পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৩৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- অত্র অন্ত্রের ভিতয়-পিঠ, জাড়ে আড়ে গ্নৈগ্নিক ঝিল্লির czy ( valvulae conniventes ) wtal caryi l ? বেড়ের উপর মকমলের শোয়ার মত সরু সরু স্থত (willi) श्राभांशानि जांछांन श्रांtझ । किरु ठूश्माङ्गद्र भएशा भै সকল শোয়া দেখিতে পাওয়া যায় না। শোয়া গুলির অভ্যন্তরে অতি সুহ্ম সুহ্ম কোষ আছে। কোন শোয়াতে কেবল একটী কোষ, আবার কোনটীতে অধিক কোষও থাকে। চিকিৎসাশাস্ত্রে তাহাঁদের নাম দুগ্ধ-কোষ (lacteals)। কারণ ভুক্ত দ্রব্য কিঞ্চিৎ পরিপাক হইলে ঠিক দুগ্ধের মত দেখায়। তাছার পর অন্ত্র হইতে ঐ পয়োরস (chyle) আকর্ষণ করিয়া লইলে শোয়ার কোষগুলিও তখন দুগ্ধের ন্তায় শ্বেতবর্ণ হইয়া উঠে। তাই, উহাদিগকে দুগ্ধকোষ কহে । শোয়া গুলির ভিতরেও বিস্তর স্বল্প স্বল্প ছিদ্র আছে। সেই ছিদ্র দিয়া ভুক্ত দ্রব্যের কতক সারাংশ রক্তের সঙ্গে মিশ্রিত হয়। তাহাতে শরীরের পোষণ হইয়া থাকে। দেহের সকল স্থানেই নিয়ত রক্তসঞ্চালন হইতেছে। অন্ত্রের মধ্যেও পরিষ্কার রক্ত আসিতেছে, এবং ইম্বার ভিতরের দৃষিত রক্ত বাহির হইয়া যাইতেছে। হৃৎপিণ্ড হইতে যে বৃহদ্ধমনী (aorta) উদরে নামিয়া আসিয়াছে, তাহার দ্বারা অন্ত্রে বিশুদ্ধ রক্ত প্রবেশ করে। পরে ভেনাপোর্ট নামক শিরা দিয়া সমস্ত অপরিষ্কার রক্ত বাহির হইয়া যায়। আমরা যে সকল দ্রব্য ভোজন করি ক্রমে তাহা পাকস্থলী হইতে জন্ত্রে প্রবেশ করে। তাহার পর ক্রমশঃ অন্ত্রের নিম্ন দিকে নামিয়া শেষে তাহা মলদ্বার দিয়া বাহির হইয়া যায়। উপর দিক্ হইতে ভুক্তদ্রব্য ক্রমে ক্রমে নিয়ে আসিতে পারিবে বলিয়া অন্ত্রগুলি অতি আশ্চৰ্য্য কৌশলে নিৰ্ম্মাণ করা হইয়াছে। অন্ত্রের লম্ব। দিকে ও আড় দিকে দুই প্রকার পেশীস্বত্র আছে। লম্ব দিকের পেশীস্বত্র আড়দিকের গোলাকার পেশীর চেয়ে কিছু সরু। অন্ত্রের এড়ো গোলাকার পেশীগুলি ক্রমে কুঞ্চিত হইতে হইতে নিম্ন দিকে আসে। উহার নাম কৃমিবৎ আকুঞ্চন ( peristaltic contraction) ঐ আকুঞ্চনের চাপ পাইলে উপরের ভুক্তদ্রব্য ক্রমশঃ সরিয়া সরিয়া নিম্ন দিকে আসিতে থাকে। বৃহদন্ত্রে ফিতার স্থায় তিনটা পেশীবন্ধন আছে। ঐ পেশীবন্ধন अरखद्र थाप्लेब्र चर्भणी ८झाप्ने । भगवांप्ञग्न ८ी७गि