পাতা:তীর্থরেণু.djvu/৬৩: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিসংকলন থেকে
Mahir256 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Mahir256 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
<section begin="কুতার্কিক ও কাঠ্‌ঠোকরা" />{{center|{{larger|কুতার্কিক ও কাঠ্‌ঠোকরা}}}}
<section begin="কুতার্কিক ও কাঠ্‌ঠোকরা"/>{{center|{{larger|কুতার্কিক ও কাঠ্‌ঠোকরা}}}}
{{block center/s}}<poem>
{{block center/s}}<poem>
কুতার্কিকের নাহিক প্রভেদ
কুতার্কিকের নাহিক প্রভেদ
১৩ নং লাইন: ১৩ নং লাইন:
কাঠঠোকরার মতে সে অসার;
কাঠঠোকরার মতে সে অসার;
::পোকা যে গিয়েছে পাওয়া!</poem>
::পোকা যে গিয়েছে পাওয়া!</poem>
{{right|{{smaller|ডিকার্ড ডেহ্মেল।}}}}
{{right|{{smaller|রিকার্ড ডেহ্মেল।}}}}
{{block center/e}}
{{block center/e}}


<section end="কুতার্কিক ও কাঠ্‌ঠোকরা" />
<section end="কুতার্কিক ও কাঠ্‌ঠোকরা"/>
<section begin="অলক্ষণ" />{{center|{{larger|অলক্ষণ}}}}
<section begin="অলক্ষণ"/>{{center|{{larger|অলক্ষণ}}}}
{{block center/s}}<poem>
{{block center/s}}<poem>
শুক্র যদি দীপ্ত বেশে সন্ধ্যাকাশে ওঠে,
শুক্র যদি দীপ্ত বেশে সন্ধ্যাকাশে ওঠে,
২৩ নং লাইন: ২৩ নং লাইন:
অজ্ঞাচার্য্য চেঁচিয়ে বলেন “একি! বিষম দায়!
অজ্ঞাচার্য্য চেঁচিয়ে বলেন “একি! বিষম দায়!
আমারি এই কুটীর ‘পরে সবার দৃষ্টি? হায়!
আমারি এই কুটীর ‘পরে সবার দৃষ্টি? হায়!
না জানি অদৃষ্টে কত কষ্ট আছে আর।”</poem><section end="অলক্ষণ" />
না জানি অদৃষ্টে কত কষ্ট আছে আর।”</poem><section end="অলক্ষণ"/>

২১:৫২, ৪ জুলাই ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এই পাতাটিকে বৈধকরণ করা হয়েছে। পাতাটিতে কোনো প্রকার ভুল পেলে তা ঠিক করুন বা জানান।
তীর্থরেণু
কুতার্কিক ও কাঠ্‌ঠোকরা

কুতার্কিকের নাহিক প্রভেদ
কাঠ্‌ঠোকরার সঙ্গে,
ঠুকরিয়া পোকা বাহির করে সে
বনস্পতির অঙ্গে;
যোজন জুড়িয়া বিতরে যে জন
ফল ছায়া আপনার,-
নীড় বাঁধি’ সুখে শত শত পাখী
আশ্রয়ে আছে যার,-
অটল যে আছে এতকাল সহি’
কাল-বৈশাখী হাওয়া,-
কাঠঠোকরার মতে সে অসার;
পোকা যে গিয়েছে পাওয়া!

রিকার্ড ডেহ্মেল।


অলক্ষণ

শুক্র যদি দীপ্ত বেশে সন্ধ্যাকাশে ওঠে,
ধূমকেতুটার ধূমল পুচ্ছ পিছনে তার লোটে,
অজ্ঞাচার্য্য চেঁচিয়ে বলেন “একি! বিষম দায়!
আমারি এই কুটীর ‘পরে সবার দৃষ্টি? হায়!
না জানি অদৃষ্টে কত কষ্ট আছে আর।”

৪২