পাতা:তীর্থরেণু.djvu/১৭৫: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিসংকলন থেকে
Ali Imran Jidny (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Mahir256 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
<section begin="নস্য" /><poem>
<section begin="নস্য"/><poem>
“ডিবার মধ্যে নস্য আছে ভারি চমৎকার,
“ডিবার মধ্যে নস্য আছে ভারি চমৎকার,
তুমি এখন পাচ্ছ না আর একটি কণাও তার।”
তুমি এখন পাচ্ছ না আর একটি কণাও তার।”
৫ নং লাইন: ৫ নং লাইন:
হীরার কন্ঠী গলায় দিয়ে নাচঘরে যান ক্ষেত্রী,
হীরার কন্ঠী গলায় দিয়ে নাচঘরে যান ক্ষেত্রী,
কন্তীতে তাঁর নেত্র দিলেন একটি অভিনেত্রী ;
কন্তীতে তাঁর নেত্র দিলেন একটি অভিনেত্রী ;
ক্ষেত্ৰী কৃপণ মুখ বাঁকিয়ে বল্লে “সােহাগ থাক্‌,
ক্ষেত্ৰী কৃপণ মুখ বাঁকিয়ে বল্লে “সোহাগ থাক্‌,
হয় তােমার পদ্মচক্ষু, বাঁশীর মতন নাক,
হয় তোমার পদ্মচক্ষু, বাঁশীর মতন নাক,
দেখ ছ, ডিবায় নস্য আছে, কিন্তু সে আমার,
দেখ ছ, ডিবায় নস্য আছে, কিন্তু সে আমার,
তুমি ডিয়ার ! পাচ্ছ নাকো একটি কণাও তার।”
তুমি ডিয়ার ! পাচ্ছ নাকো একটি কণাও তার।”
১৩ নং লাইন: ১৩ নং লাইন:
{{block center/e}}
{{block center/e}}


<section end="নস্য"/>
{{block center/s}}
<section begin="কা বার্ত্তা"/>{{center|<big>‘কা বার্ত্তা'</big>}}
<section end="নস্য" />
{{block center/s}}<poem>
<section begin="‘কা বার্ত্তা'" />{{center|<big>‘কা বার্ত্তা'</big>}}

{{Block center|<poem>
::জগৎ ঘুরিয়া দেখিনু সকল ঠাঁই,
::জগৎ ঘুরিয়া দেখিনু সকল ঠাঁই,
বিস্বাদ হয়ে গিয়েছে বিশ্ব, পাপের অন্ত নাই!
বিস্বাদ হয়ে গিয়েছে বিশ্ব, পাপের অন্ত নাই!
অতি নির্ব্বোধ, অতি গর্ব্বিত নারী সে গর্ভদাসী,
অতি নির্ব্বোধ, অতি গর্ব্বিত নারী সে গর্ভদাসী,
ভালবেসে তার শ্রান্তি না হয় পূজিতে না আসে হাসি!
ভালবেসে তার শ্রান্তি না হয় পূজিতে না আসে হাসি!
লালসা-লােলুপ পুরুষ পেটুক, কঠোর, স্বার্থপর,
লালসা-লোলুপ পুরুষ পেটুক, কঠোর, স্বার্থপর,
বাঁদীর বান্দা, নরকের ধারা, পঙ্কে তাহার ঘর।
বাঁদীর বান্দা, নরকের ধারা, পঙ্কে তাহার ঘর।
উচ্ছ্বাসি’ কাঁদে বলি পশুগুলা, কসায়ের বাড়ে খেলা,
উচ্ছ্বাসি’ কাঁদে বলি পশুগুলা, কসায়ের বাড়ে খেলা,
২৮ নং লাইন: ২৬ নং লাইন:
নিষ্ঠা আচারে পাগলামি-পূজা করিছে কতই ভেড়া,-
নিষ্ঠা আচারে পাগলামি-পূজা করিছে কতই ভেড়া,-
ছুটিতে গেলেই নিয়তি নীরবে উঁচু করে দ্যান্‌ বেড়া;
ছুটিতে গেলেই নিয়তি নীরবে উঁচু করে দ্যান্‌ বেড়া;
</poem><section end="কা বার্ত্তা"/>
</poem>}}
<section end="‘কা বার্ত্তা'" />

০৪:০২, ৭ জুলাই ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
তীর্থরেণু

“ডিবার মধ্যে নস্য আছে ভারি চমৎকার,
তুমি এখন পাচ্ছ না আর একটি কণাও তার।”

হীরার কন্ঠী গলায় দিয়ে নাচঘরে যান ক্ষেত্রী,
কন্তীতে তাঁর নেত্র দিলেন একটি অভিনেত্রী ;
ক্ষেত্ৰী কৃপণ মুখ বাঁকিয়ে বল্লে “সোহাগ থাক্‌,
হয় তোমার পদ্মচক্ষু, বাঁশীর মতন নাক,
দেখ ছ, ডিবায় নস্য আছে, কিন্তু সে আমার,
তুমি ডিয়ার ! পাচ্ছ নাকো একটি কণাও তার।”

লাতাঞ্চাঁ।


‘কা বার্ত্তা'

জগৎ ঘুরিয়া দেখিনু সকল ঠাঁই,
বিস্বাদ হয়ে গিয়েছে বিশ্ব, পাপের অন্ত নাই!
অতি নির্ব্বোধ, অতি গর্ব্বিত নারী সে গর্ভদাসী,
ভালবেসে তার শ্রান্তি না হয় পূজিতে না আসে হাসি!
লালসা-লোলুপ পুরুষ পেটুক, কঠোর, স্বার্থপর,
বাঁদীর বান্দা, নরকের ধারা, পঙ্কে তাহার ঘর।
উচ্ছ্বাসি’ কাঁদে বলি পশুগুলা, কসায়ের বাড়ে খেলা,
শোণিত-গন্ধি হয় উৎসব যত পড়ে আসে বেলা।
নিষ্ঠা আচারে পাগলামি-পূজা করিছে কতই ভেড়া,-
ছুটিতে গেলেই নিয়তি নীরবে উঁচু করে দ্যান্‌ বেড়া;

১৫৪