্ম, ভদ্রিকা, পূর্ণা ও ধূম্ৰানামক চারিপ্রকার ভূমির উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়। এই চারি প্রকার ভূমির মধ্যে প্রথমোক্ত তিন প্রকার ভূমি প্রাসাদ বা মন্দিরনিৰ্ম্মাণবিষয়ে প্রশস্ত এবং শেষোক্ত ভূমি তদ্বিষয়ে পরিত্যাজ্য। যে স্থান তিলক, নারিকেল, কুশ, কাশ, পদ্ম
- “সুরভীণাং রতিধত্র সবৎসানাং ত্বষৈ: সহ । সুন্দরীণাং রতিধত্র পুঞ্জধৈ: সং সত্তমঃ ॥ রাজাং পুৰ্ব্বং গৃহং বস্যামগ্রীনাং যত্ত্বিনাং তথা । কাশ্মীরচন্নামোদ কপূরাগুরুগন্ধিনী । কমলোৎপলপন্ধা চ জাতীচম্পক্ষগজিনী। পাটল মরিকাগৰ সাগকেশরগৰিমী . भषिक्रांङ्गांछापकां छ भग्लिद्रांनद१किर्नौ । दृश्ञकिजैौश्र्शिक छ ७छझदाचन छ शां ॥ সৰ্ব্বেষাং বর্ণনাং ভূমি সৰ্ব্বসাধারণ মত। দুৰ্গন্ধ দুঃশ্বন যা চ লানাবর্ণ চ দুৰ্ভগ । বৃত্তার্ষচন্দ্রসদৃশ বিস্তারাদ্বিগুণায়তা। ধিৰণ বর্ণহীন চ ৰক্র গুচিমুখী তথা । বিবর্ণ পূর্ণসংগী গোমুৰী চ ত্রিকোণিক।
Fol. - वा छ मिडनूष नक5ाकृठि: । এবং প্রকার বা ভূমিধৰ্দ্ধা বড়েন দেপিকৈঃ।" ( বাণীৰ )
