পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/২৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অমুমরণ লোকে সেকালে ওদিন দেবতার পূজা করিত। এক দিন ওদিনের পুত্র বালারের, মাথায় হঠাৎ গাছের একটা ছোট ডাল লাগে। বিধাতার কেমন নিৰ্ব্বন্ধ -সেই क्रूण भाषाब्र आषाएउद्दे उँाशब्र शृङ्गा रुच्न। ७नि স্বৰ্গ হইতে আসিয়া, যমদূতদিগকে পুত্র ফিরিয়া দিতে অনুরোধ করিলেন। যমদূতেরা বলিল—“বালদারের নিমিত্ত যদি সমস্ত জীব জন্তু কঁাদে, তাহা হইলে সে প্রাণ পাইবে । কাজেই তাহার শোকে সকলেই কাদিল, বনের পশুপক্ষীও কাদিতে লাগিল। কিন্তু লোকী নামে একট বৃদ্ধ স্ত্রীলোকের চক্ষু দিয়া এক ফোটাও জল পড়িল না । সুতরাং বালদার আর বাচিয়া উঠিলেন না। ওদিনের পুত্রবধু, মৃত পতির সঙ্গে পুড়িয়া মরিলেন । * শক জাতির মধ্যে এই প্রথা ছিল; রাজার মৃত্যু হইলে, তাহার পাটরাণী, মদ্যবাহিনী, পাচিক, সহিস, চাকর ও ঘোড়া মারিয়া মৃতদেহের সঙ্গে গোর দেওয়া হইত। ইহার তাৎপৰ্য্য এই, রাজা সংসার ছাড়িয়া চলিলেন, এই ভবসমুদ্র পারে তাহাকে কত দূর যাইতে হইবে, কত দূর গেলে তবে তিনি লোকস্তর পাইবেন, অতএব সঙ্গের সার্থী চাই। সে জন্তু প্রিয়তমা পাটরাণী এবং দাস দাসী সঙ্গে করিয়। লইতেন। এই নিষ্ঠুর প্রথা আজ পর্য্যস্ত কাত্ৰী জাতির মধ্যে চলিয়া আসিতেছে। গ্রিস দেশের হিরোদোতস নামক ইতিবেত্ত লিখিয়াছেন.বে, থেস্থ বালী কোন পুরুষের মৃত্যু হইলে বন্ধুবান্ধবের আগে তাহাকে গোর দ্বিত। গোর দিয়া মৃতব্যক্তির যে অধিক ভালবাসা স্ত্রী, তাহাকে সেই গোরের উপর কাটয় ফেলিত । গেটরা এবং পসেনিয়ার লোকেরাও বিধবা স্ত্রীলোককে এই রূপে মৃতপতির কাছে বলি first (Max Muller) | পূৰ্ব্বে চীনদেশে অনুমরণের চলন কিছু অধিক ছিল । সম্রাটের মৃত্যুর পর, দাস দাসী এবং দু-চারি জন ভালবাসা লোকও তাহার সঙ্গে গিয়া মল্পিত । না মরিলে লোকগঞ্জনায় কেহ কাণ পাতিতে পারিত না । চীনদেশের ইতিহাসে লেখা আছে, ১৬৬২ খৃঃ অধো সম্রাট চুঞ্চের মৃত্যু হয়। রাত্রিকাশ, ठाद्दे ८ग लिन দাসদাসীরা চুপ করিয়া থাকিল। প্রভাত হইল। চীনের আর কোন দিকে চাহিবে ?-চারি দিকে ध्रुङ्क, cषन ५कमब्रह१ जश९ मब्रिव्राप्इ । गयाऎक. ८ष [ ২৩৮ ] o::=o অম্বুমরণ ভাল বালিত সেই আত্মহত্যা করিতেছে। চামৰাসীদের বিশ্বাস এই, প্রভুর সঙ্গে মরিতে পারিলে জন্মাস্তরে আবার সেই প্রভুকে পাওয়া যায়। চীনদেশের স্ত্রীলোকেরা, পতির অনুগমন করিতে হইলে গলায় রজ্জ্ব দিয়া মরিতেন। মরিবার পূৰ্ব্বে যে ঘটা হইত তাহ বিবাহের চেয়েও অধিক। স্ত্রীলোকটী মনের মত বসনভূষণ পরিয়া তাঞ্জামে আসিয়া বসিতেন । অমুচরেরা সেই তাঞ্জাম কঁাধে করিয়া নগর প্রদক্ষিণ করির বেড়াইত। জীবনের মায়া ভুলিয়া, জন্মের মত সংসার সুখে বিসর্জন দিয়া পতির নিমিত্ত যে মরিতে চলিল, সে লুকাইয়। মরিবে কেন ? যত্নে যাহাকে হৃদয়ে রাখি ; হৃদরে রাখিয়া দুজনে দু-জনকে দেখি ; তাহার মরণে মরিব, অবলা নারীচরিত্রের এ বীরত্বটুকু পুরুষে দাড়াইয়া দেখুক, কুলবালিকার আসিয়া পতিপরায়ণতা শিক্ষা করুকৃ । অমুমরণের দিন সেখানে লোক ধরিত না । দুটা আশীৰ্ব্বাদী চাউল, একখণ্ড রজু, এই সকল পাইবার জন্ত লোকের উপর লোক ভিড় করিয়া দাড়াইত। অতুমরণের আয়োজন অধিক নয়। প্রশস্ত স্থানে উচ্চ মাচা বাধা, তাহার উপরে কাল চাদোয়া খাটানো । মাচার দুই পাশে দুইটা খুটী পোতা। খুটার উপর বঁাশের পাইডু । তাহাতেই গলায় দিবার রেসমের রঞ্জু লাগানে থাকিত। স্ত্রীলোকটা তাঞ্জামে চড়িয়া মাচার কাছে উপস্থিত হইতেন। সেখানে নানাবিধ সুখাদ্য থরে থরে সাজান থাকিত। সেই গুলি ভোজনের পর মাচার উপর হইতে আশীৰ্ব্বাদী চাউল চারি দিকে ছড়াইয়া দিতেন। সেই চাউল পাইবার নিমিত্ত ভিড়ের ভিতর মহা গোল পড়িয়। যাইত। এই সকল গেল পূৰ্ব্বানুষ্ঠান। তাহার পর পতিব্ৰতা নারী মিজের হাতে গলায় রজ্জ্ব দিয়া প্রাণত্যাগ করিতেন । মৃত্যুর পরে সেই রঙ্গু খণ্ড থও করিয়া উপস্থিত লোকfooto for oil & (See—All the year Round, ইহার লেখক জনৈক সন্ত্রাস্ত ইউরোপীয়। তিনি এই রূপ একটী ঘটনা স্বচক্ষে দেখিয়াছিলেন ) । যৰদ্বীপের নিকটে বলি ও লম্বক দ্বীপে এখনও হিন্দু ধৰ্ম্মের কতক কতক আভাস আছে। হিন্দুধৰ্ম্মের প্রধান প্রধান অস্থিপঞ্জরের মধ্যে সহমরণ একটা বড় অঙ্গ । दशि यद९ शबक चैौ” इहै८ङ ७ cथ श्रांछ श्रृंख् উঠিয়া যায় নাই । সেখানকার বৃদ্ধিষ্ঠ লোকের মৃত্যু