অজিরাদি [ ১১৭ ] অঞ্জীগঞ্জ লোকসমারোহ হয়। যাত্রীরা স্নানের পর সারি সারি বসিয়া গয়ার নিকটবর্তী সমস্ত তীর্থস্থানের নাম করিতে থাকেন । অজিতাপীড় (পুং ) নাস্তি পীড়া জয়াদিষু বাধা যন্ত স অপীড়ঃ । অজিতশ্চাসে অপীড়শ্রুেতি, কৰ্ম্মণাম । কৰ্ম্মীরের জনৈক রাজা। ইষ্টার পিতার নাম ত্রিভুবনাপীড়, মাতার নাম জয়দেবী। জয়াদেবী অক্ষুরনগরের কল্পপালের কন্যা । তাহার তুল্য মুন্দরী রমণী সে সময়ে কেহই ছিলেন না । তাই ললিতাপীড় তাহাকে হরণ করিয়া আনিয়াছিলেন । ত্রিভুবনাপীড় আবার এই রূপবতী কামিনীকে কাড়িয়া লইয়া যান। ললিতাপীড়ের ঔরসে জয়াদেবীর গর্তে বৃহস্পতি নামে একটা পুত্র জন্মিয়ছিল। বৃহস্পতি শৈশবাবস্থায় কশ্মীরের রাজ হইয়াছিলেন, তজ্জন্ত পদ্ম, উৎপল, কল্যাণ, মন্ম এবং ধৰ্ম্ম নামক তাহার পাচজন মাড়ল কর্তৃত্ব করিতে গিয়া সমস্ত অর্থ আত্মসাৎ করিতেন। রাজা ক্রমে বড় হইলেন, চারিদিকে র্তাহার চকু পড়িতে লাগিল, কাজেষ্ট মাতুলের। দেখিলেন আর লাভের প্রত্যাশা নাই । তজ্জন্তু সেই দুরাত্মার মারণবিদ্যার দ্বারা ভাগিনেয়ের প্রাণ নষ্ট করিল। এখন কে রাজ হুইবে, দুৰ্ম্মতির ভাবিতে লাগিল । পাচ জনের পাচ মত। শেষে উৎপল, অজিতাপীড়কেই রাজা করিলেন । কিছু কাল পরে উৎপলের সঙ্গে মন্মের ঘোর বিরোধ উপস্থিত হয়। সেই যুদ্ধে বিতস্তা নদী মৃতদেহে পরিপূর্ণ হইয়াছিল । শেষে যশোবন্ম নামক মন্মের পুত্র অজিতাপীড়কে রাজ্যচ্যুত করেন। অজিন ( ক্ৰী ) অঙ্গ-ইনচ * । অজেরজ চ। উগ্ৰ ২ । ৪৮। বীভাববাধন্যর্থম । বয়তে ক্ষিপ্যতে রজ আদি অনেন ইতি। চৰ্ম্ম, মৃগচৰ্ম্ম । ( ত্রি ) জিন ভিন্ন অন্ত কেহ । অজিনপত্রা, অজিনপত্রিকা, অজিনপত্রী (স্ত্রী) অজিনং চৰ্ম্ম তস্ক্রপে পত্রে পক্ষে যস্ত: স (ইতি অমরটীকায়াং মহেশ্বরঃ)। বক্ত্রী। চামচিকা। যাহার পক্ষ চৰ্ম্মের মত। অজিমফলা (স্ত্রী) অজিনমিব চৰ্ম্মবিকারত্বাং ভক্স ইব ফলং যস্যাঃ । টেপারী, ভস্ত্রাকার ফল। অজির ( ক্লী) অঙ্গ-কিয়চ। ৬। অজিরশিশিরশিথিলস্থিরস্ফিরস্থবিরখদিরাঃ । উণ ১। ৫৩। অজেৰীভাবাভাৰঃ । 'উঠান, চত্বর। (ত্রি ).