পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/২৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अष्ट्रघ्नऊ [ २१७ ] ক্রম না করিয়া, মার্গাচুরূপ, যথামার্গ এই রূপ যাথার্থ্যে अइज़्ड অনুষ্কৃত (স্ত্রী ) अश् ཨ་ཨཱཿ། ༢.ཝཱ་རཱ་ স্ত্রীত্বাং আয়ুষ্কৃত । যে , so অব্যয়ী । অমু পশ্চাৎ মার্গন্ত পশ্চাৎ অব্যয়ী। পথের পশ্চাৎ। মার্গে অর্থাৎ পথে এই রূপ বিভক্ত্যর্থে অব্যয়ী। অনুমাম ( অব্য ) মাষে এইরূপ বিভক্ত্যর্থে অব্যয়ী। মাসকলায়ে, পরিমাণবিশেৰে । মৃদ্ধষ্ঠাস্তে মাষে মানে শ্ৰীহন্তরে ইতি কোষ: | - অমুমাল (অব্য) মাসে মাসে বীপার্থে অব্যয়ী। প্রতিমাসে। অনুমিত (ত্রি) অনু-মা-ব্রু। হেতু দ্বারা নিশ্চিত। যাহ। অকুমান করা হইয়াছে । অনুমিতি (স্ত্রী) অল্প-মা-ক্তিন ব্যাপা হেতুদ্বারা ব্যাপক বস্তুর নিশ্চয় করা । [ অকুমান দেথ ] । অনুমিৎস৷ ( স্ত্রী) অঙ্কু-মা বা মি বা মী সন্থ ভাবে অ । অতুমান করিবার ইচ্ছ। ক্ষেপণের ইচ্ছা । ধনের ইচ্ছা । সনি মীমায়ুরভলভশকপতপদমচ ইস্। পা ৭। ৪ । ৫৪। অনিট, সন্ন পরে থাকিলে, নি, মী, মা, দা, ধ, রম্ভ, লভ, শক, পত, পদ এই সকল অঙ্গের অচ্যু স্থানে ইস্ আদেশ হয় । * । সঃ স্তাদ্বধাতুকে । প৷ ৭ ৷ ৪। ৪৯ । সকারান্ত অঙ্গের সকার দি আৰ্দ্ধধাতুক প্রত্যয় পরে থাকিলে স স্থানে তকর আদেশ হয়। অসুমিসসন অ অনুমিৎস। ত হইল। অনুন্নত (ত্রি) অন্তু মূ-কর্ডরি ক্ত অল্প পশ্চাং মৃতং । পুত্রদির শোকে পশ্চাৎ মৃত । এই স্থলে বাচস্পত্যাভিধনে, “অমু মূ-কৰ্ম্মণি ক্ৰ’ এই রূপ কৰ্ম্মণি বাচ্যে জ্ঞ বিধান করিয়া তাহার প্রমাণ স্বরূপ, ‘ভবত নাতুমৃতাপি লভ্যতে। রঘু ৮। ৮৫। রঘুবংশের এই অংশটুকু উদ্ধৃত করা হইয়াছে। কিন্তু, বাস্তবিক অয়পূর্বক মৃ ধাতু কখনই সকৰ্ম্মক হয় না, কাজেই কৰ্ম্মণি বাচ্যে ব্রু প্রত্যয়ও বিহিত হইতে পারে না। পুনৰ্ব্বার অনুমরণশব্দে ও বাচস্পত্যে লেখা আছে,— 'অম্বুপূৰ্ব্বকমরণস্ত মরশসদৃশৰ্মরণার্থকত্বেন সকৰ্ম্মকত্ব । অতএব ‘ভবত নাহুমূতাপি লভ্যতে ইতি রঘেী কৰ্ম্মণি ক্ত প্রয়োগঃ’ ৷ অম্বুপূৰ্ব্বক মরণের সদৃশ মরণ এই অর্থে মৃ ধাতু সকৰ্ম্মক হইয়াছে, তাই রঘুর নামৃতা' ইত্যাদি কৰ্ম্মবাচ্যে ত্রু প্রত্যয় হইয়াছে। কিন্তু রঘুবংশের যে ‘অমৃত' শস্ব উদ্ধভ করা হইয়াছে, উহা অস্থপূৰ্ব্বক মৃ ধাতুর উত্তর ক্ত প্রত্যয় বার নিম্পন্ন হয় নাই। ঐ শঙ্কটা ‘অনুস্মৃং’ শব্দের তৃতীয়াস্তুরূপ এবং অমু-স্ব-ক্ষিপ এই রূপে ‘অমুমূখ' শব্দ নিষ্পন্ন হয়। যথা মল্লিনাথ,— “অযুক্সিয়তে ইতি ময়মৃৎ। ক্লিপ্ত। স্ত্রীলোক স্বামীর মৃত্যুর পরে তাহার পাত্নকাদি লইয়া । জলন্ত চিতার প্রাণত্যাগ করে। যে স্বামীর মৃত দেহের সঙ্গে এক চিতায় পুড়িয়া মরে । বেদের সময়ে অমুমরণ কিম্বা সহমরণ প্রথা চলিত ছিল না। কাহারও মৃত্যু হইলে এখনকার জৈনদের ও শিঙ্গানীদের মত আর্য্যের হাসিতেন, সকলে কত মৃত্য গীতকরিয়া বেড়াইতেন। (প্রাঞ্চে অগায় মৃতয়ে হসার। ১• । ১৮। ৩। খং ) তাহাঙ্গের বিশ্বাস ছিল যে, তস্থার পর. মায়ুঃ বৃদ্ধি হয়। অস্তোষ্টি ক্রিয়ার সময়ে শ্মশানে চিতা সাজাইয়া তাহার উপর শব রাখা হইত । মৃত ব্যক্তির বিধবা পত্নী তাহার পাশে চিতার উপর শুইতেন, চিতার চারিদিকে পুত্রবর্তী সধবা স্ত্রীলোকেরা চক্ষে ঘৃত দিয়া এবং উত্তম বস্ত্ৰালঙ্কার পরিয়া দাড়াইয়া থাকিতেন। তাছাদের চক্ষু দিয়া এক বিন্দু জল পড়িত না, ভুলিয়াও কেহ একবার শোক করিতেন না। কিছুক্ষণ পরে, সধবা রমণীদিগকে বাটতে পাঠাইয় দেওয়া হইত। এদিকে ঋত্বিকৃ, বিধবা নারীকে চিতা হইতে উঠিতে বলিতেন, উঠিলে র্তাহাকে পুনৰ্ব্বার বিবাহ করিতে আদেশ করিতেন । তখন দেবর কিম্বা মৃতব্যক্তির শিষ্য অথবা বাটীর কোন পুরাতন চাকর আসিয়া তাহার হস্ত ধরিয়া তুলিয়া লইতেন। পরে শবদাহ হইত। বাঙ্গালাদেশে কোন কালে বেদের চলন ছিল না । পূৰ্ব্বে বাঙ্গালীরা বেদের কিছুই মৰ্ম্ম বুঝিতেন না । তজন্তু সময়ে সময়ে তাহীদের বিস্তর ভ্রম হইয়া গিয়াছে। , রঘুনন্দন ভট্টাচাৰ্য্য সহমরণের মন্ত্রের ভিতর দুইটা খাস্ত্র তুলিয়াছেন। ঐ দুইটা মন্থের একটর শেষে যোনিমগ্রে’ এই পাঠ আছে। ইহাই প্রকৃত পাঠ । হস্তলিথিত এবং মুদ্রিত পুস্তকেও ঐ পাঠ গ্রহণ করা হইয়াছে। সায়নাচার্য্যও, ‘যোনিমগ্রে’ এই পাঠ ধরিয়া তাহার ব্যাখ্যা করিয়াছেন। কিন্তু রঘুনন্দন ভট্টাচাৰ্য্য, যোনিমগ্নে’ এই রূপ ভুল পাঠ লইয়া মহাগোলে পড়িয়াছিলেন। যাহা হউক, ‘যোনিমগ্নে’ এ প্রকার ভুল পাঠ স্বীকার করিলেও সহমরণের কথা প্রমাণ করা যায় না, এবং পরের মন্ত্রের সঙ্গে পুৰ্ব্ব মন্ত্রের কোন সম্বন্ধ থাকে না । তদ্ভিয়, ‘যোনিমগ্নে’ এই মন্ত্ৰেই মহাগোল পড়িয়া যায়। भाग्रत्नश्न उषा गम्भउ निष्म भै कक् श्रेप्ने उक्छ कब्र। যাইতেছে এবং উহাদের স্পষ্ট ব্যাখ্যাও লেখা ছুইতেছে। [và ]