পাতা:চিত্ত-মুকুর.pdf/১১২: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ সংশোধন |
|||
পাতার অবস্থা | পাতার অবস্থা | ||
- | + | বৈধকরণ | |
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
<poem> |
<poem> |
||
কেন দুঃখী জিজ্ঞাসিত{{gap}} হৃদয় কোমল বলে। |
কেন দুঃখী জিজ্ঞাসিত{{gap}} হৃদয় কোমল বলে। |
||
:হৃদয় কোমল বলে করিত যতন। |
:হৃদয় কোমল বলে করিত যতন। |
||
৭ নং লাইন: | ৬ নং লাইন: | ||
সেই দীর্ঘ শ্বাসে কিন্তু{{gap}} হৃদয়ের সিন্ধু মম |
সেই দীর্ঘ শ্বাসে কিন্তু{{gap}} হৃদয়ের সিন্ধু মম |
||
:করিয়াছে আকুলিত জন্মের মতন। |
:করিয়াছে আকুলিত জন্মের মতন। |
||
::::::::১৫ |
|||
{{C|১৫}} |
|||
:“কেন দুঃখী?”—হা হৃদয়! পাষাণ পরাণ |
:“কেন দুঃখী?”—হা হৃদয়! পাষাণ পরাণ |
||
:কেন না বিদীর্ণ হলি সম্মুখে তাহার, |
:কেন না বিদীর্ণ হলি সম্মুখে তাহার, |
||
১৬ নং লাইন: | ১৬ নং লাইন: | ||
বারেক হৃদয়ে ধরি,{{gap}} বারেক চুম্বন করি, |
বারেক হৃদয়ে ধরি,{{gap}} বারেক চুম্বন করি, |
||
:দেখাব চিরিয়া প্রাণ কি দুঃখ আমার। |
:দেখাব চিরিয়া প্রাণ কি দুঃখ আমার। |
||
::::::::১৬ |
|||
{{C|১৬}} |
|||
:কি দুঃখ আমার মনে বলিব তোমায় |
:কি দুঃখ আমার মনে বলিব তোমায়- |
||
প্রকৃতি গম্ভীর হও,{{gap}} পবন নীরবে বও, |
প্রকৃতি গম্ভীর হও,{{gap}} পবন নীরবে বও, |
||
:যামিনী আঁধার হও, ডোব শশধর, |
:যামিনী আঁধার হও, ডোব শশধর, |
||
পাদটীকা (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | পাদটীকা (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{ |
{{rh|ঝ||}}{{block center/e}} |
০৭:৪১, ২০ নভেম্বর ২০২০ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
এই পাতাটিকে বৈধকরণ করা হয়েছে। পাতাটিতে কোনো প্রকার ভুল পেলে তা ঠিক করুন বা জানান।
চিত্ত-মুকুর।
৯৭
কেন দুঃখী জিজ্ঞাসিত হৃদয় কোমল বলে।
হৃদয় কোমল বলে করিত যতন।
কিন্তু সেই দীর্ঘ শ্বাস?—স্থির হও মন।
তবে কি সে বাসে ভাল আমার মতন?
সেই দীর্ঘ শ্বাসে কিন্তু হৃদয়ের সিন্ধু মম
করিয়াছে আকুলিত জন্মের মতন।
১৫
“কেন দুঃখী?”—হা হৃদয়! পাষাণ পরাণ
কেন না বিদীর্ণ হলি সম্মুখে তাহার,
কেন দুঃখী সুবদনে? বস তবে এই খানে,
কি দুঃখ আমার মনে বলিব এবার,
কোথা হতে এ অনল, বলিব কে দিল জ্বালি,
বারেক তাপিত বক্ষেঃ এস এক বার,
বারেক হৃদয়ে ধরি, বারেক চুম্বন করি,
দেখাব চিরিয়া প্রাণ কি দুঃখ আমার।
১৬
কি দুঃখ আমার মনে বলিব তোমায়-
প্রকৃতি গম্ভীর হও, পবন নীরবে বও,
যামিনী আঁধার হও, ডোব শশধর,
নীরবে হৃদয়’পরে, চাপিয়া শ্রবণ তার
ঝ