अशद्रांश्ले শাহ মোগলদিগকে কয়দান করিতে স্বীকৃত হইয়া শাহজহানের সহিত সন্ধিস্থত্রে আবদ্ধ হন। মোগলদিগের সহিত সন্ধির পর আদিলশাহ রাজ্যের অস্ত্যন্তরীণ শৃঙ্খলাবিধানে মনোযোগী হইলেন। কর্ণাটকের ৰিদ্রোহী জমিদারদিগকে বশীভূত করিবার জন্য তিনি রণদুল্লা ধ। ও শাহজা ভোসলেকে প্রেরণ করেন । কিছুদিন পরে কণাটকের শাসনভার শাহজাঁর হস্তেই সম্পূর্ণরূপে সমর্পিত হয়। শাহজী কর্ণাটকে একটি স্বতন্ত্র হিন্দুরাজ্য স্থাপনের চেষ্টায় ছিলেন। কিন্তু তাহার কাৰ্য্যের গতি অতীব ধীর ও সতর্কতাপূর্ণ ছিল। পক্ষাস্তরে শাহজীর পুত্র শিবাজীও ঘাটমাথার মাবলাদিগের সহায়তায় পুণার নিকটবর্তী প্রদেশ হস্তগত করিঙ্গ। স্বাধীন মহারাষ্ট্র-সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করিতে লাগিলেন। তাছার তরুণ হৃদয়ের অসীম তেজোবলে তিনি মল্পদিনের মধ্যেই এক একটি করিয়া ৰহু সংখ্যক দুর্গ জয় করিলেন । পরিশেষে প্রকাগু ভাবেই বিজাপুরপতির বিরুদ্ধাচরণ করিতে লাগিলেন, কাজেই বিজাপুরের সুলতান তাহার দমনের চেষ্টা করিতে ছিলেন। এদিকে মুস্তাফ খাঁ। নামক জনৈক সর্দারের সহিত শাহজীর মনোমালিস্ক ঘটিল। কতকটা সেই কারণে ও কতকটা পুত্রের অপরাধের জন্য তিনি মুলতানের আদেশে তিন বৎসর কাল বন্দীভাবে যাপন করিতে বাধ্য হন । অল্প বয়স্ক শিবাজী মোগলসম্রাটের নিকট হইতে অনুরোধ পত্র জানিয়া পিতার মুক্তি সাধন করলেন ( xఆt\ని s: ) ইহার পরও শিবাজীর দমনের জন্ত আদিলশাহের চেষ্ট৷ চলিতেছিল। কিন্তু তাছা সফল হইবার পুর্কেই তিনি ১৪৫৬ খৃষ্টাব্দে ইছলোক পরিত্যাগ করেন । তাহার শাসনকালে বিজাপুর নগর অত্যন্ত বিস্তৃত ও সৌন্দৰ্য্যভূষিত হষ্টয়াছিল। তিনি বিলাসী হইলেও এজায়ক্ষায় উদাসীন ছিলেন ন। আড়াই লক্ষ পদাতি, ৮০ হাজার অশ্বসানী ও ৭ শত হস্তী ইহার অধীনতায় সৰ্ব্বদ। যুদ্ধার্থ প্রস্তুত থাকিত । বিংশতি কোটি মুদ্র। ইহার রাজত্ব সময়ে রাজস্ব মাদায় হইত। ৰিজাপুরের একটা মসজিদের গম্বুজ ইহার আদেশে এরূপ बूश्न्छाप्य निश्लिल श्क्ष्ब्राप्झ् ८ष, डाशब्र छाम्न बृश्९ श्रचूख পৃথিবীর কোথাও দৃষ্টিগোচর হয় না । ইহার নিৰ্ম্মাণকুশলতা দর্শনে প্রসিদ্ধ পণ্ডিত ফাগুসন বলিয়াছেন যে, পাশ্চাত্য , काश्रङा-बिकांम७ हेरtब्र निकछे गद्वांछछ पौकोन्न कब्रिएर्ड वाथा । महबन तांप्रब्र *न्न ७९-1छ आणौ (विडौब्र) श्राविड भाझ् ৰিজাপুরের সিংহাসন লাভ করেন। এই কার্বে তিনি cधाश्ग-नडाय्छेन्न अश्यसि अश* कtबन मोहे बनिद्रा ब्राजकूवांद्र [ 8२७ ] মহারাষ্ট্র