শীঘ্ৰগামী। অজিয়ং প্রাঙ্গনে বাতে বিষয়ে দদুরে তলে। স্ত্রী চণ্ড্যামূ, (মেদিনী)। অজিরাদি । অজির আদৌ যেষাং । * । মতে বহুচোহন জিরাষ্ট্ৰীনাম । পা ৬। ৩ । ১১৯। বহু অচ শব্দের পর মতৃপ্ত প্রত্যয় থাকিলে সংজ্ঞা বিষয়ে মভূপের পূর্ববর্তী স্বর দীর্ঘ হয় । কিন্তু অঞ্জির প্রভৃতি কতকগুলি শব্দ আছে, তাহদের স্বর দীর্ঘ হয় না। অজির, খদির, পুলিন, হংস, কারওব, চক্ৰবাক। এইগুলি অজিরাদি মধ্যে পঠিত। অমর, পুষ্কর ইত্যাদি শব্দ অঙ্গিরাদি গণের অন্তর্গত নহে। তজ্জন্ত অমরাবতী, পুষ্করাবতী এই প্রকার রূপ হইবে। কিন্তু অজিরাদি শব্দের–আজিরবর্তী, খদিরবর্তী—এই প্রকার রূপ হইবে। অজিহ্ম (ত্রি) ন জিহ্মঃ কুটিলঃ, নঞ তৎ। ঋজু, সরল, অবক্র । * । জহাতে সম্বদালোপশ্চ। উগ্ৰ ১ । ১৩৮ ৷ হা ধাতুর উত্তর মন্ত্র প্রত্যয় হয় এবং সন প্রক্রিয়ার স্তার আকার স্থানে ইকার হইয় থাকে। এবং আকারের লোপ হয়। হা-মন জিহ্ম: কুটিলমন্দয়োঃ । (উজ্জলদত্ত: )। অজিহ্মগ (পুং ) অজিহ্মং সরল গচ্ছতি আজিহ্ম-গম্ড । বাণ, আশুগ, খগ। সরলগামী। অজিহা (পুং ) নাস্তি জিহবা যন্ত। বহুব্রী ৷ ভেক, বাঙ্গ । জিহাশূন্ত।*। শেবান্ধজিহ্বাগ্রীবাপুমীবাঃ। উল্১।১৫২ শেব যা লিহ গৃ আপ এই সকল ধাতুর উত্তর বন প্রত্যয় হয়। লিহস্তি অনয়া জিহব। লকায়স্ত জঃ গুণাভাবশ । অঞ্জীকৰ (পুং-ত্নী) অজী:ক-বা-ক। অজ্য শর ক্ষেপণেন কং ব্রহ্মাণং বাতি প্রণতি। ( বাচং )। হরধমু। অঞ্জীগর্ত (পুং ) অজ্যৈ গমনায় গৰ্ত্তমস্ত । সর্প। অঞ্জীগঞ্জ (পুং ) হরিশ্চন্দ্র নামক জনৈক ব্যক্তি নিঃসন্তান ছিলেন। সে কারণ তিনি বরুণদেবের কাছে এই বর প্রার্থনা করিলেন যে, দেবপ্রসাদে যদি তাহার সন্তান জন্মে, তবে প্রথম পুত্রট তিনি বরুণের কাছে বলি দিবেন । হরিশ্চন্দ্রের সন্তান হইল, তাহার নাম রোহিত রাখিলেন । পুৰ্ব্ব হইতে প্রতিজ্ঞা ছিল, তাই বরুণ সন্তানটী চাহিলেন । কিন্তু হরিশ্চন্দ্র এখন পুত্রের মায়ার ঠেকিয়াছেন, তাই তিনি সস্তানকে বলি দিতে পারিলেন না। রোহিত বড় হইয়া বনে গমম করিলেন। কিন্তু বরুণের রাগ ক্ষান্ত হইল না ; তিনি হরিশ্চন্ত্রকে জরাজীর্ণ করিয়া রাখিলেন। দেবতার ক্রোধ থাকা উলে নয়, এই বুঝিয়ারোহিত এক শত ধেনু দিয়া অজীগঞ্জ নামে কোন এক ব্যক্তির কাছে তাহার পুত্র শুনশেঞ্চকে ক্রয় করিয়া লন। শুনশেফকে যুপকাষ্টে বাধ হইয়াছে, ८कदश चङ्गांशांठ कब्रिt*३ श्छ, यमने नमब्रदिशंबिटूबङ्ग अब्राभत्र्व डिमि बङ्ग१८नवज्रान्न उन कब्रिग्रो भूखि भाद्दे [ ૭૦]