चाप्लेब्र भउ । फेशब्र गर्सीमाहे शुक्रम्भ कृछि श्हेब्रा (ь8] [ ৩৩৩ ] पक्षल्ल থাকে, কেবল মল নিঃসরণের সময়ে প্রসারিত হয়। ভূক্ত প্রব্যের পরিপাক হইতে হইতে উহা ক্ষুদ্রান্ত্রে আসে। কিন্তু ক্ষুদ্রান্ত্রে তাহাতে বিষ্ঠার মত বর্ণ কিম্বা গন্ধ থাকে না। বৃহদন্ত্রে আসিলেই ক্রমশঃ উহাতে বিষ্টার মত বর্ণ ও দুর্গন্ধ জন্মে। পশু, পক্ষী, সপাদি উরগ, ভেক, মৎস্ত এবং কীট পতঙ্গাদির পাকস্থলী ও অন্ত্র ঠিক মানুষের মত নহে। সিংহ ব্যাঘ্র প্রভৃতি মাংসাশী জন্তুর পাকস্থলী মানুষের চেয়ে ক্ষুদ্র এবং তাহাতে একটী বৈ গম্বর নাই। শজারু, কাঠবিড়ালী প্রভৃতির পাকস্থলীর ভিতরে দুই তিনটা করিয়া প্রকোষ্ঠ থাকে। সিটেসিয়া নামে তিমি জাতীয় এক প্রকার মাছ আছে, তাহাদের পাকস্থলীর ভিতরে ৫ ৭ টা প্রকোষ্ঠ । গো, মেব প্রভৃতি যে সকল জন্তু রোমস্থ করে, তাহীদের পাকস্থলীর ভিতরে চারিটী করিয়া প্রকোষ্ঠ আছে। এই চারিট প্রকোষ্ঠের আকার, গঠন এবং ক্রিয়া সমান নহে। প্রথম প্রকোষ্ঠ (rumen) সকলের চেয়ে বড়। তৃণ শস্তাদি খাইলে ভূক্ত দ্রব্য প্রথমে এই প্রকোষ্ঠের ভিতরে আসিয়া পড়ে। দ্বিতীয় প্রকোষ্ঠ (reticulum ) দেখিতে ঠিক মৌচাকের মত । তাহার পর চতুর্থ প্রকোষ্ঠ। চতুর্থ প্রকোষ্ঠের নিয়ে স্বাদশাহুল্যন্ত্র। পশুর তৃণশস্তাদি গিলিয়া ফেলিলে সৰ্ব্বাগ্রে তাহ। প্রখম প্রকোষ্ঠের ভিতরে গিরা সঞ্চিত হয়। ঐ প্রকে - ষ্ঠের গা দিয়া এক প্রকার লালা নিঃস্থত হয়। ভূক্ত দ্রব্য সেই লালার সঙ্গে মিশিয়া ক্রমে সরস ও কোমল হইয়া আসে। গো মোদি জলপান করিলে তাহ প্রথম প্রকোষ্ঠে যায় না, একেবায়ে দ্বিতীয় প্রকোষ্ঠে আসিয়া পড়ে। জাবর কাটিবার সময়ে প্রথম প্রকোষ্ঠের ভূক্ত দ্রব্য অল্প অল্প করিয়া দ্বিতীয় প্রকোঠের ভিতরে প্রবেশ করে, তাহার পর মুখের মধ্যে উঠিয়া যায়। মুখে উঠিলে উত্তম রূপে চৰ্ব্বণ করিয়া গিলিয়া ফেলিলে এবার তাহা তৃতীয় প্রকোষ্ঠে গিয়া পড়ে। : জাবর-কাট জন্তুদের অন্ননালীর নিয়ে যে ছিদ্র আছে, তাহার গঠন অতি আশ্চৰ্য্য। উছার গঠনের গুণেই গো মেধাদি পশুরা কোন দ্রব্য গিলিবার সময়ে পাকস্থলীর যে কোন প্রকোষ্ঠে হউক ইচ্ছা করিলেই তাহা ফেলিতে পারে। অন্ননালীর নিম্নমুখে ওষ্ঠের মত দুই খণ্ড মাংস আছে। ঐ ওষ্ঠ দুইটা একত্র মিলিত হইলে भग्ननाणौ निग्रा छूठौग्न यष्काईद्र ठिठन फूङ जया