- ബ
অরঙ্গজেব দক্ষিণাপথের সুবেদাররূপে বিজাপুর আক্রমণ করিলেন। কিন্তু এই যুদ্ধব্যাপার শেষ হইবার পূৰ্ব্বে দিল্লী হইতে শাহজস্থানের কঠিন পীড়ার সংবাদ আসায় অরঙ্গজেব স্বলতানের সহিত সন্ধি করিয়া ক্রতপদে উত্তরভারত-অভিমুখে গমন করেন । এই সময়ে আদিলশাহী-রাজ্যের দুইটী শত্রু বিশেষ প্রবলতা লাভ করিয়াছিল। ইছাদের মধ্যে প্রথম শিৰাজী ভোসলে ও দ্বিতীয় মোগলসম্রাটু অরঙ্গজেব। নিজামশাহী রাজ্য মোগলের। যখন বিনষ্ট করেন, তখন উহার একাংশ বিজাপুরপতিদিগের অংশে পড়িয়াছিল । পুপ ও স্বপ৷ পরগণা এবং কোঙ্কণের অধিকাংশ হহার অন্তভুক্ত । প্রথমোক্ত পরগণা দুইটী শাহজী বিজাপুরের সুলতানের নিকট জায়গীর স্বরূপ পাহয়াছিলেন। কর্ণাটকে শাহীর নিয়োগ হহলে তাহার ( পুণা ও সুপার ) শাসনকাৰ্য্য-পরিচালনের ভার শিবাজীর হস্তেই পতিত হয় । এতদুভয় প্রদেশ নুতন ভাবে নিৰ্ম্মিত ও মুরক্ষিত হইল। শিবাজী ক্রমশঃ নুতন প্রদেশ জয়পূর্বক স্বাধীন মহারাষ্ট্ররাজ্য-প্রতিষ্ঠার আয়োজন করিতে লাগিলেন । সময় থাকিতেই শিবাজীর দমন আবশুক বিবেচনা করিয়া আলী আদিল শাহ দ্বাদশ সহস্র সৈন্তসহ আফুজল থ নামক জনৈক প্রসিদ্ধ সেনানীকে প্রেরণ করেন। কিন্তু তাহাতে কোনও ফলোদয় হইল না । শিবাজীর হস্তে আফজল থাকে প্রাণ হারাইতে ও তাহার সৈন্তদিগকে পরাস্ত হইতে হইল। ( ১৬৫৯ খৃঃ অঃ ) পরবর্তী বর্ষে আদিল সিন্ধিজোহার নামক আর একজন সেনাপতিকে শিবাজার বিরুদ্ধে পাঠান। কিন্তু শিবাজী কৌশলে তাহাকে বশীভুত করায় আলী আদিল শাহ স্বয়ং যুদ্ধযাত্রা করেন। সে অভিযানের ফলে, পাহাল নামক দুর্গট শিবাজীর অধিকারচু্যত হস্তম। সুলতানের হস্তগত হইল ; কিন্তু ছৰ্গ হইতে শিবাজী পলায়ন করিয়৷ দুৰ্গম পাৰ্ব্বত্য প্রদেশে আশ্রয় গ্রহণ করায় সুলতানকে নিরুপায় হইয়। রাজধানীতে প্রত্যাবৃত্ত হইতে হইল । ইহার পর সিদ্দিজোহার বিদ্রোহী হইয়া উঠিলেন । , সুলতান তাছাকে শাসন করিতে না করিতে বেদনুর অঞ্চলে ভদ্র নায়ক নামক এক জমিদার বিদ্রোহ ঘোষণা করিলেন । আলী তাছাকেও দমন করিলেন । কিন্তু এদিকে শিবাজার শক্তি অত্যন্ত বৃদ্ধি পাইতে লাগিল । মোগলেরাও তাহান্ন কাৰ্য্যকলাপে ব্যক্তিব্যস্ত ছইয়া উঠিলেন। তাছার ৰিনাশের জঙ্ক মোগল্প-পাঠান এক হইল । একবারে একদিক্ ছফ্টৱে ८माभजन्योछ अब्रनिtरु ७ चछबिक् श्रख बिछात्रूव्र°ाचकत्र षादान षी निवाडौब्र नद्धि छूलं कब्रियाब्र छछ अ&न्ब्र
