অস্ত্যেষ্টি cरु, श्रृंधफूष्ठ भौब्र जश्ठ्छ मिश्राहेब्र। दिात्र छछ আর্য্যের বিশেষ স্বত্ব করিতেন। যথা—পৃথিবীতে যাও অস্তুরিক্ষে যাও, স্থালোকে যাও, চারিদিকে যাও, স্বর্গে, যাও । স্বর্গে যাও, চারি দিকে যাও, স্থালোকে যাও, অন্তরিক্ষে যাও, পৃথিবীতে যাও, কিম্বা জলে যাও, যে খানে তোমার মঙ্গল হইবে, সেই থানে তুমি শরীরী হুইয়। শস্তাদিতে সুথে থাকিবে (১৩) । भूउप्सङ् झर्श्व হইলে অগ্নিদাতা চিতার উত্তর দিকে তিনটী গৰ্ত্ত কাটিয়া তাহার চারিধারে প্রস্তর ও বালি সাজাইতেন। পরে সেই তিনটা কষু অযুগ্ম কলসীর জলে পরিপূর্ণ করা হইত। সঙ্গের জ্ঞাতি বন্ধুর। তাহাতে স্নান করিতেন। স্নান করা হইলে দহনকর্তা গর্তের দুইধারে দুইটী পলাশশাখা পুতিয়া তাহাদের অগ্রভাগ দড়ী দ্বারা বাধিয়া দিতেন। প্রথমে জ্ঞাতি বন্ধু সকলেই তাহার ফণক দিয়া গলিয়া যাইতেন, কেবল স্বয়ং অগ্নিদাতাকে সকলের শেষে যাইতে হইত। স্নানাদির পর বাটতে ফিরিয়া আসিবার দুই প্রকার নিয়ম ছিল । কোথাও, আকাশে তারা উঠিলে সকলে বাটতে ফিরিয়া আসিতেন ; কোন স্থলে সূর্য্যোদয় না হইলে কেহ ফিরিতেন না । এই প্রথা এখনও অনেক স্থানে চলিত আছে। তাহার পর অস্থিচয়ন । বাঙ্গালায় আর সাগ্নিক ব্রাহ্মণ নাই, কাজেই এ প্রথা একেবারে উঠিয়া গিয়াছে। কেবল, এদেশে যে সকল মৈথিলী ব্রাহ্মণ বাস করেন, উাহাদের মধ্যেই অস্থিচয়নের কতকটা আভাস পাওয়া যায়। সেকালের আর্য্যেরা, শবদাহের তৃতীয় ( ১৪ ) পঞ্চম বা সপ্তম দিবসে চিতায় দুগ্ধ ও জল ঢালিয়া ষজ্ঞডুমুরের শাখা দিয়া নাড়িতে নাড়িতে অঙ্গার এবং অস্থিগুলি পৃথক করিয়া ফেষ্টিতেন। এই রূপ ধৌত করা ৰুইলে, অঙ্গারগুলি চিতার দক্ষিণদিকে ফলিয়া দেওয়া হইত। পরে মৃতব্যক্তির বিধবা স্ত্রী আসিয়া একগাছি লাল _(১৩ পৃথিবং গচ্ছন্তিরিক্ষং গচ্ছ দিবং গচ্ছ দিশে গচ্ছ সুবৰ্গছ। কুৰঙ্গচ্ছ দিশোগচ্ছ দিবং গচ্ছন্তিরিক্ষং গচ্ছ পৃথিবীং গচ্ছাপে বা গচ্ছ যদি তত্র তে হিতমোষধিযু প্রতিতিষ্ঠ শরীরে: তৈ• আ• । (১৪) এস্থলে, অপয়েন্থতান্তা পঞ্চম্যাং সপ্তম্যাং রা অষ্ট্ৰীনি সঞ্চিস্বস্তি, এই * তৃতীয়া পঞ্চমী ইত্যাদি শব্দ স্ত্রীলিঙ্গে প্রযুক্ত হইয়াছে। অতএব, 'তৃতীয় দিবস' এরূপ প্রয়োগ কিছুতেই হইতে পারে না। বোধ হয়, এখানে তৃতীয়াদি তিথীই গ্রন্থকারের অভিপ্রেত। অখিলান, কৃষ্ণপক্ষেৰ একাদশী, ত্রয়োদশী বা অমাবস্তাতে