পাতা:তীর্থরেণু.djvu/৪৬: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
<section begin="বানর" |
<section begin="বানর"/><poem> |
||
দ্বন্দ করি নিজের মধ্যেই, ভার্য্যা এবং ভর্ত্তা, |
দ্বন্দ করি নিজের মধ্যেই, ভার্য্যা এবং ভর্ত্তা, |
||
বানর-গিন্নি স্পষ্ট জানেন আমিই তাঁহার কর্ত্তা। |
বানর-গিন্নি স্পষ্ট জানেন আমিই তাঁহার কর্ত্তা। |
||
৬ নং লাইন: | ৬ নং লাইন: | ||
হঠাৎ জেগে দেখি আমার মাখন-মাখা রুটি |
হঠাৎ জেগে দেখি আমার মাখন-মাখা রুটি |
||
সংগ্রহ-না-ক’রে বানর যাচ্ছে গাছে উঠি। |
সংগ্রহ-না-ক’রে বানর যাচ্ছে গাছে উঠি। |
||
মুখখানা তার রক্তবর্ণ গায়েতে |
মুখখানা তার রক্তবর্ণ গায়েতে লোম কত! |
||
খেতে খেতে চুলকায় মাথা, ঠিক বানরের মত। |
খেতে খেতে চুলকায় মাথা, ঠিক বানরের মত। |
||
শিষ্ট সে নয়, সভ্য সে নয়, নেহাৎ হনুমান, |
শিষ্ট সে নয়, সভ্য সে নয়, নেহাৎ হনুমান, |
||
(তবু) সাদাসিধে বানর হ’তে চাইলে আমার প্রাণ! |
(তবু) সাদাসিধে বানর হ’তে চাইলে আমার প্রাণ! |
||
বল্লাম তারে “ভদ্র বানর! কর্লেন অন্তর্যামী |
বল্লাম তারে “ভদ্র বানর! কর্লেন অন্তর্যামী |
||
খোস্ মেজাজী বানর তোমায়, আমায় কর্লেন আমি! |
|||
বিদায় বন্ধো! শনৈঃ শনৈঃ যাচ্চ আপন ঘরে, |
বিদায় বন্ধো! শনৈঃ শনৈঃ যাচ্চ আপন ঘরে, |
||
ভুলনা, হায়, তুমি হতে ইচ্ছা করে নরে।”</poem> |
ভুলনা, হায়, তুমি হতে ইচ্ছা করে নরে।”</poem> |
||
১৮ নং লাইন: | ১৮ নং লাইন: | ||
<section end="বানর" |
<section end="বানর"/> |
||
<section begin="অম্বনালা" |
<section begin="অম্বনালা"/>{{center|<big>অম্বনালা</big>}} |
||
{{C|(মাদাগাস্কার)}} |
{{C|(মাদাগাস্কার)}} |
||
{{block center |
{{block center/s}}<poem> |
||
চারিদিক দেখে যাও এঁকে বেঁকে |
চারিদিক দেখে যাও এঁকে বেঁকে |
||
:::::হে নদ অম্বনালা! |
:::::হে নদ অম্বনালা! |
||
অকারণে রেগে দুঃসহ বেগে |
অকারণে রেগে দুঃসহ বেগে |
||
:::::যেন |
:::::যেন ঘটায়োনা জ্বালা।</poem><section end="অম্বনালা"/> |
২১:১৯, ৪ জুলাই ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
তীর্থরেণু
দ্বন্দ করি নিজের মধ্যেই, ভার্য্যা এবং ভর্ত্তা,
বানর-গিন্নি স্পষ্ট জানেন আমিই তাঁহার কর্ত্তা।
ম্যালেরিয়ার ভয় করিনে, নেইক দেনার দায়,
মানুষ জাতটা দেখলে আমার বড্ড হাসি পায়।”
হঠাৎ জেগে দেখি আমার মাখন-মাখা রুটি
সংগ্রহ-না-ক’রে বানর যাচ্ছে গাছে উঠি।
মুখখানা তার রক্তবর্ণ গায়েতে লোম কত!
খেতে খেতে চুলকায় মাথা, ঠিক বানরের মত।
শিষ্ট সে নয়, সভ্য সে নয়, নেহাৎ হনুমান,
(তবু) সাদাসিধে বানর হ’তে চাইলে আমার প্রাণ!
বল্লাম তারে “ভদ্র বানর! কর্লেন অন্তর্যামী
খোস্ মেজাজী বানর তোমায়, আমায় কর্লেন আমি!
বিদায় বন্ধো! শনৈঃ শনৈঃ যাচ্চ আপন ঘরে,
ভুলনা, হায়, তুমি হতে ইচ্ছা করে নরে।”
কিপ্লিং।
অম্বনালা
(মাদাগাস্কার)
চারিদিক দেখে যাও এঁকে বেঁকে
হে নদ অম্বনালা!
অকারণে রেগে দুঃসহ বেগে
যেন ঘটায়োনা জ্বালা।
২৫