অস্থিচয়ন कब्रिtठ दावशी निग्रांtश्न । (सोषांद्रrमङ्ग थप्ऊ, फू ठौग्न ***ौ यां भरमैौ छिर्यौद्ध प्ले रुरी झष्प्रंङ्ग कन्न असक्नुक । {\eరిe ] 尊 জন্ত্যেষ্টি ও আর একগাছি নীল স্বতার অগ্রভাগে প্রস্তর বাধিয়। তদ্বারা বাম হাতে অস্থিগুলি তুলিয়া আনিতেন। অস্থি তুলিবার সময়ে তিনি এই রূপ মন্ত্র পাঠ করিতেন,— (১৫) এখান হষ্টতে উত্থিত হও । তুমি শরীর ধারণ কর । এখানে তোমার গাত্রের কিম্বা শরীরের কিছুই ফেলিয়। রাখিও না । যে স্থলে যাইতে তোমার কামনা হয় সেইখানে যাও। সবিতা দেব তোমাকে সেইখানে রাখিয়। দিউন। এই তোমার একখানি অস্থি ; তুমি তৃতীয় অর্থাৎ অন্ত অস্থিগুলির সঙ্গে মিলিত হইয়। প্রকাশমান হও । তুমি উৎকৃষ্টস্থানে দেবতাদের প্রিয় হইরা থাক । অস্থি চয়ন করা হইলে সেগুলি ধৌত করিয়া কুম্ভের ভিতরে রাখিতে হইত। কেহ কেহ কৃষ্ণসার চৰ্ম্মে জড়াষ্টয়া রাখিতেন। ঐ অস্থি সোমযাজীর হইলে জ্ঞাতির পুনৰ্ব্বার তাহা পোড়াইতেন । কিন্তু সোমযাজীর অস্থি ন হইলে সে দিন তাহা পলাশ কিম্বা শর্মী গাছে ঝুলাইয়া রাথিতেন, পরে সমাহিত করা হইত। অস্থি সমাহিত করা সে কালের একটী মহা উৎসব ছিল। অগ্নিদাতা, কুম্ভের ভিতরে জুস্থি, দধি এবং সৰ্ব্বে। ষধি দিয়া তাহার উপরে দূৰ্ব্ব ঢাকা দিতেন। তাঙ্গর পর একটস্থান চৰ্ম্ম কিম্বা শমী বা পলাশ শাখা দিয়া পরিষ্কার করিয়া লাঙ্গল দ্বারা পূৰ্ব্বপশ্চিমে লম্বা ছয়টা গৰ্ত্ত করিতেন। সেই গর্তের মধ্যস্থলে কুম্ভ পুতিতে হইত। কুম্ভ পোত হইলে দাহনকৰ্ত্ত তাহার উপরে বালি, প্রস্তর ও ইষ্টক সাজাইয়া দিতেন। মিশরের মেমফিস্ প্রভৃতি সমাধিস্থান হইতে নানাপ্রকার শস্ত পাওয়৷ গিয়াছে । তিন চারি হাজার বৎসর গত হইল এখনও সে শস্ত নষ্ট হয় নাই,—রোপণ করিলে তাহাতে গাছ বাহির হুইয়াছে। আর্য্যের সমাধির চারি দিকে কুশ, তিল এবং ভাজ। যব ছড়াইয় তাহার উপরে নল র্যাকড় পুতিয়া দিতেন। অস্থির সঙ্গে দধি, মধু এবং সৰ্ব্বৌষধি মিশ্রিত থাকিত । ইহার কোন গুঢ় কারণ আছে কি বলিতে পারি না। পূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে, আসিরিয়ান প্রভৃতি (১৫) উপতিষ্ঠা ইতস্তমুবং সম্ভৱৰ মেহ গাত্ৰমৰহা মা শরীরম। यज इऐभा वृगश्न उज श्रव्ह उज र tपरः गरिउ मशांडू ॥ ३शद्ध একম্পর উত একং তৃতীয়েন জ্যোতিৰ সংশিম্ব। সংৰেশনগুমুবৈ চাক্লয়েধি প্রিয়ো দেবানীং পরমে সখন্থে ।
